@pashtomexsongs: #pashto #song #and #saaz #Music #plz #veiewsproblem #unfrezzmyaccount #growmyaccount #fouryoupage_tiktok_ #200k #followers #tiktok #tem #viraltiktok #myaccont #please #pleasesupport #me

pashtomexsongs
pashtomexsongs
Open In TikTok:
Region: SA
Thursday 29 May 2025 21:56:24 GMT
5494
438
16
44

Music

Download

Comments

user2635990081590
رحمت الله تنه :
🥰
2025-06-01 15:43:30
0
akbar.khan914
akbar khan :
❤❤❤
2025-06-01 10:06:38
0
akbar.khan914
akbar khan :
🌺🌺🌺
2025-06-01 10:06:38
0
user5306154737626
عمـــــــــر زوی بلوچ :
😩😩😩
2025-05-31 18:10:06
0
user43826867306221
ضیاالدین نبی زاده :
🥰🥰🥰
2025-05-31 16:49:54
0
hakinoor
2025-05-31 12:10:45
0
user28219818065661
شهزاده الماس :
❤❤❤
2025-05-31 11:22:02
0
user6154725222700
جواد عجبی :
🥰
2025-05-31 08:48:52
0
user2837447311598
سحر℘⁖✭ :
🥰🥰🥰🥰
2025-05-30 20:10:06
0
pashtomexsongs
pashtomexsongs :
✌️✌️✌️
2025-05-30 19:44:45
0
malangjan.official
Malang A.R :
👍👍👍
2025-05-30 10:11:15
0
atif.rehman4875
Aman bangash 🇵🇰❤️❤️🇸🇦 :
✌️✌️✌️
2025-05-30 10:07:21
0
user6885055596540
پسرک تنها :
🥰🥰🥰
2025-05-30 09:49:29
0
farhanbangash21
farhanbangash21 :
🥰🥰🥰
2025-05-30 08:39:22
0
user7543995558007
بلال :
✌✌✌
2025-05-30 05:25:58
0
funny47196
🌹🌹. DAODA ali ❤️❤️ :
💕💕💕
2025-05-30 00:46:04
0
To see more videos from user @pashtomexsongs, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

[𓆩মায়াবতীর প্রেম𓆪] ~~ 𝑷𝒂𝒓𝒕:-𝟔𝟎 যত দ্রুত সম্ভব সে তার হাত সরিয়ে নিতে চাইল, কিন্তু Tae তার হাত ধরে নিজের বুকের সাথে চেপে ধরে বলল,
[𓆩মায়াবতীর প্রেম𓆪] ~~ 𝑷𝒂𝒓𝒕:-𝟔𝟎 যত দ্রুত সম্ভব সে তার হাত সরিয়ে নিতে চাইল, কিন্তু Tae তার হাত ধরে নিজের বুকের সাথে চেপে ধরে বলল, "এভাবে জোরে জোরে হৃদয়কে কাঁপালে আমি যে মরে যাবো, মায়াবতী।" Tae-এর কথায় Y/n যেন আরেকবার চমকে উঠল। তার ঠোঁট সামান্য কাঁপতে লাগল। Tae তাকে মায়াবতী বলল! এই বিশেষণ তার কানে অন্যরকমভাবে বাজল। Y/n ধীরে ধীরে তার চোখ তুলে তাকাল Tae-এর পানে। সে বুঝতে চাইছিল Tae-এর চোখের ভাষা। কিন্তু যতই চেষ্টা করুক, Tae-এর গভীর, আবেগময় চোখ যেন তার কাছে এক রহস্যই রয়ে গেল। Y/n অসহায় বোধ করছিল, তার বুকেও এখন ধুকপুকানি বেড়ে চলেছে। Y/n-এর মুখে কোনো উত্তর এল না। তার কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমতে লাগল। Tae তাকে আরও গভীরভাবে দেখছিল, যেন তার চোখের ভাষা দিয়ে সে সব বলে দিতে চায়। Y/n তার হাত সরানোর চেষ্টা করছিল, কিন্তু Tae-এর দৃঢ় চাপ ধরে রাখার কারণে সে সফল হতে পারছিল না। এতটা কাছাকাছি অবস্থায় Y/n যেন নিজের শ্বাসও ঠিকমতো নিতে পারছিল না। ঘাম জমা কপাল আর দ্রুত স্পন্দিত হৃদয়ে সে হালকা কাঁপা কণ্ঠে আমতা আমতা করে বলল, "আমাদের দেরি হয়ে যাচ্ছে।" Tae চোখে একধরনের গভীরতা এনে ধীর স্বরে বলল, "আমার ভেতরটা কাঁপিয়ে দিয়ে বলছিস দেরি হয়ে যাচ্ছে?" তার কণ্ঠস্বর যেন চারপাশের পরিবেশকে স্তব্ধ করে দিল। Y/n-এর চোখে ধরা পড়ল তার কণ্ঠে লুকিয়ে থাকা চাপা আবেগ। Tae ধীরে ধীরে বলল, "তোকে দেখে, তোর স্পর্শ পেয়ে আমার সময় যেন থমকে গেছে। এখন তুই কীভাবে বলিস দেরি হয়ে গেছে?" Y/n-এর মুখ দিয়ে কোনো শব্দ বের হচ্ছিল না। সে শুধু Tae-এর গভীর চোখের দিকে তাকিয়ে ছিল, যেন তার চারপাশের জগৎ হারিয়ে গেছে। Y/n আবার বলল, "আপনি আমাকে এমন কথা বলছেন কেন? আমাদের বের হতে হবে, সবাই অপেক্ষা করছে।" Tae হঠাৎ কোনো পূর্ব সংকেত ছাড়াই Y/n-কে নিজের দুই হাতে আবদ্ধ করে নেয়। তার নরম শরীরকে শক্ত করে নিজের বুকের সাথে চেপে ধরে। এতটা অপ্রত্যাশিত ঘটনায় Y/n হতবাক হয়ে ছটফট করতে থাকে, কিন্তু Tae কোনো প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে শান্ত গলায় ফিসফিস করে বলল, "দুই মিনিট থাক এভাবে। আমার মনকে শান্ত করতে দে। যদি শান্ত না হয়, যে-কোনো সময় মরে যাবো আমি। প্লিজ।" Tae-এর কণ্ঠে এমন কিছু ছিল, যা Y/n-এর ভেতরে গভীরভাবে নাড়া দিল। তার ছটফট করা থেমে গেল, এবং সে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইল। তার হৃদয় আরও জোরে ধুকপুক করছিল, কিন্তু Tae-এর বুকে নিজের ধুকপুকানির প্রতিধ্বনি শুনতে শুনতে সে থমকে গেল। Tae-এর শ্বাস ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে থাকল। তার বুকের অস্থিরতা কমে আসতে Y/n বুঝল, হয়তো সে সত্যিই শান্ত হচ্ছে। কিছুক্ষণ পর Y/n ফিসফিস করে বলল, "আপনি কি এখন শান্ত হয়েছেন?" চৌধুরী বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে, Y/n এক দীর্ঘ শ্বাস ফেলল। আজানের ধ্বনিতে আশপাশ যেন কিছুটা নীরব হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু তার ভেতরে যে উত্তেজনা আর গ্লানি মিশ্রিত অনুভূতি কাজ করছিল, তা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছিল। এটা তো তার পরিচিত জায়গা, অথচ তার ভেতর যেন এক অদ্ভুত শূন্যতা। দীর্ঘদিন পর আবার এই বাড়ির কাছে এসে মনে হচ্ছিল, যেন একটা পুরানো স্মৃতি আবার জীবন্ত হয়ে উঠছে। যতটা পরিস্কারভাবে তার চোখে ভেসে উঠছে, ঠিক ততটাই স্পষ্ট তার মনে আসে সেদিনের কথা। যখন শেষবার এই বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিল, তখন কী কষ্ট পেয়েছিল। তার মা, ভাই—সবাই কেবল তার ওপর কথা শুনিয়ে ছিল। আর তারপর তার বাবা, যিনি একসময় তাকে সমস্ত পৃথিবী মনে করতেন, সেও এই বাড়ির মানুষের কাছে অবজ্ঞার শিকার হয়ে গিয়েছিল। কত কথাই না শুনতে হয়েছিল তাকে—এতটাই যে মনে হয়েছিল, কিছুদিন পরই যেন সে তাদের কাছে মরেই যাবে। এই বাড়ির মানুষদের এমন আচরণের পরেও, Y/n জানত, এই জায়গার প্রতি তার একটা অদ্ভুত টান ছিল। কিন্তু তবুও, এখন এখানে দাঁড়িয়ে, মনে হচ্ছিল, তার শুদ্ধ বোধ আর সেই পুরানো অভিমান একসাথে তার মনে চেপে বসে। Tae গাড়ি থেকে নামিয়ে এসে ধীরে ধীরে Y/n-এর পাশে দাঁড়িয়ে বলল, "তুমি ঠিক আছো?" Y/n কিছুটা অবচেতন মনে মাথা নিচু করে বলল, "হ্যাঁ, কিছুই হয়নি।" জাংকুকের চোখে এক অদ্ভুত তাচ্ছিল্য হাসি ফুটে ওঠে, যখন সে চৌধুরী বাড়ির সবাইকে একে একে পরিচিত হতে দেখল। এমন এক মানুষ, যার পরিবারকে এই বাড়ির লোকেরা আগে দেখেও না দেখার ভান করত, আজ তারা সবাই তাকে কাছে টেনে নিচ্ছে। যাদেরকে একসময় ছোটলোক হিসেবে দেখে উপহাস করা হতো, আজ তারা সবাই বাবা বলে ডাকছে। আর তার অন্তরে অদ্ভুত প্রশ্ন জাগছিল—সব কিছুই তো টাকার জন্য। এতসব ভাবনাতে ডুবে থাকা অবস্থাতেই, হঠাৎ পেছনে একটি মিষ্টি কণ্ঠ তার কানে এসে পৌঁছায়। "শুনছেন?" অবচেতনভাবে পেছনে ঘুরে তাকায় জাংকুক, আর চোখে পড়ে y/n2-এর হাসি মুখ। তার মুখে অদ্ভুত এক স্নিগ্ধতা ছিল। "কিছু বলবি?" জাংকুক প্রশ্ন করে, তবে তার কণ্ঠে যেন এক রকম বেখেয়ালতা ছিল। To be continue... (150+ copy link) #foryoupage #taehyung #foryou #unfrezzmyaccount #jeonxkim_fairys #ff_writers

About