@adelyn.wirges: HAPPY DAY 2 #goldengirls #iceallstars #allstarcheer #worlds #HIT0 #paidbid #icegoldengirls #cheerleader #TheRealPussinBoots #UnlimitedHPInk

adelyn.wirges
adelyn.wirges
Open In TikTok:
Region: US
Sunday 18 December 2022 12:30:32 GMT
6680
594
7
6

Music

Download

Comments

noraryann
nora ann :
THIS IS MY FIRST TIME SEEING THE UNIFORMS I LOVE THEM OMG
2022-12-20 04:17:42
4
sofiestaebell
SOF!!! :
the uniforms are to die for
2022-12-18 15:42:50
2
kykygibbs8
Kylie :
Pretty girllll
2022-12-18 16:22:56
1
noraryann
nora ann :
@kimallison.83 THIS ARE THE PINK AND WHOTE UNIFORMS
2022-12-21 04:31:49
1
To see more videos from user @adelyn.wirges, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  রুমির এক বান্ধবী সাথী তাদের  কলেজের একটা ছেলের সাথে প্রেম করত | এই কথা তাদের পরিবার জেনে যায়| সাথীর পরিবার তার অন্য  জায়গায় বিয়ে ঠিক করে | রুমি ও তার বান্ধবী ঠিক করে  সাথী  তার বিয়ের দিন তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে পালিয়ে যাবে| দেখতে দেখতে তাদের  বিয়ের দিন চলে এল| রুমি সাথীকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় |বাড়ির  বাইরে সাথীর বয়ফ্রেন্ড ও তার সুজন  বন্ধু  দাঁড়িয়ে ছিল | রুমি সাথীকে সাহায্য করতে গিয়ে  নিজে বিপদে পড়ে যায় | রুমি ও সুজন তাদের গাড়িতে উঠিয়ে যখন আসতেছিল তখন একটা লোক তাদেরকে দেখে ফেলে| লোকটা তাদের কিছুই বলে না | রুমি ওসুজন তাদের বাড়ি চলে যাই | পরেরদিন রুমি যখন তার ঘর থেকে বের হয় তখন  তার মা তাকে বলে, তুই চিন্তা করিস না |  তোর বাবা তোর পছন্দের  ছেলের সাথেই তোকে বিয়ে দিবে| তখন রুমি বলে,তুমি এইসব কি বলছ| আমার পছন্দের  ছেলে মানে| তুমি কার কথা বলছ|  মা,কার কথা আবার বলব | সুজনের কথা বলছি|  সুজন  কোন সুজন| মা, যে সুজনকে তুই ভালোবাসিস | কাল রাতে  যে লোকটা তোদেরকে দেখেছিল সেই লোকটা তোর বাবাকে সব বলেছে|  তোমরা কি পাগল হয়েছ নাকি আর বাবা কোথায় |  মা,তোর বাবা সুজনদের বাড়ি  যাবে তাই রেডি হচ্ছে |  রুমি তখন তার বাবার কাছে গিয়ে বলে, বাবা তোমরা সবাই  ভুল বুঝছ| আমি সুজনকে বিয়ে করতে  পারব না |  রুমির বাবা, বিয়ে  করতে পারবে | সুজনের সাথেই তোমার বিয়ে হবে | গ্রামের সবাই  তোদেরকে নিয়ে উল্টা পাল্টা  কথা বলছে | তুই কি আমার মানসম্মান  সব শেষ করে দিবি | রুমির বাবা, সুজনদের বাড়ি  যাই | রুমির বাবা সুজনের বাবাকে বলে,ওদের  বিয়ে যত তাড়াতাড়ি  সম্ভব  দিয়ে দেওয়া উচিত| সুজনের বাবা-মা  এ বিয়েতে রাজি  হয়ে যায়| পরিবারের  জন্য  তারা  এ বিয়েতে রাজি হয়ে যায় | তাদের বিয়ে হয়ে যায়| প্রথম প্রথম তাঁরা  সম্পক মেনে নিতে না পারলেও পরে তারা এ সম্পককে মেনে নেয় | তারা  দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলে|  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount রুমির এক বান্ধবী সাথী তাদের কলেজের একটা ছেলের সাথে প্রেম করত | এই কথা তাদের পরিবার জেনে যায়| সাথীর পরিবার তার অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক করে | রুমি ও তার বান্ধবী ঠিক করে সাথী তার বিয়ের দিন তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে পালিয়ে যাবে| দেখতে দেখতে তাদের বিয়ের দিন চলে এল| রুমি সাথীকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় |বাড়ির বাইরে সাথীর বয়ফ্রেন্ড ও তার সুজন বন্ধু দাঁড়িয়ে ছিল | রুমি সাথীকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজে বিপদে পড়ে যায় | রুমি ও সুজন তাদের গাড়িতে উঠিয়ে যখন আসতেছিল তখন একটা লোক তাদেরকে দেখে ফেলে| লোকটা তাদের কিছুই বলে না | রুমি ওসুজন তাদের বাড়ি চলে যাই | পরেরদিন রুমি যখন তার ঘর থেকে বের হয় তখন তার মা তাকে বলে, তুই চিন্তা করিস না | তোর বাবা তোর পছন্দের ছেলের সাথেই তোকে বিয়ে দিবে| তখন রুমি বলে,তুমি এইসব কি বলছ| আমার পছন্দের ছেলে মানে| তুমি কার কথা বলছ| মা,কার কথা আবার বলব | সুজনের কথা বলছি| সুজন কোন সুজন| মা, যে সুজনকে তুই ভালোবাসিস | কাল রাতে যে লোকটা তোদেরকে দেখেছিল সেই লোকটা তোর বাবাকে সব বলেছে| তোমরা কি পাগল হয়েছ নাকি আর বাবা কোথায় | মা,তোর বাবা সুজনদের বাড়ি যাবে তাই রেডি হচ্ছে | রুমি তখন তার বাবার কাছে গিয়ে বলে, বাবা তোমরা সবাই ভুল বুঝছ| আমি সুজনকে বিয়ে করতে পারব না | রুমির বাবা, বিয়ে করতে পারবে | সুজনের সাথেই তোমার বিয়ে হবে | গ্রামের সবাই তোদেরকে নিয়ে উল্টা পাল্টা কথা বলছে | তুই কি আমার মানসম্মান সব শেষ করে দিবি | রুমির বাবা, সুজনদের বাড়ি যাই | রুমির বাবা সুজনের বাবাকে বলে,ওদের বিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দিয়ে দেওয়া উচিত| সুজনের বাবা-মা এ বিয়েতে রাজি হয়ে যায়| পরিবারের জন্য তারা এ বিয়েতে রাজি হয়ে যায় | তাদের বিয়ে হয়ে যায়| প্রথম প্রথম তাঁরা সম্পক মেনে নিতে না পারলেও পরে তারা এ সম্পককে মেনে নেয় | তারা দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলে| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#unfrezzmyaccount  গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করত ঝুমা নামের একটি মেয়ে| ঝুমা একাদশ শ্রেণীতে পড়ে | তাঁর  বাবা একজন শিক্ষক| কলেজে প্রথম দিন একটা ছেলে ঝুমাকে প্রথম দেখাতেই ভালোবেসে ফেলে|ছেলেটি ঝুমাকে সেদিন বিকেল বেলা তাঁর  মনের কথা বলে |ঝুমারও ছেলেটিকে ভালো লেগেছে তাই  সে তাঁর ভালোবাসা গ্রহণ করে | তাঁরা  লুকিয়ে লুকিয়ে একে অপরের সাথে দেখা করত | চুপি চুপি ফোনে কথা বলত|  হঠাৎ একদিন ঝুমা ও ছেলেটিকে ঝুমার গ্রামের এক লোক দেখে ফেলে | সেই লোকটি ঝুমার বাবাকে সব কথা বলে দেয়|  ঝুমা বাড়িতে  আসলে তাঁর  বাবা ঝুমাকে ছেলেটির কথা জিজ্ঞেস করে | ঝুমা,আসলে আমরা দুজন দুজনকে ভালোবাসি|  ঝুমার বাবা ঝুমাকে  একটা  চর দিয়ে তাকে ভুলে যেতে বলে| ঝুমার বাবা তাকে বলে, আজ থেকে তুমি আর ওই ছেলেটির সাথে  দেখা  করতে পারবা না |ওই ছেলেটির সাথে তুমার কথা বলা বন্ধ |  পরের দিন ঝুমা ছেলেটির সাথে দেখা  করে সব কথা বলে|  ছেলেটি তুমি চিন্তা  করো না| দেখবে সব ঠিক  হবে|  ঝুমা, তুমি আমার বাবাকে চিন না | তিনি খুব রাগি| ছেলেটি,আমাদেরকে কেউ আলাদা করতে পারবে না |এই সব চিন্তা  বাদ দাও|  এমন সময় জুমার বাবা তাদেরকে দেখে ফেলে| ঝুমাকে তিনি বাড়ি নিয়ে  আটকে রাখে| ঝুমার বন্ধুর ছেলের সাথে  ঝুমার বিয়ে ঠিক করে| ঝুমা তাদের বাড়ির সবাইকে  বলে সে এ বিয়ে করবে না| কিন্তু  কেউ তাঁর  কথা শুনে না| ঝুমার বিয়ে ঠিক  হয়| সে তাঁর বান্ধবীকে দিয়ে ছেলেটির কাছে খবর পাঠায়|ছেলেটি তাঁর  বাবা মাকে ঝুমার কথা বলে |ঝুমার বাবা-মা ঝুমাদের বাড়িতে  বিয়ের পস্তাব  নিয়ে যায়|ঝুমার বাবা তাদেরকে অপমান করে তাড়িয়ে দেয়|  অবশেষে  ঝুমার বিয়ের দিন চলে আসে| আজ ঝুমার বিয়ে | ঝুমা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে | এই খবর ছেলেটি জানতে পেরে দৌড়ে  ঝুমাকে দেখতে আসার ছেলেটি  সময় গাড়ি এক্সিডেন্ট করে | এক্সিডেন্টে ছেলেটি মাথায় আগাত পায়এবং সে পাগল হয়ে যায়|  আজও সেই ছেলেটি রাস্তায় পাগল হয়ে ঘুরে বেড়ায়| গল্পটি  ভালো লাগলে অবশ্যই  কমেন্ট  করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#unfrezzmyaccount গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করত ঝুমা নামের একটি মেয়ে| ঝুমা একাদশ শ্রেণীতে পড়ে | তাঁর বাবা একজন শিক্ষক| কলেজে প্রথম দিন একটা ছেলে ঝুমাকে প্রথম দেখাতেই ভালোবেসে ফেলে|ছেলেটি ঝুমাকে সেদিন বিকেল বেলা তাঁর মনের কথা বলে |ঝুমারও ছেলেটিকে ভালো লেগেছে তাই সে তাঁর ভালোবাসা গ্রহণ করে | তাঁরা লুকিয়ে লুকিয়ে একে অপরের সাথে দেখা করত | চুপি চুপি ফোনে কথা বলত| হঠাৎ একদিন ঝুমা ও ছেলেটিকে ঝুমার গ্রামের এক লোক দেখে ফেলে | সেই লোকটি ঝুমার বাবাকে সব কথা বলে দেয়| ঝুমা বাড়িতে আসলে তাঁর বাবা ঝুমাকে ছেলেটির কথা জিজ্ঞেস করে | ঝুমা,আসলে আমরা দুজন দুজনকে ভালোবাসি| ঝুমার বাবা ঝুমাকে একটা চর দিয়ে তাকে ভুলে যেতে বলে| ঝুমার বাবা তাকে বলে, আজ থেকে তুমি আর ওই ছেলেটির সাথে দেখা করতে পারবা না |ওই ছেলেটির সাথে তুমার কথা বলা বন্ধ | পরের দিন ঝুমা ছেলেটির সাথে দেখা করে সব কথা বলে| ছেলেটি তুমি চিন্তা করো না| দেখবে সব ঠিক হবে| ঝুমা, তুমি আমার বাবাকে চিন না | তিনি খুব রাগি| ছেলেটি,আমাদেরকে কেউ আলাদা করতে পারবে না |এই সব চিন্তা বাদ দাও| এমন সময় জুমার বাবা তাদেরকে দেখে ফেলে| ঝুমাকে তিনি বাড়ি নিয়ে আটকে রাখে| ঝুমার বন্ধুর ছেলের সাথে ঝুমার বিয়ে ঠিক করে| ঝুমা তাদের বাড়ির সবাইকে বলে সে এ বিয়ে করবে না| কিন্তু কেউ তাঁর কথা শুনে না| ঝুমার বিয়ে ঠিক হয়| সে তাঁর বান্ধবীকে দিয়ে ছেলেটির কাছে খবর পাঠায়|ছেলেটি তাঁর বাবা মাকে ঝুমার কথা বলে |ঝুমার বাবা-মা ঝুমাদের বাড়িতে বিয়ের পস্তাব নিয়ে যায়|ঝুমার বাবা তাদেরকে অপমান করে তাড়িয়ে দেয়| অবশেষে ঝুমার বিয়ের দিন চলে আসে| আজ ঝুমার বিয়ে | ঝুমা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে | এই খবর ছেলেটি জানতে পেরে দৌড়ে ঝুমাকে দেখতে আসার ছেলেটি সময় গাড়ি এক্সিডেন্ট করে | এক্সিডেন্টে ছেলেটি মাথায় আগাত পায়এবং সে পাগল হয়ে যায়| আজও সেই ছেলেটি রাস্তায় পাগল হয়ে ঘুরে বেড়ায়| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করতো রুমি নামের একটি মেয়ে | একদিন রুমিকে বাবা তাকে দোকানে আটা কেনার জন্য  পাঠায়| রুমি আটা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল | এমন সময় রাস্তার  অপর পাশ দিয়ে সুমন নামের একটি ছেলে শহর থেকে গ্রামে গাড়ি চালিয়ে  আসতেছিল| সুমনের গাড়িতে ধাক্কা  লেগে রুমির সমস্ত  আটা পড়ে যায়| রুমি সুমনকে বলে, আপনি অন্ধ  নাকি।  দেখে গাড়ি চালাতে পারেন না |  সুমন  চুপচাপ হয়ে  শুধু  রুমিকে দেখেই যাচ্ছে | রুমি,কি হল কথা কানে যায় না |আজব তো।  রুমি এই কথা বলে সেখান থেকে চলে যাই |  সুমন প্রথম দেখাতেই রুমিকে ভালোবেসে ফেলে| সে পরের দিন রুমিকে তার মনের কথা বলে, কিন্তু  রুমি রাজি হয় না | এভাবে  কয়েক দিন রুমির পিছনে যুরতে যুরতে হঠাৎ একদিন  রুমি রাজি হয়ে যায়| তারা  দুজনে একসাথে যুরত ফোনে কথা বলত | এভাবেই কয়েক দিন কেটে যায়| একদিন সুমন রুমিকে  বলে কালকে সে গ্রাম  ছেড়ে শহরে চলে যাবে | রুমি তাকে বলে, তুমি আমাকে ভুলে যাবে না তো| রুমি মন খারাপ  হয়ে যায়| রুমি মন খারাপ  দেখে সুমন বলে,কালকে তোমাকে একটা সারপ্রাইজ  দিব | এই কথা শুনে  রুমি একটু মন ভালো হয়ে যায়| পরেরদিন রুমি দেখে সুমন তাদের বাড়িতে  এসেছে | সুমন তার  বাবার সাথে  কথা  বলছে | হঠাৎ করে তাঁর  বাবা তাকে ডাক দেয় |সে তার বাবার কাছে যায় | তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে সে  সুমনকে ভালোবাসে কিনা | সে ভয়ে ভয়ে  বলে বলে হ্যা| তার বাবা বলে তাহলে কাজী ডাক আমার মেয়ের বিয়ে দিতে হবে তো| এরপর রুমি ও সুমনের বিয়ে  হয় | বিয়ে করে রুমিকে সুমন তাদের বাড়িতে  নিয়ে যায়| সুমনের মা রুমিকে একদমই পছন্দ করে না কিন্তু  সে সুমনকে সেটা বুঝতে  দেয় না |সুমনের বাবা ব্যাবসা করত সুমনের মা তাকে ব্যাবসা সামলাতে  বলে | সুমনের একটা বোন ছিল | সে রুমি অনেক ভালোবাসত| একদিন সুমন ব্যাবসার কাজে অনেক দূরে  যায়| তখন  তার মা  রুমিকে  দিয়ে বাড়ির  সব কাজ করাত | একটু দেরি হলেই তাকে অনেক  মারত| সুমনের বোন কিছু বললে তাকেই অনেক বকাঝকা করত| সুমনের মা সুমনকে রুমির নামে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলতে থাকে | এমনকি এটাও বলে রুমির নাকি তাদের বাড়ির কাজের লোকের সাথে সম্পর্ক আছে|সে সুমনকে তাড়াতাড়ি করে  বাড়ি চলে আসতে বলে|  সুমন তাকে বলে সে পরশু চলে আসবে | এরপর সে পরের দিন চলে আসে | সে বাড়ি এসে দেখে তার মা রুমিকে দিয়ে ঘর মুছাছে এবং একটু ময়লা থাকলেই তাকে অনেক মারছে | সে তার মাকে ডাক দেয় | তাকে দেখে তার মা অবাক হয়ে যায় | সে তাকে জিজ্ঞেস করে সে  তো বলছিল পরশু আসবে |সুমন বলে পরশু আসলে তো তোমাদের আসল চেহারা দেখতে পেতাম না |সুমন তার মাকে বলে রুমি আর এ বাড়িতে থাকবে না |সে বাড়ি  এসে রুমি তাড়াতাড়ি করে  ব্যাগ গুছাতে বলে | তার মা অনেক খুশি  হচ্ছিল | সে মনে করছিল সুমন হয়তো তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিবে | তার মা  তাড়াতাড়ি করে  রুমির ব্যাগ গুছয়ে দেয় | এরপর সুমন রুমিকে নিয়ে বাড়ি  থেকে বের হয়ে যায় | তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে সে  কেন যাচ্ছে | সুমন বলে,আজ থেকে আমি আর রুমি এ বাড়িতে  থাকবো না | তার মা তাকে বলে, তুই কেন বাড়ি  থেকে চলে যাবি | যে বাড়িতে  আমার বউয়ের  কোনো মূল্য  নেই সে বাড়িতে  আমি কি করে থাকবো|  সুমন তার মায়ের কথায় কান  দেয় না |সে রুমিকে নিয়ে বাড়ি  থেকে বের হয়ে যায় এবং  তারা  দুজনে একসাথে  সংসার করতে থাকে |  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করতো রুমি নামের একটি মেয়ে | একদিন রুমিকে বাবা তাকে দোকানে আটা কেনার জন্য পাঠায়| রুমি আটা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল | এমন সময় রাস্তার অপর পাশ দিয়ে সুমন নামের একটি ছেলে শহর থেকে গ্রামে গাড়ি চালিয়ে আসতেছিল| সুমনের গাড়িতে ধাক্কা লেগে রুমির সমস্ত আটা পড়ে যায়| রুমি সুমনকে বলে, আপনি অন্ধ নাকি। দেখে গাড়ি চালাতে পারেন না | সুমন চুপচাপ হয়ে শুধু রুমিকে দেখেই যাচ্ছে | রুমি,কি হল কথা কানে যায় না |আজব তো। রুমি এই কথা বলে সেখান থেকে চলে যাই | সুমন প্রথম দেখাতেই রুমিকে ভালোবেসে ফেলে| সে পরের দিন রুমিকে তার মনের কথা বলে, কিন্তু রুমি রাজি হয় না | এভাবে কয়েক দিন রুমির পিছনে যুরতে যুরতে হঠাৎ একদিন রুমি রাজি হয়ে যায়| তারা দুজনে একসাথে যুরত ফোনে কথা বলত | এভাবেই কয়েক দিন কেটে যায়| একদিন সুমন রুমিকে বলে কালকে সে গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যাবে | রুমি তাকে বলে, তুমি আমাকে ভুলে যাবে না তো| রুমি মন খারাপ হয়ে যায়| রুমি মন খারাপ দেখে সুমন বলে,কালকে তোমাকে একটা সারপ্রাইজ দিব | এই কথা শুনে রুমি একটু মন ভালো হয়ে যায়| পরেরদিন রুমি দেখে সুমন তাদের বাড়িতে এসেছে | সুমন তার বাবার সাথে কথা বলছে | হঠাৎ করে তাঁর বাবা তাকে ডাক দেয় |সে তার বাবার কাছে যায় | তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে সে সুমনকে ভালোবাসে কিনা | সে ভয়ে ভয়ে বলে বলে হ্যা| তার বাবা বলে তাহলে কাজী ডাক আমার মেয়ের বিয়ে দিতে হবে তো| এরপর রুমি ও সুমনের বিয়ে হয় | বিয়ে করে রুমিকে সুমন তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়| সুমনের মা রুমিকে একদমই পছন্দ করে না কিন্তু সে সুমনকে সেটা বুঝতে দেয় না |সুমনের বাবা ব্যাবসা করত সুমনের মা তাকে ব্যাবসা সামলাতে বলে | সুমনের একটা বোন ছিল | সে রুমি অনেক ভালোবাসত| একদিন সুমন ব্যাবসার কাজে অনেক দূরে যায়| তখন তার মা রুমিকে দিয়ে বাড়ির সব কাজ করাত | একটু দেরি হলেই তাকে অনেক মারত| সুমনের বোন কিছু বললে তাকেই অনেক বকাঝকা করত| সুমনের মা সুমনকে রুমির নামে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলতে থাকে | এমনকি এটাও বলে রুমির নাকি তাদের বাড়ির কাজের লোকের সাথে সম্পর্ক আছে|সে সুমনকে তাড়াতাড়ি করে বাড়ি চলে আসতে বলে| সুমন তাকে বলে সে পরশু চলে আসবে | এরপর সে পরের দিন চলে আসে | সে বাড়ি এসে দেখে তার মা রুমিকে দিয়ে ঘর মুছাছে এবং একটু ময়লা থাকলেই তাকে অনেক মারছে | সে তার মাকে ডাক দেয় | তাকে দেখে তার মা অবাক হয়ে যায় | সে তাকে জিজ্ঞেস করে সে তো বলছিল পরশু আসবে |সুমন বলে পরশু আসলে তো তোমাদের আসল চেহারা দেখতে পেতাম না |সুমন তার মাকে বলে রুমি আর এ বাড়িতে থাকবে না |সে বাড়ি এসে রুমি তাড়াতাড়ি করে ব্যাগ গুছাতে বলে | তার মা অনেক খুশি হচ্ছিল | সে মনে করছিল সুমন হয়তো তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিবে | তার মা তাড়াতাড়ি করে রুমির ব্যাগ গুছয়ে দেয় | এরপর সুমন রুমিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় | তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে সে কেন যাচ্ছে | সুমন বলে,আজ থেকে আমি আর রুমি এ বাড়িতে থাকবো না | তার মা তাকে বলে, তুই কেন বাড়ি থেকে চলে যাবি | যে বাড়িতে আমার বউয়ের কোনো মূল্য নেই সে বাড়িতে আমি কি করে থাকবো| সুমন তার মায়ের কথায় কান দেয় না |সে রুমিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় এবং তারা দুজনে একসাথে সংসার করতে থাকে | গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক  অষ্টম শ্রেণিতে এবং  সংকুড়ি  পঞ্চম  শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল  এবং সারাক্ষণ  দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি  একসঙ্গে  স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে  একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল  | সংকুড়ি  লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর  বান্ধবী  আলিয়া আজ স্কুলে  আসেনিই| সে স্কুল  শেষ করে তাঁর  দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা  বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় |  অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি  অনিককে বলে সে  আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে  আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম  অবস্থা  দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় |  এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে  এবং  অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি  তাকে কালকে ফুচকা  খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে  ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে  বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়|  পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু  অনিক আসে না | সংকুড়ি  পরে জানতে পারে অনিক তাঁর  গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে  যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী  নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের  গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর  বান্ধবী  সেখান  থেকে  বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে  কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে |  কিন্তু  অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে  কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই  ভুল করেছে | সংকুড়ি   অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি  কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে  সরি বলে এবং  তাদের  সম্পর্ক  ঠিক  হয়ে যায়|   গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক অষ্টম শ্রেণিতে এবং সংকুড়ি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল এবং সারাক্ষণ দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি একসঙ্গে স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল | সংকুড়ি লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর বান্ধবী আলিয়া আজ স্কুলে আসেনিই| সে স্কুল শেষ করে তাঁর দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় | অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি অনিককে বলে সে আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম অবস্থা দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় | এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে এবং অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি তাকে কালকে ফুচকা খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়| পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু অনিক আসে না | সংকুড়ি পরে জানতে পারে অনিক তাঁর গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর বান্ধবী সেখান থেকে বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে | কিন্তু অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই ভুল করেছে | সংকুড়ি অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে সরি বলে এবং তাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যায়| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |

About