@triiihp:

ᓚᘏᗢ ྀིྀིྀིྀིྀིྀིྀིྀི
ᓚᘏᗢ ྀིྀིྀིྀིྀིྀིྀིྀི
Open In TikTok:
Region: US
Thursday 13 November 2025 19:50:32 GMT
335
30
0
3

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @triiihp, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

Part-14 || #চড়ুই_বউ🕊  আমি আস্তে আস্তে উড়নাটা টান দিলাম। কিন্তু না!! এভাবে উড়নাটা আনা যাবে না। উড়নাটা আনতে গেলেই উনি জেগে যাবেন!! আহ্, কি যন্ত্রনা। উনার কি জন্ম ই হয়েছে আমাকে যন্ত্রণা দেওয়ার জন্য? কি করবো!! বিগত পাঁচ মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভাবছি। কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। বুঝতে পারলাম হাতে তেমন একটা সুবিধার উপায় নেই। প্রথমত, জংকুক ভাইয়া কে জাগিয়ে আমার উড়নাটা নিতে হবে, না হয় উড়নাটা টান দিলেই সে জেগে যাবে, যেই লাউ সেই কদু!! আর, দ্বিতীয়ত, আমাকে আমার উড়নাটা এই রুমে রেখেই উড়না_বিহীন চলে যেতে হবে। কিন্তু, কেউ দেখলেই বিপদ উফ্!! মনের দুঃখে কান্না করতে ইচ্ছে করছে! বাধ্য হয়ে আমি দুই নম্বর অপশন টাই বেছে নিলাম। জংকুক ভাইয়া কে এখন জাগানো ঠিক হবে না, এক তো, সে ক্লান্ত!! তার উপর, আমাকে বিরক্ত করার সর্বোচ্চ ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর ধাপ বের করতে সে উস্তাদ। এমনিতে ই আজকের দিনটা মোটেও সুখকর না, উদ্ভুত উদ্ভুত ঘটনা চারদিক থেকে আমার সাথে ই ঘটে যাচ্ছে। দরজাটা আস্তে আস্তে খুলে, এদিক সেদিক ভালো করে তাকিয়ে দেখছি কেউ আছে কি না। না, আমি কাউকে ই দেখছি না। রুম থেকে বের হয়ে, দরজাটা ভিড়িয়ে আমার রুমের দিকে লাগালাম এক দৌড়,রুমে এসেই বড় বড় নিশ্বাস ছাড়লাম! রুমে এসেই বড় একটা ধাক্কা খেলাম। ঘড়ির কাঁটায় তিনটা বাজে। আল্লাহ রে, এই ব্যাটার লগে আমি দিনদুপুরে প্রায় সাত ঘণ্টা ঘুমিয়ে ছিলাম!! সেই সকাল আট বা সাড়ে আটটার দিকে তার রুমে গিয়েছিলাম শয়তান!! খাটাশ মানুষ একটা ধেৎ!! ইচ্ছে ছিলো জংকুক ভাইয়ার সাথে কিছু কথা বলে নানু বাড়ি যাব। কিন্তু তা হলো না, সে এখনো ঘুম থেকে উঠে নাই। আমি রেডি হয়ে নিচে নামতেই, মা চেঁচিয়ে উঠলো, - কিরে, এই ভর বিকেলে কোথায় যাচ্ছিস? আশেপাশের মহল খুব একটা ভালো না, তোর বড় চাচা সবাই কে বিশেষ করে মহিলাদের বাহিরে বের হতে মানা করেছে! -
Part-14 || #চড়ুই_বউ🕊 আমি আস্তে আস্তে উড়নাটা টান দিলাম। কিন্তু না!! এভাবে উড়নাটা আনা যাবে না। উড়নাটা আনতে গেলেই উনি জেগে যাবেন!! আহ্, কি যন্ত্রনা। উনার কি জন্ম ই হয়েছে আমাকে যন্ত্রণা দেওয়ার জন্য? কি করবো!! বিগত পাঁচ মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভাবছি। কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। বুঝতে পারলাম হাতে তেমন একটা সুবিধার উপায় নেই। প্রথমত, জংকুক ভাইয়া কে জাগিয়ে আমার উড়নাটা নিতে হবে, না হয় উড়নাটা টান দিলেই সে জেগে যাবে, যেই লাউ সেই কদু!! আর, দ্বিতীয়ত, আমাকে আমার উড়নাটা এই রুমে রেখেই উড়না_বিহীন চলে যেতে হবে। কিন্তু, কেউ দেখলেই বিপদ উফ্!! মনের দুঃখে কান্না করতে ইচ্ছে করছে! বাধ্য হয়ে আমি দুই নম্বর অপশন টাই বেছে নিলাম। জংকুক ভাইয়া কে এখন জাগানো ঠিক হবে না, এক তো, সে ক্লান্ত!! তার উপর, আমাকে বিরক্ত করার সর্বোচ্চ ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর ধাপ বের করতে সে উস্তাদ। এমনিতে ই আজকের দিনটা মোটেও সুখকর না, উদ্ভুত উদ্ভুত ঘটনা চারদিক থেকে আমার সাথে ই ঘটে যাচ্ছে। দরজাটা আস্তে আস্তে খুলে, এদিক সেদিক ভালো করে তাকিয়ে দেখছি কেউ আছে কি না। না, আমি কাউকে ই দেখছি না। রুম থেকে বের হয়ে, দরজাটা ভিড়িয়ে আমার রুমের দিকে লাগালাম এক দৌড়,রুমে এসেই বড় বড় নিশ্বাস ছাড়লাম! রুমে এসেই বড় একটা ধাক্কা খেলাম। ঘড়ির কাঁটায় তিনটা বাজে। আল্লাহ রে, এই ব্যাটার লগে আমি দিনদুপুরে প্রায় সাত ঘণ্টা ঘুমিয়ে ছিলাম!! সেই সকাল আট বা সাড়ে আটটার দিকে তার রুমে গিয়েছিলাম শয়তান!! খাটাশ মানুষ একটা ধেৎ!! ইচ্ছে ছিলো জংকুক ভাইয়ার সাথে কিছু কথা বলে নানু বাড়ি যাব। কিন্তু তা হলো না, সে এখনো ঘুম থেকে উঠে নাই। আমি রেডি হয়ে নিচে নামতেই, মা চেঁচিয়ে উঠলো, - কিরে, এই ভর বিকেলে কোথায় যাচ্ছিস? আশেপাশের মহল খুব একটা ভালো না, তোর বড় চাচা সবাই কে বিশেষ করে মহিলাদের বাহিরে বের হতে মানা করেছে! -"আমি নানু বাড়ি ফিরে যাচ্ছি। আমার পড়াশোনার ক্ষতি হচ্ছে। নানু, কাল ফোন করে কান্না কাটি করছে, তার আমাকে ছাড়া ভালো লাগেনা। আমার ও এখানে ভালো লাগে না নানু কে মিস করছি।" মা থমথমে হয়ে গেছে। কি বলবে বুঝতে পারছে না। নানু ইদানিং একটু অসুস্থ থাকে। সে আমাকে খুব ই ভালোবাসে। মা ও তা জানে। - তুই জংকুক কে বলেছিলি? -"না। সেই সময় পাই নাই। তিনি সেই সকালে ঘরে গিয়ে ঘুম দিয়েছে, এখন ও ঘুমন্ত অবস্থায় কি না জানি না। তাছাড়া, আমি সুযোগ ও পাই নাই বলার। ভুলে ও গেছি..." মা একটু রাগী চোখে তাকালো। বুঝলাম মা রেগে গেছে। আমি মায়ের এ স্বভাব টা খুব ভালো মতোই পেয়েছি, হুটহাট করে রাগ উঠে যাওয়া!! গায়ে কথার ছিটে ফোটা তে তরতরিয়ে ৪৪০ ভোল্টেজ রাগ মাথায় উঠে যায়। যাই হোক মা কিছু বলবে তার আগেই বাহির থেকে গাড়ির হর্ন বাজছে.... গাড়ির হর্ন এক ধেরছে বেড়েই চলেছে। আমি বুঝলাম, মেহরাব ভাইয়া এসেছে। কিছুক্ষণ আগেই আমার তার সাথে কথা হয়েছে,আমাদের বাড়ির কাছেই নিকটবর্তী একটি স্থানে সে কাজের জন্য এসেছে, আমি নানু বাড়ি যাব বলাতে সে নিয়ে যেতে এসেছে। মেহরাব হচ্ছে আমার মামাতো ভাই। আমি মাকে কিছু বলতে না দিয়েই দ্রুত ঘরের বাহিরে চলে গেলাম। গেইটের সামনে আসতেই, দারোয়ান গেইট খুলে দিল। গাড়ির ভেতর মেহরাব ভাইয়াকে দেখে আমার খুব ভালো লাগলো। দৌড়ে গাড়ির দিকে গেলাম। তিনি গাড়ির ড্রাইভিং সিটে বসা। আমাকে দেখে স্নিগ্ধ একটা হাসি দিল, ঝুঁকে গাড়ির দরজাটা ভেতর থেকে ই খুলে দিল, অন্যদিকে, উচ্চ গাড়ির হর্নে ঘুম ভেঙ্গে গেল জংকুকের। খুব ই বিরক্ত প্রকাশ করলো। আশে পাশে তাকালো, মন এবং চোখ একজন কে খুঁজছে, কিন্তু তার হদিস নেই। হাতে চড়ুই_বউ এর উড়নাটা দেখে মুচকি হাসলো। তাহার পাখি পালিয়েছে!! কিন্তু কখন? এতো গভীর ঘুম তো জংকুকের কখনো হয় না। তবে আজ কি করে হলো!! চড়ুই বউ এর ছোঁয়ার আবেশ হয়তো। আবার ও হর্ন টা বেজে উঠল। সে পা ফেলিয়ে ঘুমো ঘুমো চোখেই বারান্দায় গেল। বারান্দায় দাঁড়িয়ে চমকে উঠলো। একটি মেয়ে Yn'র মতো ই দেখতে, অজ্ঞাত এক ব্যক্তির গাড়ির ফ্রন্ট সিটে হাঁসি মুখে বসছে। ড্রাইভিং সিটে বসা ছেলেটিকে সে দেখতে পেলো না। চোখের সামনেই গাড়িটি চলে গেল,জংকুক মিনিট দুয়েক ঝিম মেরে বারান্দায় ই দাঁড়িয়ে আছে। সে আসলে যা দেখেছে ঠিক দেখেছে, নাকি ঘুমের ঘরে অচেতন অবস্থায় দেখছে?দ্রুত ওয়াস রুমে গিয়ে চোখে মুখে পানি দিলো। ঘুমের রেশ এখনো কাটছে না। আজ টানা তিন চারদিন ধরে সে ভালোমতো ঘুমানোর সুযোগ পায় না। বাধ্য হয়ে, একবারে শাওয়ারের নিচে দাঁড়িয়ে গেল,শাওয়ার তো করছে, কিন্তু মাথার মধ্যে অন্যকিছু নড়েচড়ে উঠেছে, বারবার ভাবছে, নিজেকে বারবার বোঝাচ্ছে, হয়তো সে ভুল দেখেছে,Yn রুমেই আছে না হয় মা চাচিদের সাথে ই আছে,এটা তার মনের ভুল!! কিন্তু তার মন মানতে নারাজ! মিনিট দশেক পর শাওয়ার শেষ করে ওয়াসরুম থেকে বের হলো। একটা পাতলা টি-শার্ট আর আর পেন্ট পরে দ্রুত রুম থেকে বের হয়ে Yn'র রুমের দিকে চলে গেল. Yn'র রুমটি খোলা ই ছিল। তাই সহজে ই জংকুক রুমের ভেতর চলে গেল। কিন্তু আশাহত হয়ে গেল, রুমে Yn নেই। #fyp #jeon_sanju

About