@haticegisioglu: #keşfette #keşfettt #keşfett #tiktokindia #keşfetteyizzz #keşvettte #

haticegisioglu
haticegisioglu
Open In TikTok:
Region: TR
Tuesday 08 April 2025 20:21:43 GMT
716
78
2
12

Music

Download

Comments

hakyolu_7
Hak Yolu :
Allah-u Ekber
2025-04-09 01:25:18
1
user9040254754153
user9040254754153 :
elhamdülillah
2025-04-08 23:55:20
1
To see more videos from user @haticegisioglu, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#ভালোবাসার_শুকতারা Part:60[Jk Yn2কে জড়িয়ে ধরে জোড়ে জোড়ে শ্বাস নিচ্ছে।Yn2র কাঁপনে বুঝতে পারল মেয়েটার কাঁদতে কাঁদতে হিঁচকি উঠে গেছে।Jk Yn2র সারামুখে চুমু খেল।কপালে চুমু খেয়ে আবারো জড়িয়ে ধরল।Jkর আদরে Yn2র কান্না থামার বদলে বাড়ল।Yn2 শান্ত হচ্ছেনা।Jk Yn2কে বসিয়ে পানি খাওয়ালো।হিঁচকি তখনো থামেনি।Jkর কাছে Yn2র এই অবস্থা দেখতে ভালো লাগছেনা।সে বিছানায় বসে Yn2কে আবারো নিজের বাহুতে আবদ্ধ করে নিল। কিছুসময় ওভাবেই অতিবাহিত হয়ে গেল।Jkকে অবাক করে দিয়ে Yn2 Jkর বুকেই ঘুমিয়ে পড়ল।Jkও যত্নের সাথে আগলে রাখল।মনে মনে ভীষণ আফসোস হলো।সে কাজের জন্য দূরে না থাকলে,সে নিজেও জানাযায় অংশ নিতে পারতো।দাদীকে যতটুকু দেখেছিল ভীষণ ভালোমানুষ ছিল তিনি।সাথে বেশ মজার।অল্প পরিচয়েই ভালো সাক্ষাৎ গড়ে উঠেছিল।এরপর চোখের পলকে কোথায় দিয়ে সাড়ে পাঁচ মাস পেরিয়ে গেল Jk বুঝতে পারল না।মাঝে ফোনে কথা অবশ্য হয়েছে,তবুও দেখা তো হয়নি।তার উচিত ছিল দেখতে যাওয়া।ইশ!বড্ড আফসোস হচ্ছে। আফসোস হয়েও উপায় নেই।মানুষটা চলে গেছে।আর ফিরবে না।একজন মানুষ চলে যাওয়ার পরে রেখে যায় শুধু আফসোস আর আফসোস। - মির্জা গালিবের কাব্যানুবাদে একটা কথা আছে — সন্ধ্যা কাটে না,অথচ বছর কেটে যায়। কথাটা হয়তো শতভাগ অংশে সত্যি।আমরা মানুষ প্রজাতিরা একটা সন্ধ্যা পার করতে হিমশিম খাই,কীভাবে সময় কাটাব ভেবে উঠতে পারিনা।অথচ কোথায় দিয়ে বছর চলে যাচ্ছে!সেই খবরও আমাদের রাখা হয়ে ওঠেনা।দিনের হিসাব করতে গেলে বোধহয় মিলাতেও পারব না।আচ্ছা কোথায় দিয়ে যায় সময়? এই যে পার হয়ে গেল ১৫ দিন।চোখের পলকে।কাল বাদে পরশু Yn-Tae,Yn2-Jk এর বিয়ের ৬ মাস পড়বে।অথচ ভাবতে গেলে মনে হয় — দুইদিন আগে না বিয়ে হলো? Tae বের হলো অফিস থেকে।তাকে কিছুটা উদাসীন দেখাচ্ছে।সাথে চিন্তিতও।Tae অফিস থেকে বের হয়েই এদিক-ওদিক তাকিতুকি করতে লাগল।কাঙ্ক্ষিত জিনিসটা হয়তো পেল।বড় বড় পা ফেলে এগিয়ে গেল শপে।আশেপাশে আর কোনো দোকান নেই এখানে।তাছাড়া তার বাড়ির সামনে থেকে যে কিনবে সেখানেও নেই।Tae শপ থেকে এক বক্স আইসক্রিম কিনে ফেলল।আইস্ক্রিম কিনে কপালের ভাঁজ আরোও দৃঢ় ভাবে ফেলল।Yn কী চকলেট ফ্লেভার পছন্দ করে আদৌও?Tae বক্সের দিকে তাকালে দেখল সেখানে দু'ফ্লেভার মিক্স করা আইস্ক্রিম।অর্ধেক চকোলেট,অর্ধেক মিল্ক ফ্লেভার,উপরে ছোট ছোট চকলেট চিপ্স।Tae পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করে দেখল পকেটে আরোও তিনশো টাকা অবশিষ্ট আছে।সে ঘুরে যেতে নিলেই শুনতে পেল, ‘আইস্ক্রিমের বক্স বুঝি আমার জন্য কিনলি?’ Tae পাশে তাকিয়ে কিছুটা হকচকিয়ে গেল।Eunwo কখন এলো?সে নিজের মনের ভাবটা গলায় প্রকাশ করল, ‘তুই!!বাড়ি যাসনি?’ ‘উহুম!যাইনি।আসলে আমার বন্ধুকে কোন ভূতে ধরল সেটা দেখতেই এসেছিলাম।তুই কবে থেকে আইস্ক্রিম খাওয়া শুরু করলি Tae?আইস্ক্রিম খেলে না তোর ঠান্ডা লাগে?’ Tae চুপ করে গেল।পলক ফেলল বার কয়েক।এই Eunwo কতোক্ষণ ধরে তাকে লক্ষ্য করছে?সে Eunwoকে লক্ষ্য করল না কেন?সে কি এতোই উদাসীন ছিল?একদম দিন দুনিয়া ভুলে যাওয়ার মতো উদাসীন?কিন্তু কার জন্য?Ynর জন্য? ‘কিরে বল?’ ‘Jiya,,Y,,Ynর জন্য।আ_নিলাম আরকি।বাসায় একা_।মেয়েমানুষ_খাবে_আরকি।’ Tae কী বলবে ভেবে পেল না।মাথা এদিক-ওদিক ঘুরিয়ে থেমে থেমে অগোছালো কথা দিয়ে নিজের উত্তর শেষ করল।সে মিথ্যা বলতে পারে না।তার মুখ দিয়ে মিথ্যা বের হতে গেলে সত্যরা প্রতিযোগিতা করে আগে বের হয়ে যায়।ঠিক যেমনটা এখন হলো।Jiyan উচ্চারণ করতে গিয়েও Yn উচ্চারণ করে ফেলল।Tae চারদিক তাকিতুকি করে উশখুশ করতে লাগল। Eunwo Taeর অবস্থা দেখে অন্যদিকে তাকিয়ে মুখ হা করে দুই হাত দিয়ে নিজের গাল চেপে ধরল।উদ্দেশ্য নিজের হাসি থামানো।নিজেকে স্বাভাবিক করে Taeর দিকে ফিরল Eunwo।নিজের সাথে যু দ্ধ করে কেবল মুখ দিয়ে বের করল, ‘ওহ!আচ্ছা।’ কথা বলতে গেলেই হাসি বের হচ্ছে।মহা ঝামেলায় পড়ল তো Eunwo।Eunwo নিজের হাসি প্রকাশ করে Taeকে অস্বস্তি দিতে চাচ্ছে না।নিজের হাসিও আটকাতে পারছেনা।তাই বলল, ‘বন্ধু,বাড়ি গেলাম।’ Tae মাথা নেড়ে সায় দিয়ে অন্যদিকে ঘুরল।Eunwo তা দেখে বলল, ‘কিরে!ওই দিকে আবার কই যাস?’ Tae আগের মতোই অস্বস্তি নিয়ে নিজের হাত উঁচু করে বক্স দেখিয়ে বলল, ‘স্ট্রবেরি ফ্লেভার কিনতে যাচ্ছি।’ ‘এটা ফিরিয়ে দিবি?’ ‘না।দুটোই নিব।কোনটা খায়_জানি না আরকি।এটা না খেলে টাকা নষ্ট না?’ ‘হ্যাঁ,তাই তো।’ বলেই Eunwo মুখ ফিরিয়ে নিল।Taeর লজিক শুনে হাসবে না কাঁদবে বুঝতে পারল না।হেসেই দিল।প্রাণোচ্ছল হাসি।তার বন্ধু সত্যিই একটা গর্দভ।যাক!আল্লাহ তাও সুবুদ্ধি দিচ্ছে!এই বা কম কী? - বাইক চলছে স্বাভাবিকের থেকে একটু বেশি গতিতে।সে ভীষণভাবে চিন্তিত।তবে সে জানে যে,সে বেহুদা চিন্তায় সময় নষ্ট করছে।তবুও,চিন্তা চিন্তাই হয়।চিন্তা কখনো যৌক্তিক বা অযৌক্তিক চিন্তা হয় না।সে চিন্তার কথা মাথা থেকে ধাক্কা মেরে বের করার চেষ্টা করল।হয়তো সফল হলো।রাস্তায় মনোযোগ দিল।তবে মানসপটে ভেসে উঠল নতুন দৃশ্য —] বাব্বাহ কি এমন হলো গোমড়ামুখোটার? #fyp #tishatae #taehyungff
#ভালোবাসার_শুকতারা Part:60[Jk Yn2কে জড়িয়ে ধরে জোড়ে জোড়ে শ্বাস নিচ্ছে।Yn2র কাঁপনে বুঝতে পারল মেয়েটার কাঁদতে কাঁদতে হিঁচকি উঠে গেছে।Jk Yn2র সারামুখে চুমু খেল।কপালে চুমু খেয়ে আবারো জড়িয়ে ধরল।Jkর আদরে Yn2র কান্না থামার বদলে বাড়ল।Yn2 শান্ত হচ্ছেনা।Jk Yn2কে বসিয়ে পানি খাওয়ালো।হিঁচকি তখনো থামেনি।Jkর কাছে Yn2র এই অবস্থা দেখতে ভালো লাগছেনা।সে বিছানায় বসে Yn2কে আবারো নিজের বাহুতে আবদ্ধ করে নিল। কিছুসময় ওভাবেই অতিবাহিত হয়ে গেল।Jkকে অবাক করে দিয়ে Yn2 Jkর বুকেই ঘুমিয়ে পড়ল।Jkও যত্নের সাথে আগলে রাখল।মনে মনে ভীষণ আফসোস হলো।সে কাজের জন্য দূরে না থাকলে,সে নিজেও জানাযায় অংশ নিতে পারতো।দাদীকে যতটুকু দেখেছিল ভীষণ ভালোমানুষ ছিল তিনি।সাথে বেশ মজার।অল্প পরিচয়েই ভালো সাক্ষাৎ গড়ে উঠেছিল।এরপর চোখের পলকে কোথায় দিয়ে সাড়ে পাঁচ মাস পেরিয়ে গেল Jk বুঝতে পারল না।মাঝে ফোনে কথা অবশ্য হয়েছে,তবুও দেখা তো হয়নি।তার উচিত ছিল দেখতে যাওয়া।ইশ!বড্ড আফসোস হচ্ছে। আফসোস হয়েও উপায় নেই।মানুষটা চলে গেছে।আর ফিরবে না।একজন মানুষ চলে যাওয়ার পরে রেখে যায় শুধু আফসোস আর আফসোস। - মির্জা গালিবের কাব্যানুবাদে একটা কথা আছে — সন্ধ্যা কাটে না,অথচ বছর কেটে যায়। কথাটা হয়তো শতভাগ অংশে সত্যি।আমরা মানুষ প্রজাতিরা একটা সন্ধ্যা পার করতে হিমশিম খাই,কীভাবে সময় কাটাব ভেবে উঠতে পারিনা।অথচ কোথায় দিয়ে বছর চলে যাচ্ছে!সেই খবরও আমাদের রাখা হয়ে ওঠেনা।দিনের হিসাব করতে গেলে বোধহয় মিলাতেও পারব না।আচ্ছা কোথায় দিয়ে যায় সময়? এই যে পার হয়ে গেল ১৫ দিন।চোখের পলকে।কাল বাদে পরশু Yn-Tae,Yn2-Jk এর বিয়ের ৬ মাস পড়বে।অথচ ভাবতে গেলে মনে হয় — দুইদিন আগে না বিয়ে হলো? Tae বের হলো অফিস থেকে।তাকে কিছুটা উদাসীন দেখাচ্ছে।সাথে চিন্তিতও।Tae অফিস থেকে বের হয়েই এদিক-ওদিক তাকিতুকি করতে লাগল।কাঙ্ক্ষিত জিনিসটা হয়তো পেল।বড় বড় পা ফেলে এগিয়ে গেল শপে।আশেপাশে আর কোনো দোকান নেই এখানে।তাছাড়া তার বাড়ির সামনে থেকে যে কিনবে সেখানেও নেই।Tae শপ থেকে এক বক্স আইসক্রিম কিনে ফেলল।আইস্ক্রিম কিনে কপালের ভাঁজ আরোও দৃঢ় ভাবে ফেলল।Yn কী চকলেট ফ্লেভার পছন্দ করে আদৌও?Tae বক্সের দিকে তাকালে দেখল সেখানে দু'ফ্লেভার মিক্স করা আইস্ক্রিম।অর্ধেক চকোলেট,অর্ধেক মিল্ক ফ্লেভার,উপরে ছোট ছোট চকলেট চিপ্স।Tae পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করে দেখল পকেটে আরোও তিনশো টাকা অবশিষ্ট আছে।সে ঘুরে যেতে নিলেই শুনতে পেল, ‘আইস্ক্রিমের বক্স বুঝি আমার জন্য কিনলি?’ Tae পাশে তাকিয়ে কিছুটা হকচকিয়ে গেল।Eunwo কখন এলো?সে নিজের মনের ভাবটা গলায় প্রকাশ করল, ‘তুই!!বাড়ি যাসনি?’ ‘উহুম!যাইনি।আসলে আমার বন্ধুকে কোন ভূতে ধরল সেটা দেখতেই এসেছিলাম।তুই কবে থেকে আইস্ক্রিম খাওয়া শুরু করলি Tae?আইস্ক্রিম খেলে না তোর ঠান্ডা লাগে?’ Tae চুপ করে গেল।পলক ফেলল বার কয়েক।এই Eunwo কতোক্ষণ ধরে তাকে লক্ষ্য করছে?সে Eunwoকে লক্ষ্য করল না কেন?সে কি এতোই উদাসীন ছিল?একদম দিন দুনিয়া ভুলে যাওয়ার মতো উদাসীন?কিন্তু কার জন্য?Ynর জন্য? ‘কিরে বল?’ ‘Jiya,,Y,,Ynর জন্য।আ_নিলাম আরকি।বাসায় একা_।মেয়েমানুষ_খাবে_আরকি।’ Tae কী বলবে ভেবে পেল না।মাথা এদিক-ওদিক ঘুরিয়ে থেমে থেমে অগোছালো কথা দিয়ে নিজের উত্তর শেষ করল।সে মিথ্যা বলতে পারে না।তার মুখ দিয়ে মিথ্যা বের হতে গেলে সত্যরা প্রতিযোগিতা করে আগে বের হয়ে যায়।ঠিক যেমনটা এখন হলো।Jiyan উচ্চারণ করতে গিয়েও Yn উচ্চারণ করে ফেলল।Tae চারদিক তাকিতুকি করে উশখুশ করতে লাগল। Eunwo Taeর অবস্থা দেখে অন্যদিকে তাকিয়ে মুখ হা করে দুই হাত দিয়ে নিজের গাল চেপে ধরল।উদ্দেশ্য নিজের হাসি থামানো।নিজেকে স্বাভাবিক করে Taeর দিকে ফিরল Eunwo।নিজের সাথে যু দ্ধ করে কেবল মুখ দিয়ে বের করল, ‘ওহ!আচ্ছা।’ কথা বলতে গেলেই হাসি বের হচ্ছে।মহা ঝামেলায় পড়ল তো Eunwo।Eunwo নিজের হাসি প্রকাশ করে Taeকে অস্বস্তি দিতে চাচ্ছে না।নিজের হাসিও আটকাতে পারছেনা।তাই বলল, ‘বন্ধু,বাড়ি গেলাম।’ Tae মাথা নেড়ে সায় দিয়ে অন্যদিকে ঘুরল।Eunwo তা দেখে বলল, ‘কিরে!ওই দিকে আবার কই যাস?’ Tae আগের মতোই অস্বস্তি নিয়ে নিজের হাত উঁচু করে বক্স দেখিয়ে বলল, ‘স্ট্রবেরি ফ্লেভার কিনতে যাচ্ছি।’ ‘এটা ফিরিয়ে দিবি?’ ‘না।দুটোই নিব।কোনটা খায়_জানি না আরকি।এটা না খেলে টাকা নষ্ট না?’ ‘হ্যাঁ,তাই তো।’ বলেই Eunwo মুখ ফিরিয়ে নিল।Taeর লজিক শুনে হাসবে না কাঁদবে বুঝতে পারল না।হেসেই দিল।প্রাণোচ্ছল হাসি।তার বন্ধু সত্যিই একটা গর্দভ।যাক!আল্লাহ তাও সুবুদ্ধি দিচ্ছে!এই বা কম কী? - বাইক চলছে স্বাভাবিকের থেকে একটু বেশি গতিতে।সে ভীষণভাবে চিন্তিত।তবে সে জানে যে,সে বেহুদা চিন্তায় সময় নষ্ট করছে।তবুও,চিন্তা চিন্তাই হয়।চিন্তা কখনো যৌক্তিক বা অযৌক্তিক চিন্তা হয় না।সে চিন্তার কথা মাথা থেকে ধাক্কা মেরে বের করার চেষ্টা করল।হয়তো সফল হলো।রাস্তায় মনোযোগ দিল।তবে মানসপটে ভেসে উঠল নতুন দৃশ্য —] বাব্বাহ কি এমন হলো গোমড়ামুখোটার? #fyp #tishatae #taehyungff

About