@tinydreams2: Foot Sanitizer Spray with Tea Tree Oil, 2-Ounce Bottle ,Contains natural tea tree oil and aloe vera Long-lasting disinfectant and antibacterial #spray #tineapedis, #fungal #infection, #itching, #fyp #ownvoice #loveyouall

TinyDreams2
TinyDreams2
Open In TikTok:
Region: US
Monday 19 May 2025 16:23:36 GMT
182812
196
0
47

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @tinydreams2, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

কবুল বলা মাত্রই বিয়ের আসর থেকে উঠে দাঁড়ালো taehyung। বাক'শ'ক্তি'হীন, বো'বা একটা মেয়েকে বিয়ে করার দায়িত্বটা শুধু পালন করলো আজ সে। বা'ক-প্র'তি*ব'ন্ধী একটা মেয়েকে বিয়ে করে মহান হওয়ার নাটক শেষ হয়েছে আমার? বিয়ে তো শেষ! আই থিংক, এখানে আমার আর কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই।  এতক্ষণে মাথা তুললো yn। অশ্রুপূর্ণ, টলমলে চোখে তাকালো taehyung এর দিকে। আজ শুধু কথা বলতে না পারাটাই তার দোষ! পরিবার, সমাজের কাছে বোঝা সে। মানুষটাকে দেখেই বুঝা যাচ্ছে, নি'তা'ন্তই অনিচ্ছায় বিয়ের দায়িত্বটা পালন করেছে সে। Taehyung এর বাবা ছেলের তাড়া দেখে থমথমে গলায় বললেন,, Tae/বাবা: বিয়ে শেষ মানেই তুমি চলে যাবে নাকি? বিদায়ের পর বউ নিয়ে ফিরতে হয়। এটাই নিয়ম। Taehyung নিজের বাবার দিকে তাকিয়ে তা'চ্ছি'ল্যের হাসি হাসলো এবং বললো,, Taehyung: বিয়ের আরও অনেক নিয়ম-কানুন থাকে, বাবা! সেগুলোর একটাও যখন পালন করোনি, তখন এই বিদায়ের নিয়ম পালন না করলেও চলবে। বিয়ের ভরা আসরকে থমথমে বানিয়ে চলে গেল tae। একবারও পিছু ফিরলো না। ঘুরে দেখলো না তার চলে যাওয়ার পানে চাতক পাখির মতো দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা ছলছল চোখ দুটোর দিকে।  Yn তার চোখ নামিয়ে নিলো। মেহেদী রাঙানো হাতের ওপর টুপটাপ অশ্রুকণা ঝরে পড়লো তার। চোখ দুটো কোনো রকমে মুছে অতি সংগোপনে দীর্ঘশ্বাস ফেললো। এমনটাই তো হওয়ার ছিল! জন্মগতভাবেই বাক'শক্তি'হীন সে। তবে কথা বলতে না পারলেও তার শ্রবণশক্তিতে কোনো সমস্যা নেই।  Tae এর মা দো'মনা হয়ে বসে আছেন। বিয়েটাতে তিনি কতটুকু সন্তুষ্ট সেটা তার মুখভঙ্গি দেখে বোঝার উপায় নেই। তিনি এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না যে কী থেকে কী হয়ে গেল! এসেছিলেন বিয়ের নিমন্ত্রণে। আর সেখানে নিজের ছেলেরই বিয়ে হয়ে গেল! কিন্তু যেটা হয়েছে সেটাকে তো কেউ চাইলেই বদলাতে পারবে না। বাস্তবতাটা মেনে নিতে হবে। তিনি এগিয়ে গেলেন নিজের পুত্রবধূর দিকে। Yn এর পাশে বসে তার হাতটা আগলে নিয়ে বললেন,, Tae/মা: tae এর কথায় আর আচরণে কষ্ট পেয়েছো জানি। পাওয়াটা-ই স্বাভাবিক। তবে tae এর এমন আচরণ করাটাও কি স্বাভাবিক নয়? তুমি-ই একবার ভেবে দেখো! বিয়েটা কোনো যেন-তেন ব্যাপার নয়। সারাজীবনের সাথে সম্পৃক্ত একটা সিদ্ধান্ত এটা। আর আজ হুট করেই এরকম একটা সিদ্ধান্ত ওর কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে তা-ও তোমার স্বার্থে। Tae-ও তোমার এবং তোমার পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে সেটা মেনে নিয়েছে। সবটাই নিয়তি, মা! জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে এই তিনটা জিনিসের ওপর আমাদের কারো কোনো হাত নেই। এই সত্যিটা tae এর মেনে নিতে কষ্ট হবে। ও তোমায় স্ত্রী-এর মর্যাদা কতটা দিবে সেটা আমার জানা নেই। এ ব্যাপারে আমি তোমায় কোনো আশ্বাস-ও দিতে পারছি না। কিন্তু তোমার পাশে সবসময় থাকবো আমি; মা হিসেবে। Yn এর কান্নামাখা মুখেই হাসি ফুটে উঠলো। সামনের অনিশ্চিত দিনগুলোতে একটা ঝড়ের আভাস দেখতে পাচ্ছে সে। তার প্রখর ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় জানান দিচ্ছে সংসারজীবনটা তার জন্য ঠিক কতটা সংগ্রামতুল্য হবে! তবুও মাতৃস্নেহ-হীন জীবনে একটা মা তো অন্তত পাবে যে তাকে বুকে আগলে রাখবে সবসময়।  Tae এর বাবা Mr.kim বিদায় মুহুর্তে ছেলের অনুপস্থিতিতে বিব্রতবোধ করলেন কিছুটা। সবসময় কনের বাবা বরের হাতেই মেয়েকে তুলে দেন। Tae উপস্থিত না থাকায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে তিনি এবং tae এর মা Mrs.kim দুজনে মিলে tae এর দায়িত্ব নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। বিদায়ের সময় yn এর বাবা মেয়েকে বুকে আগলে কান্নামাখা কন্ঠে বললেন,,  Yn/বাবা: আমাকে ক্ষমা করে দিস, মা। এ জীবনে তোর প্রতি বাবার কোনো দায়িত্ব-ই আমি ঠিকমতো পালন করতে পারিনি। মায়ের অভাব, বাবার অভাব দুটোই একসাথে সহ্য করেছিস তুই। আজ তোকে এভাবে বিয়ে দিয়ে নিজেকে বাবা হিসেবে সবচেয়ে স্বার্থপর ও ব্যর্থ পিতা বলে মনে হচ্ছে। ভালো থাকিস। আমি প্রতি মুহূর্তে তোর সুখ প্রার্থনা করবো। Yn নিঃশব্দে কাঁদলো। শব্দের তীব্রতা না থাকায় তার কষ্টের হাহাকার কেউ উপলব্ধি করতে পারলো না। গাড়িতে mr.kim ও Mrs.kim এর মাঝে বসলো yn। কান্নার ঘোরে থাকায় yn উপলব্ধি করতে পারছে না যে, এক দম্পতি কন্যাস্নেহে তাকে আবদ্ধ করে রেখেছে। নিঃসঙ্গ জীবনে মা-বাবার অভাব পূরণ হয়ে গিয়েছে তার। কিন্তু আগামী দিনগুলোর জন্য এটা কি আদৌ যথেষ্ট?  Tae নিজের চেম্বারে এসে বসেছে আধঘন্টা হলো। এই সময়টুকুর জন্য ব্রেক নিয়েছিল সে। কোনো এপয়েন্টমেন্ট রাখেনি। তাই এ মুহুর্তে tae কে দেখে অবাক হলো ওর পিয়ন।  Tae: আমি আজ কোনো পেশেন্ট দেখবো না।  (Vlo response ashle nxt prt up dibo...👀👀) #bts #btsedit #btsvideos #kimtaehyung  #yoonkook97 #bts_official_bighit #fyp #fypシ゚ #foryoupage #foryou #capcut #views #grow #viral #viraltiktok #viral_video #trending #trendingvideo #tiktok #bdtiktokofficial #trendingtiktok #unfrezzmyaccount #unfrezzmyaccount  #unfrezzmyaccount  @BTS @TikTok @TikTok Bangladesh @For You House ⍟
কবুল বলা মাত্রই বিয়ের আসর থেকে উঠে দাঁড়ালো taehyung। বাক'শ'ক্তি'হীন, বো'বা একটা মেয়েকে বিয়ে করার দায়িত্বটা শুধু পালন করলো আজ সে। বা'ক-প্র'তি*ব'ন্ধী একটা মেয়েকে বিয়ে করে মহান হওয়ার নাটক শেষ হয়েছে আমার? বিয়ে তো শেষ! আই থিংক, এখানে আমার আর কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। এতক্ষণে মাথা তুললো yn। অশ্রুপূর্ণ, টলমলে চোখে তাকালো taehyung এর দিকে। আজ শুধু কথা বলতে না পারাটাই তার দোষ! পরিবার, সমাজের কাছে বোঝা সে। মানুষটাকে দেখেই বুঝা যাচ্ছে, নি'তা'ন্তই অনিচ্ছায় বিয়ের দায়িত্বটা পালন করেছে সে। Taehyung এর বাবা ছেলের তাড়া দেখে থমথমে গলায় বললেন,, Tae/বাবা: বিয়ে শেষ মানেই তুমি চলে যাবে নাকি? বিদায়ের পর বউ নিয়ে ফিরতে হয়। এটাই নিয়ম। Taehyung নিজের বাবার দিকে তাকিয়ে তা'চ্ছি'ল্যের হাসি হাসলো এবং বললো,, Taehyung: বিয়ের আরও অনেক নিয়ম-কানুন থাকে, বাবা! সেগুলোর একটাও যখন পালন করোনি, তখন এই বিদায়ের নিয়ম পালন না করলেও চলবে। বিয়ের ভরা আসরকে থমথমে বানিয়ে চলে গেল tae। একবারও পিছু ফিরলো না। ঘুরে দেখলো না তার চলে যাওয়ার পানে চাতক পাখির মতো দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা ছলছল চোখ দুটোর দিকে। Yn তার চোখ নামিয়ে নিলো। মেহেদী রাঙানো হাতের ওপর টুপটাপ অশ্রুকণা ঝরে পড়লো তার। চোখ দুটো কোনো রকমে মুছে অতি সংগোপনে দীর্ঘশ্বাস ফেললো। এমনটাই তো হওয়ার ছিল! জন্মগতভাবেই বাক'শক্তি'হীন সে। তবে কথা বলতে না পারলেও তার শ্রবণশক্তিতে কোনো সমস্যা নেই। Tae এর মা দো'মনা হয়ে বসে আছেন। বিয়েটাতে তিনি কতটুকু সন্তুষ্ট সেটা তার মুখভঙ্গি দেখে বোঝার উপায় নেই। তিনি এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না যে কী থেকে কী হয়ে গেল! এসেছিলেন বিয়ের নিমন্ত্রণে। আর সেখানে নিজের ছেলেরই বিয়ে হয়ে গেল! কিন্তু যেটা হয়েছে সেটাকে তো কেউ চাইলেই বদলাতে পারবে না। বাস্তবতাটা মেনে নিতে হবে। তিনি এগিয়ে গেলেন নিজের পুত্রবধূর দিকে। Yn এর পাশে বসে তার হাতটা আগলে নিয়ে বললেন,, Tae/মা: tae এর কথায় আর আচরণে কষ্ট পেয়েছো জানি। পাওয়াটা-ই স্বাভাবিক। তবে tae এর এমন আচরণ করাটাও কি স্বাভাবিক নয়? তুমি-ই একবার ভেবে দেখো! বিয়েটা কোনো যেন-তেন ব্যাপার নয়। সারাজীবনের সাথে সম্পৃক্ত একটা সিদ্ধান্ত এটা। আর আজ হুট করেই এরকম একটা সিদ্ধান্ত ওর কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে তা-ও তোমার স্বার্থে। Tae-ও তোমার এবং তোমার পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে সেটা মেনে নিয়েছে। সবটাই নিয়তি, মা! জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে এই তিনটা জিনিসের ওপর আমাদের কারো কোনো হাত নেই। এই সত্যিটা tae এর মেনে নিতে কষ্ট হবে। ও তোমায় স্ত্রী-এর মর্যাদা কতটা দিবে সেটা আমার জানা নেই। এ ব্যাপারে আমি তোমায় কোনো আশ্বাস-ও দিতে পারছি না। কিন্তু তোমার পাশে সবসময় থাকবো আমি; মা হিসেবে। Yn এর কান্নামাখা মুখেই হাসি ফুটে উঠলো। সামনের অনিশ্চিত দিনগুলোতে একটা ঝড়ের আভাস দেখতে পাচ্ছে সে। তার প্রখর ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় জানান দিচ্ছে সংসারজীবনটা তার জন্য ঠিক কতটা সংগ্রামতুল্য হবে! তবুও মাতৃস্নেহ-হীন জীবনে একটা মা তো অন্তত পাবে যে তাকে বুকে আগলে রাখবে সবসময়। Tae এর বাবা Mr.kim বিদায় মুহুর্তে ছেলের অনুপস্থিতিতে বিব্রতবোধ করলেন কিছুটা। সবসময় কনের বাবা বরের হাতেই মেয়েকে তুলে দেন। Tae উপস্থিত না থাকায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে তিনি এবং tae এর মা Mrs.kim দুজনে মিলে tae এর দায়িত্ব নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। বিদায়ের সময় yn এর বাবা মেয়েকে বুকে আগলে কান্নামাখা কন্ঠে বললেন,, Yn/বাবা: আমাকে ক্ষমা করে দিস, মা। এ জীবনে তোর প্রতি বাবার কোনো দায়িত্ব-ই আমি ঠিকমতো পালন করতে পারিনি। মায়ের অভাব, বাবার অভাব দুটোই একসাথে সহ্য করেছিস তুই। আজ তোকে এভাবে বিয়ে দিয়ে নিজেকে বাবা হিসেবে সবচেয়ে স্বার্থপর ও ব্যর্থ পিতা বলে মনে হচ্ছে। ভালো থাকিস। আমি প্রতি মুহূর্তে তোর সুখ প্রার্থনা করবো। Yn নিঃশব্দে কাঁদলো। শব্দের তীব্রতা না থাকায় তার কষ্টের হাহাকার কেউ উপলব্ধি করতে পারলো না। গাড়িতে mr.kim ও Mrs.kim এর মাঝে বসলো yn। কান্নার ঘোরে থাকায় yn উপলব্ধি করতে পারছে না যে, এক দম্পতি কন্যাস্নেহে তাকে আবদ্ধ করে রেখেছে। নিঃসঙ্গ জীবনে মা-বাবার অভাব পূরণ হয়ে গিয়েছে তার। কিন্তু আগামী দিনগুলোর জন্য এটা কি আদৌ যথেষ্ট? Tae নিজের চেম্বারে এসে বসেছে আধঘন্টা হলো। এই সময়টুকুর জন্য ব্রেক নিয়েছিল সে। কোনো এপয়েন্টমেন্ট রাখেনি। তাই এ মুহুর্তে tae কে দেখে অবাক হলো ওর পিয়ন। Tae: আমি আজ কোনো পেশেন্ট দেখবো না। (Vlo response ashle nxt prt up dibo...👀👀) #bts #btsedit #btsvideos #kimtaehyung #yoonkook97 #bts_official_bighit #fyp #fypシ゚ #foryoupage #foryou #capcut #views #grow #viral #viraltiktok #viral_video #trending #trendingvideo #tiktok #bdtiktokofficial #trendingtiktok #unfrezzmyaccount #unfrezzmyaccount #unfrezzmyaccount @BTS @TikTok @TikTok Bangladesh @For You House ⍟

About