@khadijahadventure: #jump #tyla #joburg #couture #outfit #grwm #swag #coat #style #fashion #fyp #tiktoksouthafrica #tiktoknamibia #pink #amapiano #nycap

Khadijah Adventure-T
Khadijah Adventure-T
Open In TikTok:
Region: NA
Sunday 18 August 2024 18:49:18 GMT
726
44
0
2

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @khadijahadventure, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

❥︎ 𝐂𝐨𝐮𝐬𝐢𝐧 𝐋𝐨𝐯𝐞𝐫 ❣︎ 𝐏𝐚𝐫𝐭 - 91  নীলা রহমান কান্নায় ভেজা চোখ দুটো নিয়ে taehyung-র দিকে তাকান। ওনি কীভাবে থাকবেন মেয়েকে ছাড়া। কিন্তু কোনো উপায় ওতো নেই যার আমানত তাকে তো তার কাছে ফেরত দিতেই হবে। নীলা রহমান মুখ দিয়ে ঠিক আছে বলতে যাবে তখনি বেডের উপর থেকে Yn চিৎকার দিয়ে বলল, Y/n : নাহ, যবো না আমি? আমি আমার নীলা মাকে রেখে কোথাও যাবো না।  Yn-র কথা শুনে উপস্থিত সবাই অবাক! কী বলছে এই মেয়ে। এতোবছর পর স্বামী সন্তান পেয়েও তাদের কাছে থাকতে চাইছে না! তাদের Yn এতোটা পাষুন্ড হয়েগেছে। নিজের ছেলেটার কথাও ভাবছে না।   Yn বেড থেকে নেমে ধীরে ধীরে taehyung-র সামনে এসে দাঁড়ায়। তার গলা কাঁপছে কথা বলতে। Taehyung Yn-র দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি নিক্ষেপ করে। হাতদুটো পকেটে ঢুকিয়ে একটু আরাম করে দাঁড়ায়। Yn কী বলে শুনতে চায় সে।  Y/n : দেখুন আমি হয়তো আগে একসময় আপনার ওয়াইফ ছিলাম। কিন্তু এখন আমার সেইসব কিছুই মনে নেই। আপনি একসময় আমার স্বামী ছিলেন এটা আমি কিছুতেই মানতে পারছি না। আপনার ওয়াইফ Yn আর এখনের রৌজার মাঝে আকাশ পাতাল তফাত। হ্যা আমি taejon কে নিজের ছেলে হিসেবে মানতেই পারি কিন্তু আপনাকে স্বামী হিসেবে কেন যেন আমি মেনে নিতে পারছি না। আমার খুব অস্বস্তি হচ্ছে। প্লিজ দয়া করে আমাকে আমার মতো থাকতে দিন। আমি আপনার বাড়ি কিছুতেই যেতে পারবো না। Taehyung : এসব লজিক ছাড়া কথা আমার সাথে বলে কোনো লাভ নেই। আমি না চাইলে তুই নিজে কোনোদিনও আমার থেকে ছাড়া পাবি না। কজ আমি তোকে ছাড়বো না। দুনিয়া উল্টে গেলেও আমি তোকে ছাড়বো না। সো এইসব এক্সকিউজ বাদ দে আর নিজের শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হ.. Y/n : আপনি আমাকে জোর করতে পারেন না। আমি আপনার বাসায় থাকবো কী থাকবো না সেটা সম্পুর্ণ  আমার ডিসিশন। তাছাড়া আপনার সাথে আমার কখনো বিয়ে হয়েছিল কিনা আমার মনে নেই তাই আমাকে নিজের স্ত্রী দাবি করতে পারেননা আপনি!  Taehyung Yn-র দিকে দু'পা এগিয়ে সামনে গেলে Yn দুপা পিছিয়ে যায়। taehyung Yn-র দিকে এগুতে এগুতে বলে,   Taehyung : এতোবছর জ্বা'লিয়ে আয়েশ মেটেনি এখনো জ্বা'লানো শুরু করেছিস? একবার বাড়ি চল শুধু আমাকে জ্বা'লানোর শাস্তি হাড়েহাড়ে টের পাওয়াবো। আর কী বললি যেন,,,?? তোকে স্ত্রী দাবি করতে পারিনা আমি? Y/n : ঠি...ঠিক ইতো বলেছি! Taehyung : ওহ রিয়েলি! ঠিক আছে তাহলে। আবার নতুন করে আমার বউ হওয়ার জন্য তৈরি হো... . . হসপিটাল থেকে আসার পর থেকে Yn বিছানার উপর থম মেরে বসে আছে। তার পুরো মাথায় শুধু taehyung ঘুরছে। taehyung-র ছোঁয়া, taehyung-র চোখের পানি , taehyung-র চাহনি, taehyung-র কথা এককথায় সব সবব! এখনো ভাবতেই Yn-র পুরো শরীর শিরশির করছে  হসপিটাল থেকে বাড়িতে আসার সময় taehyung-র ঠান্ডা গলার কড়া হুমকিটা.   “ যাচ্ছিস যা! আমিও দেখবো ঠিক কতোদিন এভাবে থাকতে পারিস। বিয়েটা হওয়ার আগে পর্যন্ত যতো পারিস চিল করে নে। একবার তোকে বিয়েটা করে আবার স্ত্রী রুপে আমার ঘরে তুলি। দেন বুঝাবো আমি কী জিনিস!” তখন থেকে Yn ভয়ে সংকোচে taehyung কে বিয়ে করবে না বলছে। বিয়ে পর Yn-র সাথে কী করবে লোকটা এটা ভেবেই Yn ডিপ্রেশনে চলে যাচ্ছে। বুকের ভিতর টা এখনো ধড়ফড় ধড়ফড় করছে।  কিন্তু Yn তো এটা জানে না সে বিয়েতে রাজি না হলেও taehyung তাকে ওঠিয়ে নিয়ে যেতে দু'বার ভাববে না। . তীব্র রেগে taehyung-র অফিসে প্রবেশ করলো রোহান। taehyung-র কেবিনে ঢুকার আগে আক্কাস বার বার বাঁধা দিচ্ছিল তাকে। কিন্তু রোহান আক্কাসের বাঁধা তোয়াক্কা না করেই taehyung-র কেবিনে ঢুকে পড়ল। taehyung তখন একটা ফাইল দেখায় মগ্ন ছিলো। ধরাম করে কাউকে নিজের কেবিনে ঢুকতে দেখে সে সেদিকে তাকালো। রোহান কে দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলে আবার ফাইলে মনোযোগ দিল। কারণ এর থেকে ভালো আচরণ সে রোহান চৌধুরী থেকে প্রত্যাশা করে না। taehyung হাতে রাখা ফাইলটায় মনোযোগ রেখেই বলল,  Taehyung : ভদ্র বাপের অ'ভদ্র ছেলে আজ আমার অফিসে? কি জন্য এসেছে জানতে পারি? কারো কেবিনে ঢুকার আগে যে অনুমতি নিতে হয় সেই সভ্যতা টুকু ওতো শিখিস নি দেখছি!  Taehyung-র কথা শুনে রোহান যেন আরও ক্ষেপে গেল। taehyung-র দিকে এগিয়ে গিয়ে চেচিয়ে বলতে লাগলো,,  রোহান : তুই রৌজাকে বিয়ে করতে পারিস না। Taehyung : রৌজা কে?   রোহান : তোর প্রক্তন ওয়াইফ Yn। যে এখন আমাদের  রৌজা হ'য়ে বেঁচে আছে।  Taehyung : নিজের বিয়ে করা বউকেই আবার বিয়ে করছি,, এতে পারা না পারার কী আছে? এখন বিয়ে করলেও সে আমার ওয়াইফ। বিয়ে না করলেও সে আমার ওয়াইফই থাকবে! Rohan : না পারিস না তুই ! থাকবে না Yn তোর ওয়াইফ। আমি Yn কে ভালোবাসি! তাই তাকে বিয়ে করতে হলে আমি করবো তুই না! Taehyung ধরাম করে হাতের ফাইলটা টেবিলের উপর রাখলো। রোহানের সামনে দাঁড়িয়ে ক্ষিপ্ত কণ্ঠে বলল, Taehyung : নেহাতই তোর বাপের সাথে আমার ভালো সাক্ষ্যতা  আছে বলে তুই এখনো আমার সামনে জবান নিয়ে দাঁড়িয়ে আছিস। আমার সামনে দাঁড়িয়ে আমার পুতুল কে ভালোবাসার কথা বলতে পারছিস! নাহলে তোর জিহ্ব ট
❥︎ 𝐂𝐨𝐮𝐬𝐢𝐧 𝐋𝐨𝐯𝐞𝐫 ❣︎ 𝐏𝐚𝐫𝐭 - 91 নীলা রহমান কান্নায় ভেজা চোখ দুটো নিয়ে taehyung-র দিকে তাকান। ওনি কীভাবে থাকবেন মেয়েকে ছাড়া। কিন্তু কোনো উপায় ওতো নেই যার আমানত তাকে তো তার কাছে ফেরত দিতেই হবে। নীলা রহমান মুখ দিয়ে ঠিক আছে বলতে যাবে তখনি বেডের উপর থেকে Yn চিৎকার দিয়ে বলল, Y/n : নাহ, যবো না আমি? আমি আমার নীলা মাকে রেখে কোথাও যাবো না। Yn-র কথা শুনে উপস্থিত সবাই অবাক! কী বলছে এই মেয়ে। এতোবছর পর স্বামী সন্তান পেয়েও তাদের কাছে থাকতে চাইছে না! তাদের Yn এতোটা পাষুন্ড হয়েগেছে। নিজের ছেলেটার কথাও ভাবছে না। Yn বেড থেকে নেমে ধীরে ধীরে taehyung-র সামনে এসে দাঁড়ায়। তার গলা কাঁপছে কথা বলতে। Taehyung Yn-র দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি নিক্ষেপ করে। হাতদুটো পকেটে ঢুকিয়ে একটু আরাম করে দাঁড়ায়। Yn কী বলে শুনতে চায় সে। Y/n : দেখুন আমি হয়তো আগে একসময় আপনার ওয়াইফ ছিলাম। কিন্তু এখন আমার সেইসব কিছুই মনে নেই। আপনি একসময় আমার স্বামী ছিলেন এটা আমি কিছুতেই মানতে পারছি না। আপনার ওয়াইফ Yn আর এখনের রৌজার মাঝে আকাশ পাতাল তফাত। হ্যা আমি taejon কে নিজের ছেলে হিসেবে মানতেই পারি কিন্তু আপনাকে স্বামী হিসেবে কেন যেন আমি মেনে নিতে পারছি না। আমার খুব অস্বস্তি হচ্ছে। প্লিজ দয়া করে আমাকে আমার মতো থাকতে দিন। আমি আপনার বাড়ি কিছুতেই যেতে পারবো না। Taehyung : এসব লজিক ছাড়া কথা আমার সাথে বলে কোনো লাভ নেই। আমি না চাইলে তুই নিজে কোনোদিনও আমার থেকে ছাড়া পাবি না। কজ আমি তোকে ছাড়বো না। দুনিয়া উল্টে গেলেও আমি তোকে ছাড়বো না। সো এইসব এক্সকিউজ বাদ দে আর নিজের শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হ.. Y/n : আপনি আমাকে জোর করতে পারেন না। আমি আপনার বাসায় থাকবো কী থাকবো না সেটা সম্পুর্ণ আমার ডিসিশন। তাছাড়া আপনার সাথে আমার কখনো বিয়ে হয়েছিল কিনা আমার মনে নেই তাই আমাকে নিজের স্ত্রী দাবি করতে পারেননা আপনি! Taehyung Yn-র দিকে দু'পা এগিয়ে সামনে গেলে Yn দুপা পিছিয়ে যায়। taehyung Yn-র দিকে এগুতে এগুতে বলে, Taehyung : এতোবছর জ্বা'লিয়ে আয়েশ মেটেনি এখনো জ্বা'লানো শুরু করেছিস? একবার বাড়ি চল শুধু আমাকে জ্বা'লানোর শাস্তি হাড়েহাড়ে টের পাওয়াবো। আর কী বললি যেন,,,?? তোকে স্ত্রী দাবি করতে পারিনা আমি? Y/n : ঠি...ঠিক ইতো বলেছি! Taehyung : ওহ রিয়েলি! ঠিক আছে তাহলে। আবার নতুন করে আমার বউ হওয়ার জন্য তৈরি হো... . . হসপিটাল থেকে আসার পর থেকে Yn বিছানার উপর থম মেরে বসে আছে। তার পুরো মাথায় শুধু taehyung ঘুরছে। taehyung-র ছোঁয়া, taehyung-র চোখের পানি , taehyung-র চাহনি, taehyung-র কথা এককথায় সব সবব! এখনো ভাবতেই Yn-র পুরো শরীর শিরশির করছে হসপিটাল থেকে বাড়িতে আসার সময় taehyung-র ঠান্ডা গলার কড়া হুমকিটা. “ যাচ্ছিস যা! আমিও দেখবো ঠিক কতোদিন এভাবে থাকতে পারিস। বিয়েটা হওয়ার আগে পর্যন্ত যতো পারিস চিল করে নে। একবার তোকে বিয়েটা করে আবার স্ত্রী রুপে আমার ঘরে তুলি। দেন বুঝাবো আমি কী জিনিস!” তখন থেকে Yn ভয়ে সংকোচে taehyung কে বিয়ে করবে না বলছে। বিয়ে পর Yn-র সাথে কী করবে লোকটা এটা ভেবেই Yn ডিপ্রেশনে চলে যাচ্ছে। বুকের ভিতর টা এখনো ধড়ফড় ধড়ফড় করছে। কিন্তু Yn তো এটা জানে না সে বিয়েতে রাজি না হলেও taehyung তাকে ওঠিয়ে নিয়ে যেতে দু'বার ভাববে না। . তীব্র রেগে taehyung-র অফিসে প্রবেশ করলো রোহান। taehyung-র কেবিনে ঢুকার আগে আক্কাস বার বার বাঁধা দিচ্ছিল তাকে। কিন্তু রোহান আক্কাসের বাঁধা তোয়াক্কা না করেই taehyung-র কেবিনে ঢুকে পড়ল। taehyung তখন একটা ফাইল দেখায় মগ্ন ছিলো। ধরাম করে কাউকে নিজের কেবিনে ঢুকতে দেখে সে সেদিকে তাকালো। রোহান কে দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলে আবার ফাইলে মনোযোগ দিল। কারণ এর থেকে ভালো আচরণ সে রোহান চৌধুরী থেকে প্রত্যাশা করে না। taehyung হাতে রাখা ফাইলটায় মনোযোগ রেখেই বলল, Taehyung : ভদ্র বাপের অ'ভদ্র ছেলে আজ আমার অফিসে? কি জন্য এসেছে জানতে পারি? কারো কেবিনে ঢুকার আগে যে অনুমতি নিতে হয় সেই সভ্যতা টুকু ওতো শিখিস নি দেখছি! Taehyung-র কথা শুনে রোহান যেন আরও ক্ষেপে গেল। taehyung-র দিকে এগিয়ে গিয়ে চেচিয়ে বলতে লাগলো,, রোহান : তুই রৌজাকে বিয়ে করতে পারিস না। Taehyung : রৌজা কে? রোহান : তোর প্রক্তন ওয়াইফ Yn। যে এখন আমাদের রৌজা হ'য়ে বেঁচে আছে। Taehyung : নিজের বিয়ে করা বউকেই আবার বিয়ে করছি,, এতে পারা না পারার কী আছে? এখন বিয়ে করলেও সে আমার ওয়াইফ। বিয়ে না করলেও সে আমার ওয়াইফই থাকবে! Rohan : না পারিস না তুই ! থাকবে না Yn তোর ওয়াইফ। আমি Yn কে ভালোবাসি! তাই তাকে বিয়ে করতে হলে আমি করবো তুই না! Taehyung ধরাম করে হাতের ফাইলটা টেবিলের উপর রাখলো। রোহানের সামনে দাঁড়িয়ে ক্ষিপ্ত কণ্ঠে বলল, Taehyung : নেহাতই তোর বাপের সাথে আমার ভালো সাক্ষ্যতা আছে বলে তুই এখনো আমার সামনে জবান নিয়ে দাঁড়িয়ে আছিস। আমার সামনে দাঁড়িয়ে আমার পুতুল কে ভালোবাসার কথা বলতে পারছিস! নাহলে তোর জিহ্ব ট

About