@mofficialmm: Zhang Yiming, billionaire founder of TikTok owner ByteDance, tops China's rich list#Zhang Yiming, the founder of TikTok owner ByteDance, has topped the list of China's richest people, according to the Hurun Research Institute,#kedirmumeofficial #Yiming#china #billieeilish #bbc

MAK Official
MAK Official
Open In TikTok:
Region: ET
Wednesday 30 October 2024 14:11:19 GMT
247577
21179
177
2015

Music

Download

Comments

rukiyyaajihaad
i am Muslim girl🇪🇹🇪🇭🇪🇭 :
Ethiopia duromsee nuf qodu qaba
2024-10-31 09:44:08
8
user6821602967166
Dabalaa dha :
wow; incredible! what about Jack Ma?
2024-11-01 08:15:40
2
user4030422720249
Tadese :
namichi kun Ethiopia sirritti galatefachuu qaba, maaliif Yoo jettaan, basii fi kisaraa Ethiopiattin duromuu danda'e
2024-10-31 09:54:04
6
awalahimad8743
Awal Ahimad 43 :
oo
2024-12-25 20:16:21
3
user83136116868062
autofit hero :
result of hard work is that
2024-11-03 13:48:42
1
mitiku636
Mitiku :
Amazing.
2024-10-30 14:49:41
4
newme0012
🎀𝒩𝑜𝓉_𝑜𝓃𝓁𝓎_𝓂𝑒🌸 :
I'm orommo girl 👧
2024-10-31 06:12:46
5
user8184519114605
abdi man :
Ethiopia kessaa hoo
2024-10-30 19:05:26
2
amexii1
Amesii smart :
w ww
2024-11-08 06:26:33
0
user2126838133824
@Abdachin :
Iicenses . in the campian . and the systems of He asked hin with humility
2025-03-14 12:12:07
1
arjuun.best
Arjuun best :
ww
2024-10-31 16:52:12
3
dineahmed382
dineahmed :
Good Luck
2024-11-02 16:50:14
1
abdul.qadir7421
Abdul Qadir :
yesi
2024-12-25 20:04:56
3
vikramking234
I'm Sigma Boy🤫🤫🤫 :
Tik tok dhaan kan kassarehoo biyya Ethiopia keessa Sadarkaa 1ffaarra Eenyutu jiraa
2024-10-31 07:32:31
7
user75847749753824
ďãďỳ :
congratulations
2024-11-02 04:59:04
3
ilishaa.baalee
♡I☆L¤I~Y"A♡A♤S🤟🤟 :
Ethiopia galtefachuu qabaa
2024-10-31 11:52:38
4
beharamin1
bahar.amin :
1
2024-12-23 14:12:21
2
oroland308
🐎Kameta🌺🐎 :
ilaaluun habesha 1ffaa
2024-10-30 19:37:12
2
gemechis440
mamush :
wow🥰🥰
2024-10-31 16:36:06
4
user1016963931798
kame best :
yes one
2024-12-13 14:13:40
3
abdii.worra.mootii
Abdii Worra mootii Jimmaa 🇪🇹 :
jiraadhu ♥️♥️🙏🙏❤️🥰🥰🥰🥰
2024-12-16 05:09:03
3
naolnamaol1
NAOL VS Jesus :
nice done
2025-01-25 05:39:33
2
abdi.gebi
Abdi Gebi :
good
2024-10-31 08:04:43
4
user6112175047812
hamza getachew :
wow China rich man the first
2024-12-31 19:04:47
0
To see more videos from user @mofficialmm, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  একদিন  মোহনা তাঁর  বান্ধবীদের সাথে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে যায়| তখন তাঁর বান্ধবী  খেয়াল করে একটি ছেলে  রেস্টুরেন্টে আসার পর থেকে  শুধু  মোহনাকেই দেখছে| মোহনার বান্ধবী, মোহনা দেখ ওই ছেলেটা  সেই তখন থেকে শুধু  তোকেই দেখছে| ছেলেটা মনে হয় তোকে কিছু  বলতে চাই|  মোহনা, বাদ দে তো | তাঁরা রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া  শেষ করে  বাসায়  চলে আসে | রাতে মোহনা তাঁর ফোনে দেখে সেই ছেলেটি তাকে মেসেজ করেছে | সেও ছেলেটির সাথে মেসেজ  করে | তাঁরা  রাতে অনেক মেসেজ করে | এভাবেই  তাঁরা  অনেক দিন মেসেজ করে |তাদের  মধ্যে একটা  ভালো  সম্পক হয়| ছেলেটির সাথে মেসেজ  করতে করতে  মোহনার ছেলেটিকে ভালো  লেগে যায়| সে সেই ছেলেটিকে তাঁর  মনের কথা বলে দেয় | ছেলেটি রাজি হয়| তাঁরা মেসেজ করে কথা  বলত| একদিন  মোহনা  ছেলেটিকে ফোন দিলে  ছেলেটি ফোন ধরে  না| পরে মোহনা কারণ  জানতে চাইলে ছেলেটি বলে সে ঘুমিয়ে  ছিল  তাই  সে ফোন ধরতে পারেনিই|  মোহনা তাকে বলে তাহলে এখন ফোন দাও | ছেলেটি বলে এখন সে ফোন দিতে পারবে না | তার সাথে তাঁর  বাবা  আছে|  মোহনা,ঠিক আছে তাহলে পরে ফোন দিও|  পরের দিন মোহনা ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরে না | এভাবে  মোহনা কয়েকদিন ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরত না | কারণ  জানতে  চাইলে ছেলেটি নানা অজুহাত  দিত| একদিন মোহনা ছেলেটিকে  মেসেজ করে  বলে কালকে আমার সাথে  দেখা করতে  পারবা | ছেলেটি বলে,কালকে দেখা করতে পারবো না | পরের দিন দেখা  করি| মোহনা বলে ঠিক আছে  | পরের দিন মোহনা ছেলেটির সাথে দেখা করতে  যায়| সে অনেক সময়  বসে থাকে  তবু্ও  ছেলেটি আসে না|অনেকক্ষণ  পরে একটি ছেলে মোহনাকে একটা চিঠি দেয় | চিঠিতে লেখা ছিল, যেদিন আমি তোমাকে দেখেছি | সেইদিন আমি তোমাকে ভালোবেসেছি| আমি জানি তুমিও আমাকে অনেক  ভালোবাসো| কিন্তু  কি করবো আমি তো তোমার ভালোবাসার যোগ্য  না| কারণ আমি বোবা,কথা বলতে পারি না | আর আমার মতো বোবাকে কেইবা ভালোবাসবে| তুমি আমাকে ভুল বুঝনা| আর পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও|  মোহনা চিঠি  পড়ে  সেই ছেলেটির কাছে যায়| ছেলেটিকে বলে,আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি  আর সারা জীবন  তোমাকেই ভালোবাসবো| কি ভেবছিলে আমি তোমাকে ছেড়ে চলে  যাব | আমি তোমাকে কখনোই ছেড়ে  যাব না|  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount একদিন মোহনা তাঁর বান্ধবীদের সাথে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে যায়| তখন তাঁর বান্ধবী খেয়াল করে একটি ছেলে রেস্টুরেন্টে আসার পর থেকে শুধু মোহনাকেই দেখছে| মোহনার বান্ধবী, মোহনা দেখ ওই ছেলেটা সেই তখন থেকে শুধু তোকেই দেখছে| ছেলেটা মনে হয় তোকে কিছু বলতে চাই| মোহনা, বাদ দে তো | তাঁরা রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাসায় চলে আসে | রাতে মোহনা তাঁর ফোনে দেখে সেই ছেলেটি তাকে মেসেজ করেছে | সেও ছেলেটির সাথে মেসেজ করে | তাঁরা রাতে অনেক মেসেজ করে | এভাবেই তাঁরা অনেক দিন মেসেজ করে |তাদের মধ্যে একটা ভালো সম্পক হয়| ছেলেটির সাথে মেসেজ করতে করতে মোহনার ছেলেটিকে ভালো লেগে যায়| সে সেই ছেলেটিকে তাঁর মনের কথা বলে দেয় | ছেলেটি রাজি হয়| তাঁরা মেসেজ করে কথা বলত| একদিন মোহনা ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরে না| পরে মোহনা কারণ জানতে চাইলে ছেলেটি বলে সে ঘুমিয়ে ছিল তাই সে ফোন ধরতে পারেনিই| মোহনা তাকে বলে তাহলে এখন ফোন দাও | ছেলেটি বলে এখন সে ফোন দিতে পারবে না | তার সাথে তাঁর বাবা আছে| মোহনা,ঠিক আছে তাহলে পরে ফোন দিও| পরের দিন মোহনা ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরে না | এভাবে মোহনা কয়েকদিন ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরত না | কারণ জানতে চাইলে ছেলেটি নানা অজুহাত দিত| একদিন মোহনা ছেলেটিকে মেসেজ করে বলে কালকে আমার সাথে দেখা করতে পারবা | ছেলেটি বলে,কালকে দেখা করতে পারবো না | পরের দিন দেখা করি| মোহনা বলে ঠিক আছে | পরের দিন মোহনা ছেলেটির সাথে দেখা করতে যায়| সে অনেক সময় বসে থাকে তবু্ও ছেলেটি আসে না|অনেকক্ষণ পরে একটি ছেলে মোহনাকে একটা চিঠি দেয় | চিঠিতে লেখা ছিল, যেদিন আমি তোমাকে দেখেছি | সেইদিন আমি তোমাকে ভালোবেসেছি| আমি জানি তুমিও আমাকে অনেক ভালোবাসো| কিন্তু কি করবো আমি তো তোমার ভালোবাসার যোগ্য না| কারণ আমি বোবা,কথা বলতে পারি না | আর আমার মতো বোবাকে কেইবা ভালোবাসবে| তুমি আমাকে ভুল বুঝনা| আর পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও| মোহনা চিঠি পড়ে সেই ছেলেটির কাছে যায়| ছেলেটিকে বলে,আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি আর সারা জীবন তোমাকেই ভালোবাসবো| কি ভেবছিলে আমি তোমাকে ছেড়ে চলে যাব | আমি তোমাকে কখনোই ছেড়ে যাব না| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক  অষ্টম শ্রেণিতে এবং  সংকুড়ি  পঞ্চম  শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল  এবং সারাক্ষণ  দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি  একসঙ্গে  স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে  একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল  | সংকুড়ি  লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর  বান্ধবী  আলিয়া আজ স্কুলে  আসেনিই| সে স্কুল  শেষ করে তাঁর  দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা  বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় |  অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি  অনিককে বলে সে  আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে  আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম  অবস্থা  দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় |  এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে  এবং  অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি  তাকে কালকে ফুচকা  খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে  ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে  বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়|  পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু  অনিক আসে না | সংকুড়ি  পরে জানতে পারে অনিক তাঁর  গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে  যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী  নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের  গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর  বান্ধবী  সেখান  থেকে  বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে  কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে |  কিন্তু  অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে  কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই  ভুল করেছে | সংকুড়ি   অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি  কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে  সরি বলে এবং  তাদের  সম্পর্ক  ঠিক  হয়ে যায়|   গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক অষ্টম শ্রেণিতে এবং সংকুড়ি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল এবং সারাক্ষণ দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি একসঙ্গে স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল | সংকুড়ি লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর বান্ধবী আলিয়া আজ স্কুলে আসেনিই| সে স্কুল শেষ করে তাঁর দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় | অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি অনিককে বলে সে আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম অবস্থা দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় | এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে এবং অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি তাকে কালকে ফুচকা খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়| পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু অনিক আসে না | সংকুড়ি পরে জানতে পারে অনিক তাঁর গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর বান্ধবী সেখান থেকে বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে | কিন্তু অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই ভুল করেছে | সংকুড়ি অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে সরি বলে এবং তাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যায়| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করতো রুমি নামের একটি মেয়ে | একদিন রুমিকে বাবা তাকে দোকানে আটা কেনার জন্য  পাঠায়| রুমি আটা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল | এমন সময় রাস্তার  অপর পাশ দিয়ে সুমন নামের একটি ছেলে শহর থেকে গ্রামে গাড়ি চালিয়ে  আসতেছিল| সুমনের গাড়িতে ধাক্কা  লেগে রুমির সমস্ত  আটা পড়ে যায়| রুমি সুমনকে বলে, আপনি অন্ধ  নাকি।  দেখে গাড়ি চালাতে পারেন না |  সুমন  চুপচাপ হয়ে  শুধু  রুমিকে দেখেই যাচ্ছে | রুমি,কি হল কথা কানে যায় না |আজব তো।  রুমি এই কথা বলে সেখান থেকে চলে যাই |  সুমন প্রথম দেখাতেই রুমিকে ভালোবেসে ফেলে| সে পরের দিন রুমিকে তার মনের কথা বলে, কিন্তু  রুমি রাজি হয় না | এভাবে  কয়েক দিন রুমির পিছনে যুরতে যুরতে হঠাৎ একদিন  রুমি রাজি হয়ে যায়| তারা  দুজনে একসাথে যুরত ফোনে কথা বলত | এভাবেই কয়েক দিন কেটে যায়| একদিন সুমন রুমিকে  বলে কালকে সে গ্রাম  ছেড়ে শহরে চলে যাবে | রুমি তাকে বলে, তুমি আমাকে ভুলে যাবে না তো| রুমি মন খারাপ  হয়ে যায়| রুমি মন খারাপ  দেখে সুমন বলে,কালকে তোমাকে একটা সারপ্রাইজ  দিব | এই কথা শুনে  রুমি একটু মন ভালো হয়ে যায়| পরেরদিন রুমি দেখে সুমন তাদের বাড়িতে  এসেছে | সুমন তার  বাবার সাথে  কথা  বলছে | হঠাৎ করে তাঁর  বাবা তাকে ডাক দেয় |সে তার বাবার কাছে যায় | তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে সে  সুমনকে ভালোবাসে কিনা | সে ভয়ে ভয়ে  বলে বলে হ্যা| তার বাবা বলে তাহলে কাজী ডাক আমার মেয়ের বিয়ে দিতে হবে তো| এরপর রুমি ও সুমনের বিয়ে  হয় | বিয়ে করে রুমিকে সুমন তাদের বাড়িতে  নিয়ে যায়| সুমনের মা রুমিকে একদমই পছন্দ করে না কিন্তু  সে সুমনকে সেটা বুঝতে  দেয় না |সুমনের বাবা ব্যাবসা করত সুমনের মা তাকে ব্যাবসা সামলাতে  বলে | সুমনের একটা বোন ছিল | সে রুমি অনেক ভালোবাসত| একদিন সুমন ব্যাবসার কাজে অনেক দূরে  যায়| তখন  তার মা  রুমিকে  দিয়ে বাড়ির  সব কাজ করাত | একটু দেরি হলেই তাকে অনেক  মারত| সুমনের বোন কিছু বললে তাকেই অনেক বকাঝকা করত| সুমনের মা সুমনকে রুমির নামে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলতে থাকে | এমনকি এটাও বলে রুমির নাকি তাদের বাড়ির কাজের লোকের সাথে সম্পর্ক আছে|সে সুমনকে তাড়াতাড়ি করে  বাড়ি চলে আসতে বলে|  সুমন তাকে বলে সে পরশু চলে আসবে | এরপর সে পরের দিন চলে আসে | সে বাড়ি এসে দেখে তার মা রুমিকে দিয়ে ঘর মুছাছে এবং একটু ময়লা থাকলেই তাকে অনেক মারছে | সে তার মাকে ডাক দেয় | তাকে দেখে তার মা অবাক হয়ে যায় | সে তাকে জিজ্ঞেস করে সে  তো বলছিল পরশু আসবে |সুমন বলে পরশু আসলে তো তোমাদের আসল চেহারা দেখতে পেতাম না |সুমন তার মাকে বলে রুমি আর এ বাড়িতে থাকবে না |সে বাড়ি  এসে রুমি তাড়াতাড়ি করে  ব্যাগ গুছাতে বলে | তার মা অনেক খুশি  হচ্ছিল | সে মনে করছিল সুমন হয়তো তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিবে | তার মা  তাড়াতাড়ি করে  রুমির ব্যাগ গুছয়ে দেয় | এরপর সুমন রুমিকে নিয়ে বাড়ি  থেকে বের হয়ে যায় | তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে সে  কেন যাচ্ছে | সুমন বলে,আজ থেকে আমি আর রুমি এ বাড়িতে  থাকবো না | তার মা তাকে বলে, তুই কেন বাড়ি  থেকে চলে যাবি | যে বাড়িতে  আমার বউয়ের  কোনো মূল্য  নেই সে বাড়িতে  আমি কি করে থাকবো|  সুমন তার মায়ের কথায় কান  দেয় না |সে রুমিকে নিয়ে বাড়ি  থেকে বের হয়ে যায় এবং  তারা  দুজনে একসাথে  সংসার করতে থাকে |  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করতো রুমি নামের একটি মেয়ে | একদিন রুমিকে বাবা তাকে দোকানে আটা কেনার জন্য পাঠায়| রুমি আটা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল | এমন সময় রাস্তার অপর পাশ দিয়ে সুমন নামের একটি ছেলে শহর থেকে গ্রামে গাড়ি চালিয়ে আসতেছিল| সুমনের গাড়িতে ধাক্কা লেগে রুমির সমস্ত আটা পড়ে যায়| রুমি সুমনকে বলে, আপনি অন্ধ নাকি। দেখে গাড়ি চালাতে পারেন না | সুমন চুপচাপ হয়ে শুধু রুমিকে দেখেই যাচ্ছে | রুমি,কি হল কথা কানে যায় না |আজব তো। রুমি এই কথা বলে সেখান থেকে চলে যাই | সুমন প্রথম দেখাতেই রুমিকে ভালোবেসে ফেলে| সে পরের দিন রুমিকে তার মনের কথা বলে, কিন্তু রুমি রাজি হয় না | এভাবে কয়েক দিন রুমির পিছনে যুরতে যুরতে হঠাৎ একদিন রুমি রাজি হয়ে যায়| তারা দুজনে একসাথে যুরত ফোনে কথা বলত | এভাবেই কয়েক দিন কেটে যায়| একদিন সুমন রুমিকে বলে কালকে সে গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যাবে | রুমি তাকে বলে, তুমি আমাকে ভুলে যাবে না তো| রুমি মন খারাপ হয়ে যায়| রুমি মন খারাপ দেখে সুমন বলে,কালকে তোমাকে একটা সারপ্রাইজ দিব | এই কথা শুনে রুমি একটু মন ভালো হয়ে যায়| পরেরদিন রুমি দেখে সুমন তাদের বাড়িতে এসেছে | সুমন তার বাবার সাথে কথা বলছে | হঠাৎ করে তাঁর বাবা তাকে ডাক দেয় |সে তার বাবার কাছে যায় | তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে সে সুমনকে ভালোবাসে কিনা | সে ভয়ে ভয়ে বলে বলে হ্যা| তার বাবা বলে তাহলে কাজী ডাক আমার মেয়ের বিয়ে দিতে হবে তো| এরপর রুমি ও সুমনের বিয়ে হয় | বিয়ে করে রুমিকে সুমন তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়| সুমনের মা রুমিকে একদমই পছন্দ করে না কিন্তু সে সুমনকে সেটা বুঝতে দেয় না |সুমনের বাবা ব্যাবসা করত সুমনের মা তাকে ব্যাবসা সামলাতে বলে | সুমনের একটা বোন ছিল | সে রুমি অনেক ভালোবাসত| একদিন সুমন ব্যাবসার কাজে অনেক দূরে যায়| তখন তার মা রুমিকে দিয়ে বাড়ির সব কাজ করাত | একটু দেরি হলেই তাকে অনেক মারত| সুমনের বোন কিছু বললে তাকেই অনেক বকাঝকা করত| সুমনের মা সুমনকে রুমির নামে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলতে থাকে | এমনকি এটাও বলে রুমির নাকি তাদের বাড়ির কাজের লোকের সাথে সম্পর্ক আছে|সে সুমনকে তাড়াতাড়ি করে বাড়ি চলে আসতে বলে| সুমন তাকে বলে সে পরশু চলে আসবে | এরপর সে পরের দিন চলে আসে | সে বাড়ি এসে দেখে তার মা রুমিকে দিয়ে ঘর মুছাছে এবং একটু ময়লা থাকলেই তাকে অনেক মারছে | সে তার মাকে ডাক দেয় | তাকে দেখে তার মা অবাক হয়ে যায় | সে তাকে জিজ্ঞেস করে সে তো বলছিল পরশু আসবে |সুমন বলে পরশু আসলে তো তোমাদের আসল চেহারা দেখতে পেতাম না |সুমন তার মাকে বলে রুমি আর এ বাড়িতে থাকবে না |সে বাড়ি এসে রুমি তাড়াতাড়ি করে ব্যাগ গুছাতে বলে | তার মা অনেক খুশি হচ্ছিল | সে মনে করছিল সুমন হয়তো তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিবে | তার মা তাড়াতাড়ি করে রুমির ব্যাগ গুছয়ে দেয় | এরপর সুমন রুমিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় | তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে সে কেন যাচ্ছে | সুমন বলে,আজ থেকে আমি আর রুমি এ বাড়িতে থাকবো না | তার মা তাকে বলে, তুই কেন বাড়ি থেকে চলে যাবি | যে বাড়িতে আমার বউয়ের কোনো মূল্য নেই সে বাড়িতে আমি কি করে থাকবো| সুমন তার মায়ের কথায় কান দেয় না |সে রুমিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় এবং তারা দুজনে একসাথে সংসার করতে থাকে | গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন

About