@sakov.spike: #volleyball #bongchuyen #haikyuu #nishida #vs #kento #volleyballworld

Sakov
Sakov
Open In TikTok:
Region: VN
Wednesday 12 March 2025 11:28:42 GMT
894044
91009
199
3220

Music

Download

Comments

munkhiveel0
HARRHUN :
Setter problem😉
2025-03-13 06:45:28
259
s.a.1_1_
Slav1k :
no one can replace nishida💀🔥
2025-04-10 09:19:53
44
07930ayu
Eren🖤🔥🫀 :
Bro the setter is good 🔥
2025-03-12 18:29:10
181
onemorepeasy
Andrew :
defalco was the best player this game
2025-03-14 07:50:43
24
potatuuu01
ItzNotGil. :
Hoshiumi and Shoyo ?! Bro's tryna take the title of lil giant 😆 WAHAHAHAHA
2025-04-09 17:08:13
4
fitsrenzx
fitsrenzx :
that set is so clean
2025-03-15 01:55:50
7
lynaera
Lythan :
Nahhhh😭
2025-03-13 13:23:30
7
hongxiangkang
Jackson :
which game is this?
2025-05-07 22:22:41
0
zotexs_
j⌖sěpħ :
Lopez is so good bro, player everyone can count on
2025-05-18 18:51:04
0
satoziu_
sai :
teachers vs student 🔥🔥
2025-04-11 05:15:46
0
ericck274
Eric;)ck :
Nishida le demostró porque es titular en su selección
2025-03-13 18:46:39
1373
hongkkong.com
hồng Kong :
nhưng miyaura nhảy nhìn đã mắt hơn nishida nhưng quái vật của tôi vẫn là nishida
2025-03-12 16:45:23
151
3lian_qm
🍃lián🌿nailé :
kento es genial. pero Nishida es una máquina
2025-03-14 11:18:57
469
brayancb35
brayan :
EN EL ARMADO DE MIYAURA FUE MAS LENTO Y NO PRECISO. ESA ES LA DIFERENCIA.
2025-03-14 01:17:37
264
boyphalangphaxom
QuacNhat :
miyaura tuổi gì đòi so đối chuyền s1 2019
2025-03-12 16:31:31
8
mario.rios.13
mario.rios.13 :
Nishida diciendo: “Respeta jerarquías”
2025-03-13 22:13:03
166
eduardasalvatore14
Duda Moraes☭ :
Nishida mostrando pq o Miyaura é reserva kkkkk
2025-04-17 20:46:08
6
luisyanceauqui
Luis Enrique :
nishida hizo ver tan fácil esa defensa
2025-04-04 01:17:10
72
ngtoan0809
NgToan :
nishida vẫn là 1 thứ gì đó...😱
2025-03-12 11:58:26
103
anh.rin45
ANH RIN :
Nói về thủ bóng thì nhật số 2 k ai số một. Lấy thủ bù công!
2025-03-13 04:40:14
21
jhonny_gh.k
jhonny :
Isso sim que eu chamo de conversar no vôlei.
2025-04-03 22:59:04
39
noseaaf467
Alvaro_82 up :
eso demuestra que a una leyenda no se le puede quitar fácilmente el puesto
2025-03-14 03:45:40
49
wheijx.ph
ndtpᴅᴢ.〆 :
nếu nishida gặp chàng trang 19 tuổi của đội tuyển nhật bản thì s nhỉ
2025-03-12 23:26:32
6
gabo7410
Gabo :
se dan de cuenta que los bloqueos ya estaban bajando y el atacante aún en el aire💀💀💀 madre mía que nivel 💀💀
2025-03-14 11:17:24
28
To see more videos from user @sakov.spike, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#hidden_love_s3 Part-189 প্লে লিস্টের ভীষণ পছন্দের গানের সুরের মতন পাল্টে গেল সময়ের তাল—কেটে গেল দিনের পর দিন, মাসের পর মাস…বছরের পর বছর। মনে হয়, এইতো সেদিন জিওন বাড়ির সবগুলো মানুষ হাসপাতালের করিডোরে অপেক্ষা করছিলেন জনম-জনম ধরে। বুকের ভেতরে ভীত স্রোত, শরীর জুড়ে উত্তেজনা। টালমাটাল পরিস্থিতিতে সবাই কেমন আতঙ্কে বাকরুদ্ধ হয়ে ছিলেন।  তারপর.. তারপর একটি জাদু হয়, সেই জাদুর ছোঁয়ায় চমকায়, থমকায়.. আনন্দে দিশেহারা হয় প্রত্যেকটি মানুষ। এলাকা জুড়ে মিষ্টি বিতরণ হয়, বাড়িঘর মেরামত হয়, একেকজনের পরিবর্তন ঘটে সাগরের স্রোতের মতন। সম্পর্কের আলাদাই মোড় নেয় নতুনভাবে।  জিওন বাড়িটাতেই যোগ হয় অন্যরকম আনন্দের। অন্যরকম সুখের। সেই সুখ দু-জন ছোট্টো ছোট্টো প্রাণকে ঘিরেই। প্রাণ দুটো যখন কাঁদতো, কেঁদে উঠতো যেন সবাই। যখন নতুন নতুন হাঁটতে শিখে পড়ে হাপুসনয়নে চেয়ে রইতো, ব্যথা পেতো যেন জিওন বাড়ির সবাই।  বছর পাঁচেক পরের এক ভরা বর্ষার সময়।  কিন্ডারগার্টেনের দোরগোড়ার পাশেই দারোয়ানের জন্য বসবার ছোটো একটি ঘর করা। চার দেয়ালের ঘরে টিনের ছাঁদ। চালে রিমমঝিম সুর তুলছে বৃষ্টির ভারী ফোঁটা গুলো। সেই শব্দের সঙ্গে মিশেছে গাছেদের বৃষ্টিতে ভেজার শব্দ। শব্দের তালে কিন্ডারগার্টেনের চতুর্দিক মুখরিত। খোলা মাঠের পশ্চিমের ছাউনির নিচে নাদুসনুদুস ছোটো ছোটো বাচ্চাদের সারি। সারিবদ্ধ বাচ্চাদের মধ্যিখানে দাঁড়ানো ছোটোখাটো দুর্দান্ত চঞ্চল দেহটি ছটফট করছে রীতিমতো। সারিতে নড়চড় বিহীন দাঁড়াতে বড্ড অপারগ সে। স্বাস্থ্যসম্মত, ধবধবে ফরসা বর্ণের বাচ্চাটির গায়ে কালো হাফপ্যান্টের সাথে ছোটো হাতার সাদা শার্ট ইন করে পরা। গলায় কালো রঙের টাই ঝোলানো। দু'কাঁধে ব্যাগ। হাতে পানির বোতল। কী ভীষণ সুন্দর, মিষ্টি একটা মুখ! বিধাতা যেন বড়ো আদরে নিজ হাতে তৈরি করেছেন। আপাতত ওই আদুরে বাচ্চা মুখটি কাঙ্ক্ষিত দৃষ্টিতে বারংবার প্রবল বৃষ্টির মধ্যেই চাইছে অদূরের দুয়ারের দিকে। দারোয়ান কালো রঙের রেইনকোট পরে দাঁড়িয়ে আছেন ওদিকটাতেই। গাড়ি ঢুকতে সাহায্য করছেন। বাচ্চাদের পরিবার একেক করে এসে ছাতা মেলে নিয়ে যাচ্ছেন নিজ নিজ বাচ্চাদের।   বাম হাতের লেটেস্ট স্পাইডার ম্যানের ঘড়িটিতে নজর বুলোয় অত্যন্ত চঞ্চল, বাউন্ডুলে ফায়াজ৷ সময়তো সে বুঝল না তারপরও নজর বুলিয়ে গেল নিজের মতন। একপর্যায়ে নার্সারির প্রধান শিক্ষিকাকে প্রশ্নও করল বিনয়ী তবে অধৈর্য গলায়, ফায়াজ: ম্যাম, কয়টা বাজছে? নীলা বেগম ফায়াজের সুন্দর মুখটার গাম্ভীর্যতা দেখে হেসে ফেলেন। নিজের হাত ঘড়িতে দৃষ্টি বুলিয়ে মিহি স্বরে জানান,  'পাঁচটা বাজতে এখনো নয় মিনিট বাকি। ফায়াজ, তোমাদের ফ্যামিলি কার এসেছে তো। যাচ্ছো না কেনো? কারো জন্য অপেক্ষা করছো বুঝি?’ ফায়াজ বড়োদের মতো মাথা দোলায়। পুনরায় দুয়ারের দিকটায় তাকায় অশান্ত ভঙ্গিতে। চেনাপরিচিত গাড়িটির আগমনের আকাঙ্ক্ষায় ব্যাকুল ও মাথা দুলিয়ে আদুরে কণ্ঠে বলে, ফায়াজ: পাপার জন্য। পাপা আসবে। এ-কথায় নীলা বেগম ভারী আশ্চর্য হলেন। তিনি যতটুকু জানেন ফায়াজ-ফাইজার বাবা আপাতত দেশে নেই। ভদ্রমহিলার কপালের চামড়া গুটিয়ে দুঃশ্চিন্তায় ভাঁজ পড়ে কয়েক। অত্যন্ত চিন্তিত গলায় শুধান,  ‘মিষ্টার জিওন তো সিঙ্গাপুর গিয়েছেন। আমি ভুল জানতাম কী?’ ফায়াজ বিরক্ত হয়। এতো কথা ওর ভালো লাগছে না। প্রত্যুত্তর না করে চেয়েই থাকে অদূরে— দোরগোড়ায়।  ফায়াজের ঠিক পেছনেই দাঁড়ানো ভাবুক চোখমুখের মেয়েটির সাথে, ওর চেহারার অতুলনীয় মিল রয়েছে। দু’জনের উচ্চতাও প্রায় একইরকম। সাদা শর্ট হাতার শার্টের ওপরে কালো রঙের হাতা কাটা হাঁটু সমান গোল ফ্রক পরিহিত মেয়ে বাচ্চাটির গলায় কালো রঙের টাই ঝুলোনো। কাঁধ সমান সিল্কি, কালো চুলগুলোতে দুটি ঝুঁটি বাঁধা। মসৃণ, ফরসা আদুরে মুখটা স্বভাবত গম্ভীর। বাবা বলেছেন, কখনোই বড়োদের অসম্মান করতে না। বড়োদের প্রশ্নের জবাব না দেয়া মানে একপ্রকার তাদের অসম্মান করা। এবং এটাকে অভদ্রতা বলে। তাই ছোটো ভাইয়ের হয়ে ফাইজা নিজেই জবাবে বলে, ফাইজা: পাপা আজ আমাদের পিক করবেন বলেছেন।’ নীলা বেগমের চিন্তা আরও বাড়ে। তিনি আকাশের দিকে চান। সেই সকাল থেকে ঝুম বৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে। এমন আবহাওয়ায় ফ্লাইট স্থগিত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ঠিক সময় মতো পৌঁছানো অসম্ভব প্রায়। তিনি কোমর বেঁকিয়ে —মাথাটা বাচ্চা দুটোর সমান নুইয়ে নরম গলায় বলেন, ‘মিষ্টার জিওন সম্ভবত সময়মতো পৌঁছাতে পারবেন না। ওয়েদার খারাপ। ফ্লাইট ডিলে হবে।’ ফাইজার বাচ্চা বাচ্চা আদুরে কণ্ঠে দৃঢ়তার স্পর্শ,  ফাইজা: আমার পাপা কখনো ফলস প্রমিজেস করেন না। কখনো মিথ্যে বলেন না। হি ইজ ভেরি স্ট্রিক্ট এবাউট টাইমিং। যখন বলেছেন পাঁচটার মধ্যে আসবেন, তখন নিশ্চয়ই আসবেন।’ বাচ্চা মেয়েটির অটুট বিশ্বাস এবং বিজ্ঞের মতন কথাবার্তার ধরনে নীলা বেগম দীর্ঘশ্বাস ফেলেন। বাবা ভক্ত এই দু'জনের সঙ্গে অনেকের তর্কবিতর্কের কাণ্ডকারখানার ইতিহাস ইতোপূর্বে ঘটেছে। তাই তিনি আর ওদের ঘাটান না। #fyp #foryou #foryoupage
#hidden_love_s3 Part-189 প্লে লিস্টের ভীষণ পছন্দের গানের সুরের মতন পাল্টে গেল সময়ের তাল—কেটে গেল দিনের পর দিন, মাসের পর মাস…বছরের পর বছর। মনে হয়, এইতো সেদিন জিওন বাড়ির সবগুলো মানুষ হাসপাতালের করিডোরে অপেক্ষা করছিলেন জনম-জনম ধরে। বুকের ভেতরে ভীত স্রোত, শরীর জুড়ে উত্তেজনা। টালমাটাল পরিস্থিতিতে সবাই কেমন আতঙ্কে বাকরুদ্ধ হয়ে ছিলেন। তারপর.. তারপর একটি জাদু হয়, সেই জাদুর ছোঁয়ায় চমকায়, থমকায়.. আনন্দে দিশেহারা হয় প্রত্যেকটি মানুষ। এলাকা জুড়ে মিষ্টি বিতরণ হয়, বাড়িঘর মেরামত হয়, একেকজনের পরিবর্তন ঘটে সাগরের স্রোতের মতন। সম্পর্কের আলাদাই মোড় নেয় নতুনভাবে। জিওন বাড়িটাতেই যোগ হয় অন্যরকম আনন্দের। অন্যরকম সুখের। সেই সুখ দু-জন ছোট্টো ছোট্টো প্রাণকে ঘিরেই। প্রাণ দুটো যখন কাঁদতো, কেঁদে উঠতো যেন সবাই। যখন নতুন নতুন হাঁটতে শিখে পড়ে হাপুসনয়নে চেয়ে রইতো, ব্যথা পেতো যেন জিওন বাড়ির সবাই। বছর পাঁচেক পরের এক ভরা বর্ষার সময়। কিন্ডারগার্টেনের দোরগোড়ার পাশেই দারোয়ানের জন্য বসবার ছোটো একটি ঘর করা। চার দেয়ালের ঘরে টিনের ছাঁদ। চালে রিমমঝিম সুর তুলছে বৃষ্টির ভারী ফোঁটা গুলো। সেই শব্দের সঙ্গে মিশেছে গাছেদের বৃষ্টিতে ভেজার শব্দ। শব্দের তালে কিন্ডারগার্টেনের চতুর্দিক মুখরিত। খোলা মাঠের পশ্চিমের ছাউনির নিচে নাদুসনুদুস ছোটো ছোটো বাচ্চাদের সারি। সারিবদ্ধ বাচ্চাদের মধ্যিখানে দাঁড়ানো ছোটোখাটো দুর্দান্ত চঞ্চল দেহটি ছটফট করছে রীতিমতো। সারিতে নড়চড় বিহীন দাঁড়াতে বড্ড অপারগ সে। স্বাস্থ্যসম্মত, ধবধবে ফরসা বর্ণের বাচ্চাটির গায়ে কালো হাফপ্যান্টের সাথে ছোটো হাতার সাদা শার্ট ইন করে পরা। গলায় কালো রঙের টাই ঝোলানো। দু'কাঁধে ব্যাগ। হাতে পানির বোতল। কী ভীষণ সুন্দর, মিষ্টি একটা মুখ! বিধাতা যেন বড়ো আদরে নিজ হাতে তৈরি করেছেন। আপাতত ওই আদুরে বাচ্চা মুখটি কাঙ্ক্ষিত দৃষ্টিতে বারংবার প্রবল বৃষ্টির মধ্যেই চাইছে অদূরের দুয়ারের দিকে। দারোয়ান কালো রঙের রেইনকোট পরে দাঁড়িয়ে আছেন ওদিকটাতেই। গাড়ি ঢুকতে সাহায্য করছেন। বাচ্চাদের পরিবার একেক করে এসে ছাতা মেলে নিয়ে যাচ্ছেন নিজ নিজ বাচ্চাদের। বাম হাতের লেটেস্ট স্পাইডার ম্যানের ঘড়িটিতে নজর বুলোয় অত্যন্ত চঞ্চল, বাউন্ডুলে ফায়াজ৷ সময়তো সে বুঝল না তারপরও নজর বুলিয়ে গেল নিজের মতন। একপর্যায়ে নার্সারির প্রধান শিক্ষিকাকে প্রশ্নও করল বিনয়ী তবে অধৈর্য গলায়, ফায়াজ: ম্যাম, কয়টা বাজছে? নীলা বেগম ফায়াজের সুন্দর মুখটার গাম্ভীর্যতা দেখে হেসে ফেলেন। নিজের হাত ঘড়িতে দৃষ্টি বুলিয়ে মিহি স্বরে জানান, 'পাঁচটা বাজতে এখনো নয় মিনিট বাকি। ফায়াজ, তোমাদের ফ্যামিলি কার এসেছে তো। যাচ্ছো না কেনো? কারো জন্য অপেক্ষা করছো বুঝি?’ ফায়াজ বড়োদের মতো মাথা দোলায়। পুনরায় দুয়ারের দিকটায় তাকায় অশান্ত ভঙ্গিতে। চেনাপরিচিত গাড়িটির আগমনের আকাঙ্ক্ষায় ব্যাকুল ও মাথা দুলিয়ে আদুরে কণ্ঠে বলে, ফায়াজ: পাপার জন্য। পাপা আসবে। এ-কথায় নীলা বেগম ভারী আশ্চর্য হলেন। তিনি যতটুকু জানেন ফায়াজ-ফাইজার বাবা আপাতত দেশে নেই। ভদ্রমহিলার কপালের চামড়া গুটিয়ে দুঃশ্চিন্তায় ভাঁজ পড়ে কয়েক। অত্যন্ত চিন্তিত গলায় শুধান, ‘মিষ্টার জিওন তো সিঙ্গাপুর গিয়েছেন। আমি ভুল জানতাম কী?’ ফায়াজ বিরক্ত হয়। এতো কথা ওর ভালো লাগছে না। প্রত্যুত্তর না করে চেয়েই থাকে অদূরে— দোরগোড়ায়। ফায়াজের ঠিক পেছনেই দাঁড়ানো ভাবুক চোখমুখের মেয়েটির সাথে, ওর চেহারার অতুলনীয় মিল রয়েছে। দু’জনের উচ্চতাও প্রায় একইরকম। সাদা শর্ট হাতার শার্টের ওপরে কালো রঙের হাতা কাটা হাঁটু সমান গোল ফ্রক পরিহিত মেয়ে বাচ্চাটির গলায় কালো রঙের টাই ঝুলোনো। কাঁধ সমান সিল্কি, কালো চুলগুলোতে দুটি ঝুঁটি বাঁধা। মসৃণ, ফরসা আদুরে মুখটা স্বভাবত গম্ভীর। বাবা বলেছেন, কখনোই বড়োদের অসম্মান করতে না। বড়োদের প্রশ্নের জবাব না দেয়া মানে একপ্রকার তাদের অসম্মান করা। এবং এটাকে অভদ্রতা বলে। তাই ছোটো ভাইয়ের হয়ে ফাইজা নিজেই জবাবে বলে, ফাইজা: পাপা আজ আমাদের পিক করবেন বলেছেন।’ নীলা বেগমের চিন্তা আরও বাড়ে। তিনি আকাশের দিকে চান। সেই সকাল থেকে ঝুম বৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে। এমন আবহাওয়ায় ফ্লাইট স্থগিত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ঠিক সময় মতো পৌঁছানো অসম্ভব প্রায়। তিনি কোমর বেঁকিয়ে —মাথাটা বাচ্চা দুটোর সমান নুইয়ে নরম গলায় বলেন, ‘মিষ্টার জিওন সম্ভবত সময়মতো পৌঁছাতে পারবেন না। ওয়েদার খারাপ। ফ্লাইট ডিলে হবে।’ ফাইজার বাচ্চা বাচ্চা আদুরে কণ্ঠে দৃঢ়তার স্পর্শ, ফাইজা: আমার পাপা কখনো ফলস প্রমিজেস করেন না। কখনো মিথ্যে বলেন না। হি ইজ ভেরি স্ট্রিক্ট এবাউট টাইমিং। যখন বলেছেন পাঁচটার মধ্যে আসবেন, তখন নিশ্চয়ই আসবেন।’ বাচ্চা মেয়েটির অটুট বিশ্বাস এবং বিজ্ঞের মতন কথাবার্তার ধরনে নীলা বেগম দীর্ঘশ্বাস ফেলেন। বাবা ভক্ত এই দু'জনের সঙ্গে অনেকের তর্কবিতর্কের কাণ্ডকারখানার ইতিহাস ইতোপূর্বে ঘটেছে। তাই তিনি আর ওদের ঘাটান না। #fyp #foryou #foryoupage

About