@phuongnhanhieu: Nhà Mới Ở Ngay - Kế Hẻm Xe Hơi, Quận 7 - 2 Tầng - 3.8x7.1M #phuongnhanhieu #nhadepquan7 #bannhaquan7 #nhadatquan7 #bds #reviewbds

Phương Nhà Nhiều
Phương Nhà Nhiều
Open In TikTok:
Region: VN
Monday 14 July 2025 13:35:35 GMT
1321
24
2
6

Music

Download

Comments

huypham33868
huypham33868 :
nhắn tt mình nhé
2025-07-14 16:37:26
1
To see more videos from user @phuongnhanhieu, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#সানজিদের স্বপ্নজয়!! সানজিদ অপূর্ব বিন সিরাজ। বয়স মাত্র ২০, কিন্তু তাঁর জীবনসংগ্রামের গল্প অনেকের জন্যই অনুপ্রেরণার উৎস। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার গারাংগিয়া গ্রামের এই তরুণ একসময় ঠিক করেছিলেন চিকিৎসক হবেন। এ সিদ্ধান্ত নিয়েই তিনি এগিয়ে যান। কঠোর অধ্যবসায়, অনুপ্রেরণা আর স্বপ্নজয়ের আকাঙ্ক্ষায় তিনি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন।   স্বপ্নের শুরু ২০১২ সালে কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের কোলন ক্যানসারে মৃত্যু সানজিদকে ব্যথিত করেছিল। এর দুই বছর পর নিজের বাবাকেও একই রোগে হারান তিনি। এই দুটি ঘটনা তাঁকে গভীরভাবে নাড়া দেয়। তখনই মনে হয়েছিল, চিকিৎসক হওয়া শুধু একটি পেশা নয়, বরং এটি হতে পারে মানুষকে সাহায্য করার একটি শক্তিশালী মাধ্যম। কলেজে ওঠার পর তিনি দৃঢ় সিদ্ধান্ত নেন, চিকিৎসক হবেন এবং ক্যানসার নিয়ে গবেষণায় কাজ করবেন।   কঠোর পরিশ্রমের গল্প মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির সময় সানজিদের দিন শুরু হতো ভোরে। দিনে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা ঘুমাতেন। বাকি সময়টা তিনি নিবিড় অধ্যয়নে ব্যয় করতেন। ইংরেজি ছিল তাঁর দুর্বল দিক। তিনি ভয়ে ছিলেন, ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজিতে ভালো নম্বর তুলতে পারবেন না। কিন্তু দমে না গিয়ে তিনি নিজের দুর্বলতাকে কাটিয়ে তোলার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন। পত্রপত্রিকায় নিয়মিত পড়াশোনা এবং কোচিং সেন্টারের নির্দেশনা তাঁকে সাফল্যের দিকে ধাবিত করে। পরিবারের সংগ্রাম এবং সমর্থন চট্টগ্রাম নগরের মোহাম্মদপুরের একটি ভাড়া বাসায় মা খাইরুন্নেছা মোস্তারীর সঙ্গে থাকতেন সানজিদ। তাঁর মা একজন গৃহিণী, আর বাবা ছিলেন কলেজশিক্ষক। বাবার মৃত্যুর পর পরিবারে আর্থিক চ্যালেঞ্জ ছিল। তবে তাঁর দুই ভাই সব সময় সানজিদকে মানসিকভাবে সমর্থন দিয়ে গেছেন। পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দুই ভাই আনন্দে মেতে ওঠেন, আর মা চোখের জল ফেলেন খুশিতে। প্রথম থেকে প্রস্তুতি ২০২২ সালে চট্টগ্রামের সরকারি মুসলিম উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পান সানজিদ। এরপর চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হয়ে শুরু করেন কঠোর পরিশ্রম। প্রথম বর্ষ থেকেই বিজ্ঞানের বিষয়গুলোতে মনোযোগী হন। নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষার প্রস্তুতি, আর জটিল বিষয়গুলো নিয়ে পড়াশোনা করতে থাকেন। তাঁর মতে, মেডিকেল পরীক্ষায় সফল হতে হলে প্রথম থেকেই পরিকল্পনা করে পড়াশোনা করা জরুরি।   স্বপ্নজয়ের পর নতুন অধ্যায় মেডিকেল পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করলেও সানজিদের যাত্রা এখানেই শেষ নয়। তিনি বলেন, ‘এটি কেবল শুরু। এখন আসল যুদ্ধ শুরু হবে।’ তাঁর লক্ষ্য ক্যানসার নিয়ে গবেষণা করা এবং এমন কিছু অবদান রাখা, যা অনেকের জীবন বদলে দেবে।  অন্যদের জন্য বার্তা সানজিদের পরামর্শ হলো, প্রথম থেকেই বিজ্ঞান ও ইংরেজি বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে। তাঁর মতে, প্রতিদিনের ছোট ছোট অভ্যাসই বড় সাফল্যের দিকে নিয়ে যায়। সাফল্যের জন্য নিয়মিত অধ্যবসায়, সঠিক পরিকল্পনা, আর নিজের উপর বিশ্বাস থাকা খুবই জরুরি। সানজিদের গল্প শুধু একটি মেডিকেল পরীক্ষায় সাফল্যের কাহিনি নয়, এটি স্বপ্নপূরণের জন্য আত্মত্যাগ, অধ্যবসায়, আর অদম্য ইচ্ছাশক্তির উদাহরণ। তাঁর মতো তরুণরা প্রমাণ করে দেয়, লক্ষ্য বড় হলে কোনো প্রতিকূলতাই বাধা হতে পারে না।
#সানজিদের স্বপ্নজয়!! সানজিদ অপূর্ব বিন সিরাজ। বয়স মাত্র ২০, কিন্তু তাঁর জীবনসংগ্রামের গল্প অনেকের জন্যই অনুপ্রেরণার উৎস। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার গারাংগিয়া গ্রামের এই তরুণ একসময় ঠিক করেছিলেন চিকিৎসক হবেন। এ সিদ্ধান্ত নিয়েই তিনি এগিয়ে যান। কঠোর অধ্যবসায়, অনুপ্রেরণা আর স্বপ্নজয়ের আকাঙ্ক্ষায় তিনি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন। স্বপ্নের শুরু ২০১২ সালে কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের কোলন ক্যানসারে মৃত্যু সানজিদকে ব্যথিত করেছিল। এর দুই বছর পর নিজের বাবাকেও একই রোগে হারান তিনি। এই দুটি ঘটনা তাঁকে গভীরভাবে নাড়া দেয়। তখনই মনে হয়েছিল, চিকিৎসক হওয়া শুধু একটি পেশা নয়, বরং এটি হতে পারে মানুষকে সাহায্য করার একটি শক্তিশালী মাধ্যম। কলেজে ওঠার পর তিনি দৃঢ় সিদ্ধান্ত নেন, চিকিৎসক হবেন এবং ক্যানসার নিয়ে গবেষণায় কাজ করবেন। কঠোর পরিশ্রমের গল্প মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির সময় সানজিদের দিন শুরু হতো ভোরে। দিনে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা ঘুমাতেন। বাকি সময়টা তিনি নিবিড় অধ্যয়নে ব্যয় করতেন। ইংরেজি ছিল তাঁর দুর্বল দিক। তিনি ভয়ে ছিলেন, ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজিতে ভালো নম্বর তুলতে পারবেন না। কিন্তু দমে না গিয়ে তিনি নিজের দুর্বলতাকে কাটিয়ে তোলার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন। পত্রপত্রিকায় নিয়মিত পড়াশোনা এবং কোচিং সেন্টারের নির্দেশনা তাঁকে সাফল্যের দিকে ধাবিত করে। পরিবারের সংগ্রাম এবং সমর্থন চট্টগ্রাম নগরের মোহাম্মদপুরের একটি ভাড়া বাসায় মা খাইরুন্নেছা মোস্তারীর সঙ্গে থাকতেন সানজিদ। তাঁর মা একজন গৃহিণী, আর বাবা ছিলেন কলেজশিক্ষক। বাবার মৃত্যুর পর পরিবারে আর্থিক চ্যালেঞ্জ ছিল। তবে তাঁর দুই ভাই সব সময় সানজিদকে মানসিকভাবে সমর্থন দিয়ে গেছেন। পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দুই ভাই আনন্দে মেতে ওঠেন, আর মা চোখের জল ফেলেন খুশিতে। প্রথম থেকে প্রস্তুতি ২০২২ সালে চট্টগ্রামের সরকারি মুসলিম উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পান সানজিদ। এরপর চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হয়ে শুরু করেন কঠোর পরিশ্রম। প্রথম বর্ষ থেকেই বিজ্ঞানের বিষয়গুলোতে মনোযোগী হন। নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষার প্রস্তুতি, আর জটিল বিষয়গুলো নিয়ে পড়াশোনা করতে থাকেন। তাঁর মতে, মেডিকেল পরীক্ষায় সফল হতে হলে প্রথম থেকেই পরিকল্পনা করে পড়াশোনা করা জরুরি। স্বপ্নজয়ের পর নতুন অধ্যায় মেডিকেল পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করলেও সানজিদের যাত্রা এখানেই শেষ নয়। তিনি বলেন, ‘এটি কেবল শুরু। এখন আসল যুদ্ধ শুরু হবে।’ তাঁর লক্ষ্য ক্যানসার নিয়ে গবেষণা করা এবং এমন কিছু অবদান রাখা, যা অনেকের জীবন বদলে দেবে। অন্যদের জন্য বার্তা সানজিদের পরামর্শ হলো, প্রথম থেকেই বিজ্ঞান ও ইংরেজি বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে। তাঁর মতে, প্রতিদিনের ছোট ছোট অভ্যাসই বড় সাফল্যের দিকে নিয়ে যায়। সাফল্যের জন্য নিয়মিত অধ্যবসায়, সঠিক পরিকল্পনা, আর নিজের উপর বিশ্বাস থাকা খুবই জরুরি। সানজিদের গল্প শুধু একটি মেডিকেল পরীক্ষায় সাফল্যের কাহিনি নয়, এটি স্বপ্নপূরণের জন্য আত্মত্যাগ, অধ্যবসায়, আর অদম্য ইচ্ছাশক্তির উদাহরণ। তাঁর মতো তরুণরা প্রমাণ করে দেয়, লক্ষ্য বড় হলে কোনো প্রতিকূলতাই বাধা হতে পারে না।

About