@hailz.ellz:

hailz and ellz
hailz and ellz
Open In TikTok:
Region: CA
Tuesday 24 June 2025 23:57:44 GMT
2791
154
0
2

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @hailz.ellz, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

★প্রেম আমার★ part-86 আমার মেজাজ বেজায় বিগড়ে যাওয়ায় অবশেষে আর নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলাম না আমি,রেগেমেগে দাঁত কটমট করে বলে উঠলাম Yn: এই কি বললেন আপনি? আমার গরুর পাকস্থলী?  আমার কথাটা যেনো কোনো প্রভাবই ফেলতে পারলো না উনার ওপর, উনি আমার রাগান্বিত রিয়াকশন সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে ড্রেনে ফেলে দিয়ে ভাবলেশহীন ভাবেই বলে উঠলেন Jk: তা নয় তো কি? কোনো মানুষের পেটে এতো পানি ধরে কিভাবে তার সাইন্স তো আমার জানা নেই আর যেহেতু গরুর ৪ টে পাকস্থলী সেই হিসেবে মেইবি তোমার গরুর মতোই ৪ টে পাকস্থলী রয়েছে এন্ড দ্যটস হোয়াই অনায়াসেই বালতি বালতি পানি ধারণ করার অসম্ভব ক্ষমতা রাখো তুমি Jungkook ভাইয়ার কথা শুনে পাশ থেকে ফিক করে হেসে উঠলো Lisa যার ফলস্বরূপ মেজাজটা আমার আগের থেকেও হাই লেভেলে পৌঁছে গেলো আমি বিনিময়ে রেগেমেগে কয়েকটা কড়া জবাব দেবো তার আগেই উনি উঠে গিয়ে আম্মু আব্বুদের কাছে চলে গেলেন আমি রেগেমেগে রাগগুলো নিজের মধ্যেই পুষে রাখলাম, উদ্দেশ্য একসময় রাগের জোয়ালামুখি ফাটিয়ে শূন্যে উড়িয়ে পুরো ইউনিভার্স ভ্রমণে পাঠিয়ে দেবো উনাকে প্লাটফর্মের রাউন্ড সিটে আমার বাম পাশে বসে আছে Lisa তার বাম পাশে বসেছে Eunwoo ভাইয়া, আবার ভাইয়ার পাশে বসেছে Tae  ভাইয়া তারপর Yn2 আপু দেন Jungkook ভাইয়া and then উনার একদম গায়ে ঘেষে একরকম বাধ্য হয়েই বসতে হয়েছে আমায়, আর আব্বু আম্মু আমাদের সামনে অন্য সিটে বসেছে  উনি আব্বু আম্মুকে একটা কোকের বোতল, Tae ভাইয়া আর Yn2 আপুকে একটা কোকের বোতল, Lisa আর Eunwoo ভাইয়াকে একটা কোকের বোতল ধরিয়ে দিয়ে বর্তমানে অবশিষ্ট বোতলের ক্যাপ খুলছেন উনি বোতলের ক্যাপটা খুলে আমার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে উনি শান্ত গলায় বলে উঠলেন, Jk: খাও বিনিময়ে আমি উনার থেকে বোতলটা নিলাম না বরং মুখ ফুলিয়ে ঘুরিয়ে নিলাম ,আমার ব্যবহারে নিমিষেই কপাল কুঁচকে এলো উনার  উনি জোড় করে আমার হাতে কোকের বোতলটা ধরিয়ে দিয়ে ধমক দিয়ে বলে উঠলেন Jk: নিজ ইচ্ছায় না খেলে কিন্তু জোড় করে খাইয়ে দিতে বাধ্য হবো আমি আর তারপর তোমার এই সুন্দর ড্রেস নষ্ট হলে কিন্তু আমায় দোষ দিতে পারবে না উনার বিরুদ্ধে আর কিছু বলার সাহস পেলাম না আমি, চুপচাপ কোকের বোতল উঁচু করে কয়েক ঢোক খেয়ে নিলাম..ওমনি আবারও এক ধমক দিয়ে বসলেন উনি Jk:  হা করে খেতে বলেছি তোমায়? গায়ে পড়ে যাবে না? চুমুক দিয়ে খাও স্টুপিড ব্যাস হয়ে গেলো! এটা কোনো কথা যে আমি চুমুক দিয়ে খাবো, উনি আবার সেই বোতলেই খাবেন? কি জানি হয়তো হা করেই খাবেন যাক গে, আপাতত এতো ভেবে কাজ নেই ৪৪০ ভোল্ট ওয়ালা এতোগুলো ধমক খেলে আবারও গুলা শুকিয়ে আসবে সাথে মান-সম্মানের ভয় তো আছেই তাই চুপচাপ বোতলে মুখ লাগিয়ে চুমুক দিয়ে খেতে লাগলাম  ওদিকে Tae ভাইয়া আর Yn2 আপু হেসে হেসে গল্প করতে করতে কোক খাচ্ছে, একবার ভাইয়া তো একবার আপু  মাঝে মাঝে একজন থেকে আরেকজনকে কোক পাস করতে করতে দুজনেই টান মেরে একসাথে ধরে ফেলছে বোতলটা সাথেসাথেই ফিক করে হেসে ফেলছে দুজনেই কত্তো সুইট একটা কাপল দেখলেই যেনো চোখ দুটি একদম জুড়িয়ে যায় আর এদিকে আমাদের দেখো হাহ আর এদিকে Eunwoo ভাইয়া আর Lisar মধ্যে শেয়ার করে কোক খাওয়া নিয়ে তুমুলযুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে  Eunwoo ভাইয়া বলছে আগে Lisa কে খেতে তারপর না হয় ভাইয়াকে দিতে কিন্তু না তাতেও হচ্ছে না লিসার  মোটকথা ও চুমুক না দিয়ে খেতে পারে না, আবার Eunwoo ভাইয়ার এতে কোনো প্রবলেম না থাকলেও ওর নিজেরই নিজেকে নিয়ে প্রবলেম  শেষমেশ ওদের যুদ্ধে হতাশ হয়ে Jungkook ভাইয়া গেলেন সামনের স্টলে, হাতে দুটো স্ট্র নিয়ে ফিরলেন উনি স্ট্র দুটো ওদের বোতলে ঢুকিয়ে দিয়ে বললেন, Jk: এর পরেও যদি এনি টাইপ অফ ফাইটিং হয়, তো সিরিয়াসলি আমি তোমাদের দুজনকে এখানেই ফেলে রেখে চলে যাবো Jungkook ভাইয়ার কথায় ঠোঁট উল্টালো লিসা, পাশ থেকে স্বস্তির নিঃশ্বাস ছাড়লো Eunwoo ভাইয়া এদিকে আমি বোতলের অর্ধের কোক খেয়ে বোতলটা পাশে রাখতেই নির্দ্বিধায় বোতলটা হাতে নিয়ে চুমুক দিয়ে কোক খেতে শুরু করলেন Jungkook ভাইয়া আমার মুখ লাগানো বোতলে উনাকে নির্দ্বিধায় মুখ লাগিয়ে খেতে দেখে চোখ বড়বড় হয়ে এলো আমার,আমি অবাক চোখে উনার খাওয়া দেখছি বুঝতে পেরে বোতলে চুমুক দেওয়া অবস্থাতেই ভ্রু নাচিয়ে
★প্রেম আমার★ part-86 আমার মেজাজ বেজায় বিগড়ে যাওয়ায় অবশেষে আর নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলাম না আমি,রেগেমেগে দাঁত কটমট করে বলে উঠলাম Yn: এই কি বললেন আপনি? আমার গরুর পাকস্থলী? আমার কথাটা যেনো কোনো প্রভাবই ফেলতে পারলো না উনার ওপর, উনি আমার রাগান্বিত রিয়াকশন সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে ড্রেনে ফেলে দিয়ে ভাবলেশহীন ভাবেই বলে উঠলেন Jk: তা নয় তো কি? কোনো মানুষের পেটে এতো পানি ধরে কিভাবে তার সাইন্স তো আমার জানা নেই আর যেহেতু গরুর ৪ টে পাকস্থলী সেই হিসেবে মেইবি তোমার গরুর মতোই ৪ টে পাকস্থলী রয়েছে এন্ড দ্যটস হোয়াই অনায়াসেই বালতি বালতি পানি ধারণ করার অসম্ভব ক্ষমতা রাখো তুমি Jungkook ভাইয়ার কথা শুনে পাশ থেকে ফিক করে হেসে উঠলো Lisa যার ফলস্বরূপ মেজাজটা আমার আগের থেকেও হাই লেভেলে পৌঁছে গেলো আমি বিনিময়ে রেগেমেগে কয়েকটা কড়া জবাব দেবো তার আগেই উনি উঠে গিয়ে আম্মু আব্বুদের কাছে চলে গেলেন আমি রেগেমেগে রাগগুলো নিজের মধ্যেই পুষে রাখলাম, উদ্দেশ্য একসময় রাগের জোয়ালামুখি ফাটিয়ে শূন্যে উড়িয়ে পুরো ইউনিভার্স ভ্রমণে পাঠিয়ে দেবো উনাকে প্লাটফর্মের রাউন্ড সিটে আমার বাম পাশে বসে আছে Lisa তার বাম পাশে বসেছে Eunwoo ভাইয়া, আবার ভাইয়ার পাশে বসেছে Tae ভাইয়া তারপর Yn2 আপু দেন Jungkook ভাইয়া and then উনার একদম গায়ে ঘেষে একরকম বাধ্য হয়েই বসতে হয়েছে আমায়, আর আব্বু আম্মু আমাদের সামনে অন্য সিটে বসেছে উনি আব্বু আম্মুকে একটা কোকের বোতল, Tae ভাইয়া আর Yn2 আপুকে একটা কোকের বোতল, Lisa আর Eunwoo ভাইয়াকে একটা কোকের বোতল ধরিয়ে দিয়ে বর্তমানে অবশিষ্ট বোতলের ক্যাপ খুলছেন উনি বোতলের ক্যাপটা খুলে আমার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে উনি শান্ত গলায় বলে উঠলেন, Jk: খাও বিনিময়ে আমি উনার থেকে বোতলটা নিলাম না বরং মুখ ফুলিয়ে ঘুরিয়ে নিলাম ,আমার ব্যবহারে নিমিষেই কপাল কুঁচকে এলো উনার উনি জোড় করে আমার হাতে কোকের বোতলটা ধরিয়ে দিয়ে ধমক দিয়ে বলে উঠলেন Jk: নিজ ইচ্ছায় না খেলে কিন্তু জোড় করে খাইয়ে দিতে বাধ্য হবো আমি আর তারপর তোমার এই সুন্দর ড্রেস নষ্ট হলে কিন্তু আমায় দোষ দিতে পারবে না উনার বিরুদ্ধে আর কিছু বলার সাহস পেলাম না আমি, চুপচাপ কোকের বোতল উঁচু করে কয়েক ঢোক খেয়ে নিলাম..ওমনি আবারও এক ধমক দিয়ে বসলেন উনি Jk: হা করে খেতে বলেছি তোমায়? গায়ে পড়ে যাবে না? চুমুক দিয়ে খাও স্টুপিড ব্যাস হয়ে গেলো! এটা কোনো কথা যে আমি চুমুক দিয়ে খাবো, উনি আবার সেই বোতলেই খাবেন? কি জানি হয়তো হা করেই খাবেন যাক গে, আপাতত এতো ভেবে কাজ নেই ৪৪০ ভোল্ট ওয়ালা এতোগুলো ধমক খেলে আবারও গুলা শুকিয়ে আসবে সাথে মান-সম্মানের ভয় তো আছেই তাই চুপচাপ বোতলে মুখ লাগিয়ে চুমুক দিয়ে খেতে লাগলাম ওদিকে Tae ভাইয়া আর Yn2 আপু হেসে হেসে গল্প করতে করতে কোক খাচ্ছে, একবার ভাইয়া তো একবার আপু মাঝে মাঝে একজন থেকে আরেকজনকে কোক পাস করতে করতে দুজনেই টান মেরে একসাথে ধরে ফেলছে বোতলটা সাথেসাথেই ফিক করে হেসে ফেলছে দুজনেই কত্তো সুইট একটা কাপল দেখলেই যেনো চোখ দুটি একদম জুড়িয়ে যায় আর এদিকে আমাদের দেখো হাহ আর এদিকে Eunwoo ভাইয়া আর Lisar মধ্যে শেয়ার করে কোক খাওয়া নিয়ে তুমুলযুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে Eunwoo ভাইয়া বলছে আগে Lisa কে খেতে তারপর না হয় ভাইয়াকে দিতে কিন্তু না তাতেও হচ্ছে না লিসার মোটকথা ও চুমুক না দিয়ে খেতে পারে না, আবার Eunwoo ভাইয়ার এতে কোনো প্রবলেম না থাকলেও ওর নিজেরই নিজেকে নিয়ে প্রবলেম শেষমেশ ওদের যুদ্ধে হতাশ হয়ে Jungkook ভাইয়া গেলেন সামনের স্টলে, হাতে দুটো স্ট্র নিয়ে ফিরলেন উনি স্ট্র দুটো ওদের বোতলে ঢুকিয়ে দিয়ে বললেন, Jk: এর পরেও যদি এনি টাইপ অফ ফাইটিং হয়, তো সিরিয়াসলি আমি তোমাদের দুজনকে এখানেই ফেলে রেখে চলে যাবো Jungkook ভাইয়ার কথায় ঠোঁট উল্টালো লিসা, পাশ থেকে স্বস্তির নিঃশ্বাস ছাড়লো Eunwoo ভাইয়া এদিকে আমি বোতলের অর্ধের কোক খেয়ে বোতলটা পাশে রাখতেই নির্দ্বিধায় বোতলটা হাতে নিয়ে চুমুক দিয়ে কোক খেতে শুরু করলেন Jungkook ভাইয়া আমার মুখ লাগানো বোতলে উনাকে নির্দ্বিধায় মুখ লাগিয়ে খেতে দেখে চোখ বড়বড় হয়ে এলো আমার,আমি অবাক চোখে উনার খাওয়া দেখছি বুঝতে পেরে বোতলে চুমুক দেওয়া অবস্থাতেই ভ্রু নাচিয়ে "কি হয়েছে" জিজ্ঞাস করলেন উনি বিনিময়ে নিজের মাথাটাকে ডানে বামে ঘুরিয়ে "কই কিচ্ছু না তো" বলে চোখ নামিয়ে নিলাম আমি মুখ ঘুরিয়ে লিসার দিকে তাকাতেই  বিশাল এক সিক্রেট ক্যাপচার হয়ে গেলো আমার চোখে Lisa স্ট্র দিয়ে অর্ধেক কোক খেয়ে বোতলটা পাশে রাখতেই Eunwoo ভাইয়া নিজের স্ট্র টা ফেলে দিয়ে Lisar ঠোঁট লাগানো স্ট্রটাই মুখে নিয়ে কোক খেতে লাগলো Eunwoo ভাইয়ার কান্ড দেখে আমি আনমনেই ভাবতে লাগলাম "Eunwoo ভাইয়ার মতোও কেউ বুঝি প্রেমে পড়তে পারে? তাও আড়ালে আড়ালে এতোটা গভীর ভাবে" ★800 copy link🔪🔪★
#༅༎প্রিয়༅পূর্ণতা༅༎🍂 Part-38 Ynর চোখে পানি চলে এসেছে, Yn2 বুঝতে পারছে কষ্ট হচ্ছে তার! সে Ynর মাথায় হাত বুলাতে লাগলো। Yn2: আমি চলে যাওয়ার পর রাতেও কি বমি হয়েছিলো? Yn হালকা আওয়াজ করে অস্পষ্টভাবে বলে, Yn: ন্ না! Yn2: ভালো হয়েছে,বমি হয় নি। আম্মা তো বলেছেন যে উনি তোমার খেয়াল রাখবে, কিন্তু তুমি বমি করলে উনি নিজেও অসুস্থ হয়ে যেতেন। আমি অনেকবার বলেছি আমি থাকি, না উনি থাকবেন। কাল ছেলের বউয়ের প্রতি তার দরদ একবারে উতলে উঠেছিলো। শেষের কথাগুলো Yn2 ব্যঙ্গ করে বলেছে তা Yn বুঝতে পারলো। সে Yn2 কে থামিয়ে বলে, Yn: থাক আপু। এভাবে বলবেন না। উনার হয়তো আমার জন্য সত্যিই চিন্তা হয়েছে। নিজের প্রতি হয়তো অপরাধবোধ কাজ করছিলো। উনি কিন্তু সারা রাত জেগে ছিলেন। Yn2 মুখ টা স্বাভাবিক করলো। সে Yn কে বলে, Yn2: আমি জানি। কিন্তু তুমি উনাকে চিনো না। উনার মাথায় কেমন ভয়ংকর চিন্তা চলছে তুমি ভাবতেও পারবে না। আর শুনো, কাল রাতে উনি তোমার সাথে থাকার জন্য tae কে আমার রুমে পাঠায় নি। বরং tae কে আমার সাথে থাকার জন্য তোমার কাছে এসে থেকেছিলেন। Yn অবাক হয়ে তাকাতেই সে আবার বলে, Yn2: তুমি সত্যিই অনেক বোকা, চোখে যা দেখো সেটাই বিশ্বাস করো আর সেটা নিয়েই কথা বলো। Yn তাকালো Yn2র চোখের দিকে। সে বুঝতে পারছে না Yn2 কি বলছে তাকে? রাতে তো tae আর Yn2 দুজনেই রাগী গোমড়া মুখে করে এসেছিলো তার রুমে। দুজনের রুমে চেঁচামেচি ভেসে আসছিলো, তখন শাহিনুর তার রুমে এসেছিলো। এরপর তো পিজ্জা বয় আসতেই tae রুমে এসে সেগুলো দিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর Yn2 ও আসে তাকে দেখার জন্য। দুজনের মুখেই রাগ আর গোমড়া ভাব দেখা যাচ্ছিলো।   শাহিনুর তখন বলেছিলো, T/m: tae tae: জ্বি মা।' T/m: তুমি আজ অন্য রুমে চলে যাও। Ynর সাথে আজ আমি থাকবো। ও অসুস্থ, আমি চাই না তোমার অবহেলায় ও আরো অসুস্থ হয়ে পড়ুক। tae: কি বলছেন মা? tae যেতে চায় নি দেখে তিনি জোর করে tae কে পাঠিয়ে দিলেন Yn2র রুমে। Yn2 তখন বলে, Yn2: আম্মা আপনিও তো অসুস্থ।  আপনি এখানে থাকলে আপনিও অসুস্থ হয়ে পড়বেন। আমি না হয় থেকে যাই। শাহিনুর কঠোর দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে বলে, T/m: আমি অসুস্থ কি না সেটা আমি দেখবো। মায়ের থেকে মাসির দরদ বেশি না। তুমি নিজের রুমে যাও। Yn কে আমি দেখবো, তার মা কে আমি কথা দিয়েছি যে উনার মেয়ের কোনো ক্ষতি হতে দিবো না। ওরা হতবাক চাহনিতে তাকাতেই তিনি চুপ করে গেলেন। এরপর শাহিনুর নরম সুরে বলে, T/m: তাছাড়া তুমি নিজেও তো ক্লান্ত, সারাদিন স্কুল করে এসেছো গিয়ে রেস্ট নাও। আমি ওর কাছে থাকি। Yn2 চুপ করে গেলো। সে ঠিক আছে বলে চলে যায়। ব্যাস এটুকুই হয়েছিলো। আম্মা তো আমার ভালোর জন্য আমার কাছে থেকেছিলেন তাহলে Yn2 আপু কি বলছে?  Ynর বোকা চাহনী দেখে Yn2 বিরক্তি নিয়ে বলে, Yn2: হয়েছে আর ভাবতে হবে না। তুমি কি বুঝেও বুঝতে পারছো না, নাকি আসলেই বুঝতে চাইছো না জানি না। আচ্ছা বাদ দাও।  যাও বিছানায় গিয়ে বসো,আমি জামা কাপড় রোদে মেলে দিয়ে আসি। Yn2 Ynর জামাকাপড় নিয়ে রোদে মেলে দিতে গেলো। সে নিজেই ধুয়েছে। Yn চুপচাপ বিছানায় গিয়ে বসলো। শাশুড়ি মা তখনও বেঘোরে ঘুমাচ্ছে।  সে গোলকধাঁধায় আটকে গেছে। কে কি বলছে? কে কি চাইছে সে বুঝতে পারছে না।  তার নজর পড়লো Yn2র ভেজা চুলের দিকে। মনের মধ্যে অজানা অনুভূতি হচ্ছিলো। Yn2 বারান্দা থেকে আসতেই দেখলো Yn তাকে কেমন ভাবে যেনো দেখছে। ঠিক সেদিনের মতো, যেদিন তাকে সে সবার সামনে না বুঝে অপমান করেছিলো।   Yn2 পরপর দুবার কাশি দিলো। সে কেশে উঠতেই শাহিনুর জেগে উঠলো। তিনি Yn2 কে দেখে অবাক হলেন। Yn2 এসে বলে, Yn2: আম্মা আপনি গিয়ে হাত মুখ ধুয়ে নাস্তা করে নিন। সারা রাত তো জেগে ছিলেন আপনি এখন রেস্ট করুন, আমি Ynর কাছে আছি। শাহিনুর কয়েক সেকেন্ড থম মেরে বসে রইলেন। এরপর ঘাড় হেলিয়ে সম্মতি দিয়ে নিজের রুমে চলে যান। উনি যেতেই Yn2 Ynর সামনে এসে বসলো। Yn2 স্বাভাবিকভাবেই বসে রইলো।  Yn2: আমি জানি,তুমি কী ভাবছো? আর কেনো আমাকে এমনভাবে দেখছো। Yn হকচকিয়ে যায়। সে একটু হেসে বলে, Yn: কই কি ভাবছি? আমি তো এমনিতেই বসে আছি। [1500+Cp for next part 🙃] #fyp #foryou #foryoupage
#༅༎প্রিয়༅পূর্ণতা༅༎🍂 Part-38 Ynর চোখে পানি চলে এসেছে, Yn2 বুঝতে পারছে কষ্ট হচ্ছে তার! সে Ynর মাথায় হাত বুলাতে লাগলো। Yn2: আমি চলে যাওয়ার পর রাতেও কি বমি হয়েছিলো? Yn হালকা আওয়াজ করে অস্পষ্টভাবে বলে, Yn: ন্ না! Yn2: ভালো হয়েছে,বমি হয় নি। আম্মা তো বলেছেন যে উনি তোমার খেয়াল রাখবে, কিন্তু তুমি বমি করলে উনি নিজেও অসুস্থ হয়ে যেতেন। আমি অনেকবার বলেছি আমি থাকি, না উনি থাকবেন। কাল ছেলের বউয়ের প্রতি তার দরদ একবারে উতলে উঠেছিলো। শেষের কথাগুলো Yn2 ব্যঙ্গ করে বলেছে তা Yn বুঝতে পারলো। সে Yn2 কে থামিয়ে বলে, Yn: থাক আপু। এভাবে বলবেন না। উনার হয়তো আমার জন্য সত্যিই চিন্তা হয়েছে। নিজের প্রতি হয়তো অপরাধবোধ কাজ করছিলো। উনি কিন্তু সারা রাত জেগে ছিলেন। Yn2 মুখ টা স্বাভাবিক করলো। সে Yn কে বলে, Yn2: আমি জানি। কিন্তু তুমি উনাকে চিনো না। উনার মাথায় কেমন ভয়ংকর চিন্তা চলছে তুমি ভাবতেও পারবে না। আর শুনো, কাল রাতে উনি তোমার সাথে থাকার জন্য tae কে আমার রুমে পাঠায় নি। বরং tae কে আমার সাথে থাকার জন্য তোমার কাছে এসে থেকেছিলেন। Yn অবাক হয়ে তাকাতেই সে আবার বলে, Yn2: তুমি সত্যিই অনেক বোকা, চোখে যা দেখো সেটাই বিশ্বাস করো আর সেটা নিয়েই কথা বলো। Yn তাকালো Yn2র চোখের দিকে। সে বুঝতে পারছে না Yn2 কি বলছে তাকে? রাতে তো tae আর Yn2 দুজনেই রাগী গোমড়া মুখে করে এসেছিলো তার রুমে। দুজনের রুমে চেঁচামেচি ভেসে আসছিলো, তখন শাহিনুর তার রুমে এসেছিলো। এরপর তো পিজ্জা বয় আসতেই tae রুমে এসে সেগুলো দিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর Yn2 ও আসে তাকে দেখার জন্য। দুজনের মুখেই রাগ আর গোমড়া ভাব দেখা যাচ্ছিলো। শাহিনুর তখন বলেছিলো, T/m: tae tae: জ্বি মা।' T/m: তুমি আজ অন্য রুমে চলে যাও। Ynর সাথে আজ আমি থাকবো। ও অসুস্থ, আমি চাই না তোমার অবহেলায় ও আরো অসুস্থ হয়ে পড়ুক। tae: কি বলছেন মা? tae যেতে চায় নি দেখে তিনি জোর করে tae কে পাঠিয়ে দিলেন Yn2র রুমে। Yn2 তখন বলে, Yn2: আম্মা আপনিও তো অসুস্থ। আপনি এখানে থাকলে আপনিও অসুস্থ হয়ে পড়বেন। আমি না হয় থেকে যাই। শাহিনুর কঠোর দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে বলে, T/m: আমি অসুস্থ কি না সেটা আমি দেখবো। মায়ের থেকে মাসির দরদ বেশি না। তুমি নিজের রুমে যাও। Yn কে আমি দেখবো, তার মা কে আমি কথা দিয়েছি যে উনার মেয়ের কোনো ক্ষতি হতে দিবো না। ওরা হতবাক চাহনিতে তাকাতেই তিনি চুপ করে গেলেন। এরপর শাহিনুর নরম সুরে বলে, T/m: তাছাড়া তুমি নিজেও তো ক্লান্ত, সারাদিন স্কুল করে এসেছো গিয়ে রেস্ট নাও। আমি ওর কাছে থাকি। Yn2 চুপ করে গেলো। সে ঠিক আছে বলে চলে যায়। ব্যাস এটুকুই হয়েছিলো। আম্মা তো আমার ভালোর জন্য আমার কাছে থেকেছিলেন তাহলে Yn2 আপু কি বলছে? Ynর বোকা চাহনী দেখে Yn2 বিরক্তি নিয়ে বলে, Yn2: হয়েছে আর ভাবতে হবে না। তুমি কি বুঝেও বুঝতে পারছো না, নাকি আসলেই বুঝতে চাইছো না জানি না। আচ্ছা বাদ দাও। যাও বিছানায় গিয়ে বসো,আমি জামা কাপড় রোদে মেলে দিয়ে আসি। Yn2 Ynর জামাকাপড় নিয়ে রোদে মেলে দিতে গেলো। সে নিজেই ধুয়েছে। Yn চুপচাপ বিছানায় গিয়ে বসলো। শাশুড়ি মা তখনও বেঘোরে ঘুমাচ্ছে। সে গোলকধাঁধায় আটকে গেছে। কে কি বলছে? কে কি চাইছে সে বুঝতে পারছে না। তার নজর পড়লো Yn2র ভেজা চুলের দিকে। মনের মধ্যে অজানা অনুভূতি হচ্ছিলো। Yn2 বারান্দা থেকে আসতেই দেখলো Yn তাকে কেমন ভাবে যেনো দেখছে। ঠিক সেদিনের মতো, যেদিন তাকে সে সবার সামনে না বুঝে অপমান করেছিলো। Yn2 পরপর দুবার কাশি দিলো। সে কেশে উঠতেই শাহিনুর জেগে উঠলো। তিনি Yn2 কে দেখে অবাক হলেন। Yn2 এসে বলে, Yn2: আম্মা আপনি গিয়ে হাত মুখ ধুয়ে নাস্তা করে নিন। সারা রাত তো জেগে ছিলেন আপনি এখন রেস্ট করুন, আমি Ynর কাছে আছি। শাহিনুর কয়েক সেকেন্ড থম মেরে বসে রইলেন। এরপর ঘাড় হেলিয়ে সম্মতি দিয়ে নিজের রুমে চলে যান। উনি যেতেই Yn2 Ynর সামনে এসে বসলো। Yn2 স্বাভাবিকভাবেই বসে রইলো। Yn2: আমি জানি,তুমি কী ভাবছো? আর কেনো আমাকে এমনভাবে দেখছো। Yn হকচকিয়ে যায়। সে একটু হেসে বলে, Yn: কই কি ভাবছি? আমি তো এমনিতেই বসে আছি। [1500+Cp for next part 🙃] #fyp #foryou #foryoupage

About