@gamzzeyss:

Gamzzeyss
Gamzzeyss
Open In TikTok:
Region: TR
Wednesday 12 November 2025 13:37:53 GMT
94782
11041
47
1250

Music

Download

Comments

djantilop
Tam1Firtina :
Baydi knk yeto
2025-11-12 13:40:52
20
_x8r0_
𝑴𝑫𝑰𝑵🖤 :
2025-11-12 17:39:04
4
feras6699
Feras :
woooow 🍬🍭
2025-11-12 17:13:10
3
3b4e
دحــــوم 🐅🇸🇦🇸🇾 :
اي هذا الاكسبلور الزين🙂🙂
2025-11-12 13:57:23
12
amh.15.amh
AMH المهابه :
My beautiful one, I adore you🌹
2025-11-12 16:43:34
1
zng3679
userr :
bence yetmez devammmm ben izlerim😍😍😍😍
2025-11-12 17:56:16
1
muhammet.oz1
Muhammet Öz :
Her gün aynı sey 😂
2025-11-12 13:47:48
1
eslam_190
Eslam🥷 :
Güzel❤️
2025-11-12 13:42:00
0
_ya7ya_24_
🇦🇱 :
2025-11-12 15:03:25
1
orhan.cetin29
🅺🅸🅼🆂🅴🆂🅸🆉 :
dale don dale ıstıyorux 😁
2025-11-12 14:09:46
1
.mohamed0900
محمد Mohamed :
2025-11-12 19:01:32
0
baryalai.nasiri540
🫆حاجی بریال کوهدامن 🫆 :
2025-11-12 16:07:32
1
oussamazagalia15
👻 :
🌹🫶🏻
2025-11-12 16:44:54
1
abdelrahman.hasso5
Abdelrahman Hassouba :
♥♥♥
2025-11-12 19:05:16
0
motto5636
Motto :
🫵🏻🤣
2025-11-12 18:24:11
0
n1n1a10
♡قحطان♡ :
😉😉🌹🌹❤️
2025-11-12 18:00:57
0
kosovsli
KIRIKKALE.Lİ :
🌷🌹🌷🌹🌷🌷🌹
2025-11-12 17:51:57
0
magdabahgat450
Magda Bahgat450 :
♥♥♥
2025-11-12 17:47:11
0
silopili.yalniz73
👑✌️ Siz Hepiniz Ben Tek🦁☀️ :
😎🙏🥰
2025-11-12 17:41:59
0
fahad_s.m
Fahad :
🤪
2025-11-12 17:21:24
0
username000_038
.... :
✨✨✨
2025-11-12 17:16:55
0
seyfi2834
Seyfi28 :
🙃🙃
2025-11-12 17:14:07
0
leonidas_0006
SABUHI TEACHER :
🌹🌹🌹
2025-11-12 17:09:03
0
devilmaycry1989
Devilmaycry :
😱😱😱🖤🖤🖤
2025-11-12 17:08:13
0
saif_eltony
Saif_Eltony :
😍😍😍
2025-11-12 16:58:07
0
To see more videos from user @gamzzeyss, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

জয় আমিরের জবানীতে আরমিণ. আরমিণের চেহারা দেখতে পাবার আগের সাক্ষাৎটি তাদের চতুর্থ না তৃতীয় সাক্ষাৎ তা নিয়ে সংশয় আছে। কেননা এর মাঝেও একদফা একপাক্ষিক সাক্ষাৎ ঘটল। সে দেখল আরমিণকে; আরমিণ চাঁদনীদের খোঁজে ক্লাবঘরের সঙ্গে লাগোয়া বাড়িটিতে এলো যেদিন। কিন্তু আরমিণ তাকে দেখল না বলে ওটাকে সাক্ষাৎ বলায় আপত্তি আছে। 'জয় বাংলাʼ ক্লাবঘরের দোতলার চিলেকোঠার ঘরে একটি গোল বিছানা পাতা। তাতে সাদা চাদর, তিনটে বালিশ, একটা কোলবালিশ, দুটো কুশন। তবে হয় গোল বিছানার আকার ছোট নয়ত তার উচ্চতা বেশি। গোল বিছানায় শুলে তার পা এক-দেড় ফুট মতো বাইরে ঝুলতে থাকে। আবার পা গুটিয়ে শোবার অভ্যাস নেই তার। কপালের নিচে হাত পেতে, উপুড় হয়ে বুকে ভর দিয়ে পা দুটো দু'দিকে ছড়িয়ে সরীসৃপের মতো শুয়ে থাকাই তার স্বভাব। গোল বিছানার পাশে ছোট্ট টেবিল। ওতে ঘড়ি, ওয়ালেট, সিগারের শলাকা, হ্যান্ডপ্রেসিং বল, দুটো ড্যাগার, কিছু হাবিজাবিসহ একটা ফেন্সিডিলের বোতল অযত্নে ফেলে রাখা। বাংলা ভাষায় একে বলা হয় ডাইল। যারা পান করে তারা হলো ডাইলখোর। তার মদ, গাঁজা, চুরুট, বিড়ি, ড্রাগ সবই চলে। সাথে ডাইলের বোতলটা কাশির ওষুধ হিসেবে কার্যকর বলে টেবিলে জায়গা পেয়েছে। ক'টা দিন জ্বর ছিল গায়ে, এখনও গলা খুশখুশ যায়নি।  মাস্টার্স পরীক্ষার দিন-কয়েক বাকি। তাই ইলেকশনের বেজায় ঝামেলার মাঝেও হামজা ধমকে-ধামকে তাকে পাঠায় নিরিবিলি একটু পড়তে। সেদিন দুপুরের খাবারটা কবীর হোটেল থেকে আনল। কবীর যখন খাবার নিয়ে ঘরে ঢুকল তখন সে পৃষ্ঠাভরে ম্যাথ করছে। গোল বিছানায় বইখাতা ছিটিয়ে আছে। বালিশের একপাশে এশট্রে। সেটার এককোণে জলন্ত সিগার হেলান দিয়ে রাখা আছে। তা তুলে নিয়ে একটু করে টান দেয়া ও খানিকটা গাণিতিক সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে। মাথা এলোমেলো। হুটহাট বহুদিন পর বই খাতা নিয়ে না বসলে মনেই থাকে না সে ছাত্র। পড়ালেখাটা ঠিক হলো না এ জনমে। যেদিন থেকে ছাত্রর পরে 'লীগʼ বলতে একটি শব্দ পেশাগতভাবে যুক্ত হলে তারপর আর ছাত্র থাকে না কেউ। তার অবশ্য ছাত্রের মতো করে এমনিতেও কখনও সন্ধ্যার পর পড়ার টেবিলে বসা হয়নি। সন্ধ্যার পর পড়ার টেবিলে বসা হয় মা-বাপের ঝারি খেয়ে। তার সেই বিপদ দুটো ছিল না বিধায় রক্ষা।  তবু পড়াটা কীভাবে কীভাবে যেন এতদূর হলো! ক'দিন পর মাস্টার্স পরীক্ষায় বসার দিনও এসে গেল এই সংক্ষিপ্ত জীবনে। কী আশ্চর্য! ডিগ্রির হিসেবে সে বিরাট শিক্ষিত ছেলে, ভাবা যায়? সব হামজা ভাইয়ের জন্য। এই যে মাস্টার্স, এটাও বড়সাহেবের হুমকি-ধামকির ফল। সে জীবনেও এসব করতে চায়নি। যে জীবনের আগাগোড়া নেই, সে জীবনে এত ভালো বিষয় নিয়ে ঘটা করে পড়ার কিছু নেই। তার কোনো স্বপ্ন-টপ্ন নেই। ভালো বিষয় নিয়ে গ্রাজ্যুয়েশন করে, স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করে তার মতো মানুষের কী কাজ? সে কি আর ভদ্র-সভ্য লোক, সে কি শিক্ষার মর্যাদা রাখা লোক? ভুয়া শিক্ষা, অকাজের ডিগ্রির পিছে খাটুনি যাচ্ছে। তার কি জীবনে এই পদার্থবিদ্যার জ্ঞান দিয়ে কোনো রিসার্চ করতে যাবার ফুরসত আছে? আর ক'টা সকাল সূর্যের দেখা মেলে তার তো ঠিক নেই! তবে হ্যাঁ। তার যদি একটা জীবন থাকতো, সে পদার্থবিদ্যার কোয়ান্টাম ফিজিক্সকে গবেষণার থিসিস হিসেবে নিয়ে বিশ্বসেরা কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করতে যেত। এটুকু বলা যায়। কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স, নিউক্লিয়ার ও পার্টিকল প্রবল বলেই পদার্থবিদ্যায় গ্রাজ্যুয়েশন করা কিনা কে বলবে! তার তো আর জীবন নেই! কতক্ষণ আঙুলের মাঝে কলম ঘুরাতে ঘুরাতে চুপচাপ খাতার দিকে চেয়ে থেকে মাথা তুলে দেখল সিগারটা পুড়ে শেষ হয়ে গেছে। নতুন একটা জ্বালিয়ে ঠোঁটে রেখে হাসল, “মাঝেমধ্যেই গোল পাকায়ে ফেলি কোনটা বেশি জটিল? পদার্থবিদ্যার থিউরি, রাজনীতির কারবার নাকি শালা জিন্দেগী? তোর কী মনে হয় কইবরা?ʼʼ “আমি তো ভাই আর্টসে ছিলাম।ʼʼ “ধুর শালা! আর্টসে পড়ার চাইতে মাল খেয়ে তাল গাছ থেকে লাফিয়ে পড়া ভালো। দেয়ার'স নাথিং উইদাউট সায়েন্স এণ্ড ফিজিক্স। গট ইট মাই বয়?ʼʼ সিগারে টান মেরে বলল, “তুই আবার ইশকুলে ভর্তি হ।ʼʼ “এই বয়সে স্কুলে ভর্তি নেবে?ʼʼ “আমি চাইলে নেবে। একটা কথা মাথায় রাখবি 'শিক্ষার কোনো শেষ নেই, মারা খাওয়ার কোনো বয়স নেই।ʼ বুঝেছিস?ʼʼ কবীর গম্ভীর গলায় বলল, “ভর্তি কি কিন্ডার গার্টেনে হবো?ʼʼ  “না। ক্লাস নাইনে, কড়কড়ে সায়েন্স পড়বি। বলেতো, একজন মানুষ কত ডিগ্রি এঙ্গেলে ছাতা ধরলে বৃষ্টি থেকে রক্ষা পাবে,  তারপর ধর কত মিটার পার সেকেন্ড বেগে মারা খাইলে একটা ট্রাকের পেছন দুমড়ে মুচড়ে খাল হবে এইসব।ʼʼ    “ভাই, এইসব পড়ে আপনারা এত গর্ব করেন? এইসব কোনো পড়ার জিনিস?ʼʼ সে কবীরের মাথায় একটা গাট্টা মারল, “খরচা আছে বে। একজন দারোয়ান মনে কর সারাদিন একটা বাড়ির গেইট বসে পাহারা দিলো। ওইটা কী?ʼʼ “ওর কাজ।ʼʼ “না। পদার্থবিজ্ঞান তা মানে না।ʼʼ #foryou #foryoupage #আমৃত্যু_ভালোবাসি_তোকে🌷 #foryoupageofficiall
জয় আমিরের জবানীতে আরমিণ. আরমিণের চেহারা দেখতে পাবার আগের সাক্ষাৎটি তাদের চতুর্থ না তৃতীয় সাক্ষাৎ তা নিয়ে সংশয় আছে। কেননা এর মাঝেও একদফা একপাক্ষিক সাক্ষাৎ ঘটল। সে দেখল আরমিণকে; আরমিণ চাঁদনীদের খোঁজে ক্লাবঘরের সঙ্গে লাগোয়া বাড়িটিতে এলো যেদিন। কিন্তু আরমিণ তাকে দেখল না বলে ওটাকে সাক্ষাৎ বলায় আপত্তি আছে। 'জয় বাংলাʼ ক্লাবঘরের দোতলার চিলেকোঠার ঘরে একটি গোল বিছানা পাতা। তাতে সাদা চাদর, তিনটে বালিশ, একটা কোলবালিশ, দুটো কুশন। তবে হয় গোল বিছানার আকার ছোট নয়ত তার উচ্চতা বেশি। গোল বিছানায় শুলে তার পা এক-দেড় ফুট মতো বাইরে ঝুলতে থাকে। আবার পা গুটিয়ে শোবার অভ্যাস নেই তার। কপালের নিচে হাত পেতে, উপুড় হয়ে বুকে ভর দিয়ে পা দুটো দু'দিকে ছড়িয়ে সরীসৃপের মতো শুয়ে থাকাই তার স্বভাব। গোল বিছানার পাশে ছোট্ট টেবিল। ওতে ঘড়ি, ওয়ালেট, সিগারের শলাকা, হ্যান্ডপ্রেসিং বল, দুটো ড্যাগার, কিছু হাবিজাবিসহ একটা ফেন্সিডিলের বোতল অযত্নে ফেলে রাখা। বাংলা ভাষায় একে বলা হয় ডাইল। যারা পান করে তারা হলো ডাইলখোর। তার মদ, গাঁজা, চুরুট, বিড়ি, ড্রাগ সবই চলে। সাথে ডাইলের বোতলটা কাশির ওষুধ হিসেবে কার্যকর বলে টেবিলে জায়গা পেয়েছে। ক'টা দিন জ্বর ছিল গায়ে, এখনও গলা খুশখুশ যায়নি। মাস্টার্স পরীক্ষার দিন-কয়েক বাকি। তাই ইলেকশনের বেজায় ঝামেলার মাঝেও হামজা ধমকে-ধামকে তাকে পাঠায় নিরিবিলি একটু পড়তে। সেদিন দুপুরের খাবারটা কবীর হোটেল থেকে আনল। কবীর যখন খাবার নিয়ে ঘরে ঢুকল তখন সে পৃষ্ঠাভরে ম্যাথ করছে। গোল বিছানায় বইখাতা ছিটিয়ে আছে। বালিশের একপাশে এশট্রে। সেটার এককোণে জলন্ত সিগার হেলান দিয়ে রাখা আছে। তা তুলে নিয়ে একটু করে টান দেয়া ও খানিকটা গাণিতিক সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে। মাথা এলোমেলো। হুটহাট বহুদিন পর বই খাতা নিয়ে না বসলে মনেই থাকে না সে ছাত্র। পড়ালেখাটা ঠিক হলো না এ জনমে। যেদিন থেকে ছাত্রর পরে 'লীগʼ বলতে একটি শব্দ পেশাগতভাবে যুক্ত হলে তারপর আর ছাত্র থাকে না কেউ। তার অবশ্য ছাত্রের মতো করে এমনিতেও কখনও সন্ধ্যার পর পড়ার টেবিলে বসা হয়নি। সন্ধ্যার পর পড়ার টেবিলে বসা হয় মা-বাপের ঝারি খেয়ে। তার সেই বিপদ দুটো ছিল না বিধায় রক্ষা। তবু পড়াটা কীভাবে কীভাবে যেন এতদূর হলো! ক'দিন পর মাস্টার্স পরীক্ষায় বসার দিনও এসে গেল এই সংক্ষিপ্ত জীবনে। কী আশ্চর্য! ডিগ্রির হিসেবে সে বিরাট শিক্ষিত ছেলে, ভাবা যায়? সব হামজা ভাইয়ের জন্য। এই যে মাস্টার্স, এটাও বড়সাহেবের হুমকি-ধামকির ফল। সে জীবনেও এসব করতে চায়নি। যে জীবনের আগাগোড়া নেই, সে জীবনে এত ভালো বিষয় নিয়ে ঘটা করে পড়ার কিছু নেই। তার কোনো স্বপ্ন-টপ্ন নেই। ভালো বিষয় নিয়ে গ্রাজ্যুয়েশন করে, স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করে তার মতো মানুষের কী কাজ? সে কি আর ভদ্র-সভ্য লোক, সে কি শিক্ষার মর্যাদা রাখা লোক? ভুয়া শিক্ষা, অকাজের ডিগ্রির পিছে খাটুনি যাচ্ছে। তার কি জীবনে এই পদার্থবিদ্যার জ্ঞান দিয়ে কোনো রিসার্চ করতে যাবার ফুরসত আছে? আর ক'টা সকাল সূর্যের দেখা মেলে তার তো ঠিক নেই! তবে হ্যাঁ। তার যদি একটা জীবন থাকতো, সে পদার্থবিদ্যার কোয়ান্টাম ফিজিক্সকে গবেষণার থিসিস হিসেবে নিয়ে বিশ্বসেরা কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করতে যেত। এটুকু বলা যায়। কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স, নিউক্লিয়ার ও পার্টিকল প্রবল বলেই পদার্থবিদ্যায় গ্রাজ্যুয়েশন করা কিনা কে বলবে! তার তো আর জীবন নেই! কতক্ষণ আঙুলের মাঝে কলম ঘুরাতে ঘুরাতে চুপচাপ খাতার দিকে চেয়ে থেকে মাথা তুলে দেখল সিগারটা পুড়ে শেষ হয়ে গেছে। নতুন একটা জ্বালিয়ে ঠোঁটে রেখে হাসল, “মাঝেমধ্যেই গোল পাকায়ে ফেলি কোনটা বেশি জটিল? পদার্থবিদ্যার থিউরি, রাজনীতির কারবার নাকি শালা জিন্দেগী? তোর কী মনে হয় কইবরা?ʼʼ “আমি তো ভাই আর্টসে ছিলাম।ʼʼ “ধুর শালা! আর্টসে পড়ার চাইতে মাল খেয়ে তাল গাছ থেকে লাফিয়ে পড়া ভালো। দেয়ার'স নাথিং উইদাউট সায়েন্স এণ্ড ফিজিক্স। গট ইট মাই বয়?ʼʼ সিগারে টান মেরে বলল, “তুই আবার ইশকুলে ভর্তি হ।ʼʼ “এই বয়সে স্কুলে ভর্তি নেবে?ʼʼ “আমি চাইলে নেবে। একটা কথা মাথায় রাখবি 'শিক্ষার কোনো শেষ নেই, মারা খাওয়ার কোনো বয়স নেই।ʼ বুঝেছিস?ʼʼ কবীর গম্ভীর গলায় বলল, “ভর্তি কি কিন্ডার গার্টেনে হবো?ʼʼ “না। ক্লাস নাইনে, কড়কড়ে সায়েন্স পড়বি। বলেতো, একজন মানুষ কত ডিগ্রি এঙ্গেলে ছাতা ধরলে বৃষ্টি থেকে রক্ষা পাবে, তারপর ধর কত মিটার পার সেকেন্ড বেগে মারা খাইলে একটা ট্রাকের পেছন দুমড়ে মুচড়ে খাল হবে এইসব।ʼʼ “ভাই, এইসব পড়ে আপনারা এত গর্ব করেন? এইসব কোনো পড়ার জিনিস?ʼʼ সে কবীরের মাথায় একটা গাট্টা মারল, “খরচা আছে বে। একজন দারোয়ান মনে কর সারাদিন একটা বাড়ির গেইট বসে পাহারা দিলো। ওইটা কী?ʼʼ “ওর কাজ।ʼʼ “না। পদার্থবিজ্ঞান তা মানে না।ʼʼ #foryou #foryoupage #আমৃত্যু_ভালোবাসি_তোকে🌷 #foryoupageofficiall

About