@p.collectss: Buyer POV: Buying a Slowpoke & Psyduck GX #pokemon #pokemontcg #pokemoncards

P Collects
P Collects
Open In TikTok:
Region: PH
Monday 30 June 2025 08:14:28 GMT
16310
599
21
41

Music

Download

Comments

graysonn4795
graysonn4795 :
Can’t believe pll acc like Psyduck that’s the most punchable pokemon
2025-07-06 00:54:22
0
blackbunnycards
blackbunnycards :
Thank you for featuring us po 🥰 See you po sa next card show 😊
2025-07-02 13:55:55
1
johanbeatrice
bei :
i always buy from them also! they're super kind and help u find through their bulks if you're looking for a specific pokemon or common card 🥹
2025-06-30 11:47:13
12
rownieh
RonRon :
Black bunny has one of the best collection imo. great seller too ❤️
2025-06-30 18:20:37
5
sethcollect
SethCollects :
HULI KA HAHAHAHA
2025-06-30 20:08:03
0
poke.ripped
Poke ripped :
Saan yung loc?
2025-07-01 03:48:41
0
la_patrona_rips
La_Patrona :
sorry, ano name ng shop? 😬
2025-07-01 06:17:04
1
chinituh
jamimi🍓🧸🎀 :
Got my alcremie full art from them last sunday 🥰
2025-06-30 16:46:44
3
jchriss048
JChris4488 :
🔥🔥🔥🔥
2025-07-12 04:12:40
0
karamuchloveyou
karamuchloveyou :
🥺
2025-07-10 14:29:14
0
To see more videos from user @p.collectss, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  গ্রামের  নাম বকুলপুর | সেই গ্রামে বাস করত রজত ও তার পরিবার |রজতের বাবা ব্যবসা করত | একদিন রজতের বাবা ব্যবসা করার জন্য এক লোকের  কাছ থেকে টাকা ধার নেয়| রজতের বাবা লোকটিকে কথা দেয় তিন মাসের মধ্যে  টাকা শোধ করে দিবে |  তিন মাস পর লোকটি টাকার জন্য রজতদের বাড়ি যায়|  রজতের বাবা লোকটির কাছ থেকে আরও কিছু দিন সময় চেয়ে নেয় | কারণ ব্যবসায় লস যাওয়ার তারা এখনো টাকা জোগার করতে পারেনিই| লোকটি তাদের আরও এক মাস সময় দেয়|  এক মাস পর লোকটি টাকার জন্য এলে রজতের বাবা বলে,  আমাকে ক্ষমাকরে দিন | আমি এবারও টাকা জোগার করতে পারিনি|  লোকটি তখন তাদেরকে বলে, আমি তেমাকে আর মাএ এক সপ্তাহ সময় দিলাম | এইবার টাকা না দিলে তোমার ভিটে বাড়ি থাকবে না|  এ কথা বলে লোকটি চলে যায়|   রাতে রজতের বাবা ভাবতে থাকে এত টাকা কোথায় থেকে  জোগার করবে| রজতের মা তাকে বলে,  রজতের তো বিয়ের বয়স হয়েছে | রজতকে বিয়ে দিলে তো যৌতুক পাব | সেই টাকা না হয় ওই লোকটিকে দিও|  রজতের বাবা, যৌতুকে আর কত টাকা পাব |যৌতুকের টাকা ছাড়াও আরও কিছু টাকা লাগবে|  রজতের মা, ছেলেকে যদি কালো মেয়ের সাথে বিয়ে দিলে তো অনেক টাকা পাব |  রজতের বাবা, ঠিক আছে |রজতকে বলে দেখি|  রজতের বাবা রজতকে একটি কালো মেয়েকে বিয়ে করতে বলে| রজত রাজি হয়না | কিন্তু পরে বাবা মায়ের কথা ভেবে রাজি হয়|  রজতের বিয়ে এক কালো মেয়ের সাথে হয় | রজত এ বিয়েতে খুশি ছিল না| যৌতুক হিসেবেযে টাকা পেয়েছিল সেই টাকা দিয়ে লোকটির ধার শোধ করে|  নতুন বউকে দেখার জন্য গ্রামের সবাই এলো | একজন মহিলা বলে,এ মা এ মেয়ে তো কালো |রজত কেন যে এ মেয়েকে বিয়ে করল |, অন্য এক মহিলা বলে, ধার শোধ করার জন্য|তা নাহলে কেউ জেনে বুজে কালো মেয়েকে বিয়ে করে|  নতুন বউয়ের  নাম ছিল ঝুমা | ঝুমা তাদের মুখে এমন কথা শুনে অনেক কষ্ট  পায়| রজত সেটা খেয়াল করে | রজত ঝুমাকে মন খারাপ করতে বারণ করে|  পরের দিন সকালে ঝুমা সবার জন্য রান্না করে | সে তার শ্বশুর শ্বাশুরিকে খাওয়ার জন্য ডাকে| তাঁর  শ্বশুর শ্বাশুড়ি খাবার খেতে বসে| রজতও তাদের সাতে বসেছিল| রজতের মা বাবা ঝুমাকে সেখান থেকে যেতে বলে |  রজতের মা বাবা বলে সে নাকি এখানে  থাকলে তাদের গলা দিয়ে ভাত নামবে না| ঝুমা সেখান থেকে  চলে যাই|  রজত তার মা বাবাকে আমার খিদে নেই বলে চলে যায়| ঝুমার কাছে গিয়ে তাকেবলে ওদের কথায় কান দিও না |  এভাবেই  কয়েক মাস পেরিয়ে যায়| ঝুমা এখন গভবতী  | ঝুমার শ্বশুর শ্বাশুড়ি  ঝুমাকে অনেক  কটু কথা বলে | সনাজের মানুষও ঝুমাকে অনেক খারাপ কথা বলে|   ঝুমা কালো তাইনতার সন্তানও কালো হবে  এইসব | ঝুমা এখন আর তাদের কথায়  কষ্ট  পাি না| এসব কথা শুনতে শুনতে তার অভ্যাস হয়ে গেছে |  একজন মহিলা ঝুমার শ্বশুর শ্বাশুড়িকে বলে, চিন্তা করে না | দেখ তোমাদের  নাতি হবে| আর সেই নাতি খুবই সুন্দর  হবে| তার এই কথা শুনে, শ্বশুর শ্বাশুড়ি  খুশি হয়|  ঝুমা এক কন্যা সন্তানের  জন্ম দেয়| এই কথা শুনে  তাঁর  শ্বশুর শ্বাশুড়ি  তার  সন্তানকে দেখতে  যাই না| তারা  ভেবেছিল মা যেহেতু কালো তার সন্তানও কালো হবে |  সমাজের সবাই ঝুমার সন্তানকে দেখতে  আসে| তারা সবাই তো অবাক|কারণ  ঝুমা এক ফুটফুটে  সুন্দর  সন্তান জন্ম  দিয়েছে | তাদের মুখে  এ কথা শুনে তাঁর  শ্বশুর শ্বাশুড়ি  সন্তানকে দেখতে আসে| আর অনেক খুশি হয় | তারা  ঝুমাকে সহ্য করতে না পারলেও তাঁর  মেয়েকে অনেক আদর করত| ঝুমা এতেই  অনেক খুশি ছিল |  ঝুমার মেয়ে বড় হলে স্কুলে ভর্তি করানো হয় | তার মেয়ে লেখা পড়ায় অনেক ভালো ছিল | ঝুমার মেয়ে বড় হয়ে ডাক্তার হয়|  যেই সমাজের মানুষ  ঝুমাকে অপমান করেছিল| যে শ্বশুর শ্বাশুড়ি ঝুমার মেয়ের জন্মের পর দেখতে যাইনি, তারাই আজ ঝুমা ও তার মেয়েকে নিয়ে  গর্ববোধ করে |  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount গ্রামের নাম বকুলপুর | সেই গ্রামে বাস করত রজত ও তার পরিবার |রজতের বাবা ব্যবসা করত | একদিন রজতের বাবা ব্যবসা করার জন্য এক লোকের কাছ থেকে টাকা ধার নেয়| রজতের বাবা লোকটিকে কথা দেয় তিন মাসের মধ্যে টাকা শোধ করে দিবে | তিন মাস পর লোকটি টাকার জন্য রজতদের বাড়ি যায়| রজতের বাবা লোকটির কাছ থেকে আরও কিছু দিন সময় চেয়ে নেয় | কারণ ব্যবসায় লস যাওয়ার তারা এখনো টাকা জোগার করতে পারেনিই| লোকটি তাদের আরও এক মাস সময় দেয়| এক মাস পর লোকটি টাকার জন্য এলে রজতের বাবা বলে, আমাকে ক্ষমাকরে দিন | আমি এবারও টাকা জোগার করতে পারিনি| লোকটি তখন তাদেরকে বলে, আমি তেমাকে আর মাএ এক সপ্তাহ সময় দিলাম | এইবার টাকা না দিলে তোমার ভিটে বাড়ি থাকবে না| এ কথা বলে লোকটি চলে যায়| রাতে রজতের বাবা ভাবতে থাকে এত টাকা কোথায় থেকে জোগার করবে| রজতের মা তাকে বলে, রজতের তো বিয়ের বয়স হয়েছে | রজতকে বিয়ে দিলে তো যৌতুক পাব | সেই টাকা না হয় ওই লোকটিকে দিও| রজতের বাবা, যৌতুকে আর কত টাকা পাব |যৌতুকের টাকা ছাড়াও আরও কিছু টাকা লাগবে| রজতের মা, ছেলেকে যদি কালো মেয়ের সাথে বিয়ে দিলে তো অনেক টাকা পাব | রজতের বাবা, ঠিক আছে |রজতকে বলে দেখি| রজতের বাবা রজতকে একটি কালো মেয়েকে বিয়ে করতে বলে| রজত রাজি হয়না | কিন্তু পরে বাবা মায়ের কথা ভেবে রাজি হয়| রজতের বিয়ে এক কালো মেয়ের সাথে হয় | রজত এ বিয়েতে খুশি ছিল না| যৌতুক হিসেবেযে টাকা পেয়েছিল সেই টাকা দিয়ে লোকটির ধার শোধ করে| নতুন বউকে দেখার জন্য গ্রামের সবাই এলো | একজন মহিলা বলে,এ মা এ মেয়ে তো কালো |রজত কেন যে এ মেয়েকে বিয়ে করল |, অন্য এক মহিলা বলে, ধার শোধ করার জন্য|তা নাহলে কেউ জেনে বুজে কালো মেয়েকে বিয়ে করে| নতুন বউয়ের নাম ছিল ঝুমা | ঝুমা তাদের মুখে এমন কথা শুনে অনেক কষ্ট পায়| রজত সেটা খেয়াল করে | রজত ঝুমাকে মন খারাপ করতে বারণ করে| পরের দিন সকালে ঝুমা সবার জন্য রান্না করে | সে তার শ্বশুর শ্বাশুরিকে খাওয়ার জন্য ডাকে| তাঁর শ্বশুর শ্বাশুড়ি খাবার খেতে বসে| রজতও তাদের সাতে বসেছিল| রজতের মা বাবা ঝুমাকে সেখান থেকে যেতে বলে | রজতের মা বাবা বলে সে নাকি এখানে থাকলে তাদের গলা দিয়ে ভাত নামবে না| ঝুমা সেখান থেকে চলে যাই| রজত তার মা বাবাকে আমার খিদে নেই বলে চলে যায়| ঝুমার কাছে গিয়ে তাকেবলে ওদের কথায় কান দিও না | এভাবেই কয়েক মাস পেরিয়ে যায়| ঝুমা এখন গভবতী | ঝুমার শ্বশুর শ্বাশুড়ি ঝুমাকে অনেক কটু কথা বলে | সনাজের মানুষও ঝুমাকে অনেক খারাপ কথা বলে| ঝুমা কালো তাইনতার সন্তানও কালো হবে এইসব | ঝুমা এখন আর তাদের কথায় কষ্ট পাি না| এসব কথা শুনতে শুনতে তার অভ্যাস হয়ে গেছে | একজন মহিলা ঝুমার শ্বশুর শ্বাশুড়িকে বলে, চিন্তা করে না | দেখ তোমাদের নাতি হবে| আর সেই নাতি খুবই সুন্দর হবে| তার এই কথা শুনে, শ্বশুর শ্বাশুড়ি খুশি হয়| ঝুমা এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেয়| এই কথা শুনে তাঁর শ্বশুর শ্বাশুড়ি তার সন্তানকে দেখতে যাই না| তারা ভেবেছিল মা যেহেতু কালো তার সন্তানও কালো হবে | সমাজের সবাই ঝুমার সন্তানকে দেখতে আসে| তারা সবাই তো অবাক|কারণ ঝুমা এক ফুটফুটে সুন্দর সন্তান জন্ম দিয়েছে | তাদের মুখে এ কথা শুনে তাঁর শ্বশুর শ্বাশুড়ি সন্তানকে দেখতে আসে| আর অনেক খুশি হয় | তারা ঝুমাকে সহ্য করতে না পারলেও তাঁর মেয়েকে অনেক আদর করত| ঝুমা এতেই অনেক খুশি ছিল | ঝুমার মেয়ে বড় হলে স্কুলে ভর্তি করানো হয় | তার মেয়ে লেখা পড়ায় অনেক ভালো ছিল | ঝুমার মেয়ে বড় হয়ে ডাক্তার হয়| যেই সমাজের মানুষ ঝুমাকে অপমান করেছিল| যে শ্বশুর শ্বাশুড়ি ঝুমার মেয়ের জন্মের পর দেখতে যাইনি, তারাই আজ ঝুমা ও তার মেয়েকে নিয়ে গর্ববোধ করে | গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |

About