@suleeyman321:

suleeyman321
suleeyman321
Open In TikTok:
Region: ET
Tuesday 15 July 2025 10:52:13 GMT
20182
1972
1
334

Music

Download

Comments

suleeyman321
suleeyman321 :
Amiiiiin
2025-07-15 16:07:33
14
To see more videos from user @suleeyman321, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

- আপনি কখনো ইতিহাস পরিবর্তন করতে পারবেন না তবে চাইলেই নতুন এক ইতিহাস টিকই লিখতে পারবেন! 😊 ‘দ্য লিটল ম্যাজিশিয়ান’ কুতিনহো  শুভ জন্মদিন Philippe Coutinho😍 ডিবক্সের বাহিরের থেকে ডিরেক্ট শটে গোল করার জন্য বিখ্যাত কুতিনহো এইবার বিশ্বকাপে ব্রাজিল টিমে আমার সবচেয়ে প্রিয় খেলোয়াড় কুতিনহো 😍 তাকে বলা হয় যাদুর কৌটা  ছেলেবেলায় লাজুক প্রকৃতির কিছু ছেলে থাকে। যারা সবার সঙ্গে মিশতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। নিজেকে গুটিয়ে রাখতেই বেশি পছন্দ করে। বিভিন্ন ধরনের কৌশল বা কোনো খেলা জেনেও অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলতে চায় না। ছোটবেলায় ‘ও ম্যাজিকো’ বা ‘দ্য লিটল ম্যাজিশিয়ান’ নামেই বেশি পরিচিত ফিলিপ কুতিনহোর জীবন কাহিনীটি ঠিক এমনই। পুরো নাম ফিলিপ কুতিনহো কোরেয়া। জন্ম ব্রাজিলের রিউ ডি জেনিরোতে, ১৯৯২ সালের ১২ জুন। স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা ও ব্রাজিল জাতীয় দলের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার কখনওবা উইঙ্গার হিসেবে খেলে থাকেন। বাবা হোসে কার্লোস কুতিনহো ও মা ডোনা মারেল্ডা কুতিনহোর টানাপোড়েনের সংসারে ফিলিপ শৈশব কাটিয়েছেন তার বড় দুই ভাইয়ের সঙ্গে। ফিলিপ কুতিনহোর ফুটবল যাত্রা শুরু হয়েছিল লাজুক স্বভাব আর নিজের ভেতরের রপ্ত করা কৌশলের সমন্বয়ে। ছোটবেলায় প্রায়ই একা থাকতে বেশি পছন্দ করতেন তিনি। কোনো কাজ করতে বললে প্রায়ই কান্না করতেন। বাড়ির পাশেই ছিল বিখ্যাত মারাকানা স্টেডিয়াম। রিওডি জেনিরোর রোচা নামক বস্তি এলাকায় প্রায়ই কংক্রিটের মাঠে বড় ভাইদের ফুটবল খেলা দেখতেন বসে। ফুটবলকে পছন্দও করতেন, তবে কখনও খেলতেন না। কুতিনহোর ফুটবল জাদুর প্রথম ঝলক জনসমক্ষে আসে ছয় বছর বয়সে। দাদির অনুরোধেই কুতিনহোকে ভর্তি করানো হয় স্থানীয় ফুটবল একাডেমিতে। প্রথমে তিনি কান্না করেছিলেন। কিন্তু সতীর্থদের অধিকাংশই পরিচিত থাকার কারণে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলেন। ফুটবলের প্রতি ছোটবেলা থেকেই অনুরক্ত কুতিনহো এলাকায় একমাত্র তরুণ ডেডবল বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। তার বল পাস করার ক্ষমতা, মাঠের পার্শ্বদেশ থেকে বল নিয়ে ছোটা এবং তার সামগ্রিক বিচক্ষণতার কারণেই তাকে ‘দ্য লিটল ম্যাজিশিয়ান’ ডাকা হয়। স্থানীয় একটি ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে প্রথমে তিনি নজরে পড়েন ব্রাজিলিয়ান ফুটবল ক্লাব ভাস্কো দা গামার কোচের। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত এই ক্লাবে খেলেছেন। ২০০৮ সালে ইতালির ক্লাব ইন্টারমিলান ৪ মিলিয়ন ইউরোতে তাকে কিনে নেয়। যদিও ধারে ভাস্কোতেই খেলেন তিনি। এ সময় ভাস্কোকে সিরি-এ বি শিরোপা অর্জনে সহায়তা করেন কুতিনহো। ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত মিলানের হয়ে খেলেন তিনি। এরপর ২০১৩ থেকে ২০১৮ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ইংলিশ ক্লাব লিভারপুলের হয়ে খেলেছেন কুতিনহো। এ বছরের জানুয়ারিতে বার্সেলোনায় যোগ দেন কুতিনহো। ব্রাজিলের হয়ে কুতিনহোর জন্য প্রথম সুযোগ আসে ২০০৫ সালে। এ বছর তিনি অনূর্ধ্ব-১৫ দলে ডাক পান। এরপর ২০০৯ সালে ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭, ২০১০ সালে জাতীয় দল, ২০১১ সালে ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ দলের জার্সি গায়ে খেলেন কুতিনহো। ২০১৪ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপে কুতিনহোর ওপর তৎকালীন কোচ স্কলারি ভরসা না রাখলেও বিশ্বকাপের পর ভরসা রেখেছেন নতুন কোচ দুঙ্গা। দেশের হয়ে ৩৫ ম্যাচে করেছেন ৯ গোল। ক্রিষ্টিয়ান ধর্মভক্ত কুতিনহো তার ফুটবল ক্যারিয়ারে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি রোনালদিনহোকেই আইডল মানেন। ব্যক্তিজীবনে এক কন্যাসন্তানের জনক কুতিনহোর সব থেকে কাছের বন্ধু ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকা নেইমার ও রবার্তো ফিরমিনো। রাশিয়া বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়া কুতিনহো অবশ্যই চেষ্টা করবেন তার বন্ধুসম সতীর্থদের নিয়ে এবারের বিশ্বকাপের মঞ্চ রাঙাতে।💜@Bahia Principe Hotels&Resorts #blackboy_alamin_20 #brazilian
- আপনি কখনো ইতিহাস পরিবর্তন করতে পারবেন না তবে চাইলেই নতুন এক ইতিহাস টিকই লিখতে পারবেন! 😊 ‘দ্য লিটল ম্যাজিশিয়ান’ কুতিনহো শুভ জন্মদিন Philippe Coutinho😍 ডিবক্সের বাহিরের থেকে ডিরেক্ট শটে গোল করার জন্য বিখ্যাত কুতিনহো এইবার বিশ্বকাপে ব্রাজিল টিমে আমার সবচেয়ে প্রিয় খেলোয়াড় কুতিনহো 😍 তাকে বলা হয় যাদুর কৌটা ছেলেবেলায় লাজুক প্রকৃতির কিছু ছেলে থাকে। যারা সবার সঙ্গে মিশতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। নিজেকে গুটিয়ে রাখতেই বেশি পছন্দ করে। বিভিন্ন ধরনের কৌশল বা কোনো খেলা জেনেও অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলতে চায় না। ছোটবেলায় ‘ও ম্যাজিকো’ বা ‘দ্য লিটল ম্যাজিশিয়ান’ নামেই বেশি পরিচিত ফিলিপ কুতিনহোর জীবন কাহিনীটি ঠিক এমনই। পুরো নাম ফিলিপ কুতিনহো কোরেয়া। জন্ম ব্রাজিলের রিউ ডি জেনিরোতে, ১৯৯২ সালের ১২ জুন। স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা ও ব্রাজিল জাতীয় দলের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার কখনওবা উইঙ্গার হিসেবে খেলে থাকেন। বাবা হোসে কার্লোস কুতিনহো ও মা ডোনা মারেল্ডা কুতিনহোর টানাপোড়েনের সংসারে ফিলিপ শৈশব কাটিয়েছেন তার বড় দুই ভাইয়ের সঙ্গে। ফিলিপ কুতিনহোর ফুটবল যাত্রা শুরু হয়েছিল লাজুক স্বভাব আর নিজের ভেতরের রপ্ত করা কৌশলের সমন্বয়ে। ছোটবেলায় প্রায়ই একা থাকতে বেশি পছন্দ করতেন তিনি। কোনো কাজ করতে বললে প্রায়ই কান্না করতেন। বাড়ির পাশেই ছিল বিখ্যাত মারাকানা স্টেডিয়াম। রিওডি জেনিরোর রোচা নামক বস্তি এলাকায় প্রায়ই কংক্রিটের মাঠে বড় ভাইদের ফুটবল খেলা দেখতেন বসে। ফুটবলকে পছন্দও করতেন, তবে কখনও খেলতেন না। কুতিনহোর ফুটবল জাদুর প্রথম ঝলক জনসমক্ষে আসে ছয় বছর বয়সে। দাদির অনুরোধেই কুতিনহোকে ভর্তি করানো হয় স্থানীয় ফুটবল একাডেমিতে। প্রথমে তিনি কান্না করেছিলেন। কিন্তু সতীর্থদের অধিকাংশই পরিচিত থাকার কারণে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলেন। ফুটবলের প্রতি ছোটবেলা থেকেই অনুরক্ত কুতিনহো এলাকায় একমাত্র তরুণ ডেডবল বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। তার বল পাস করার ক্ষমতা, মাঠের পার্শ্বদেশ থেকে বল নিয়ে ছোটা এবং তার সামগ্রিক বিচক্ষণতার কারণেই তাকে ‘দ্য লিটল ম্যাজিশিয়ান’ ডাকা হয়। স্থানীয় একটি ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে প্রথমে তিনি নজরে পড়েন ব্রাজিলিয়ান ফুটবল ক্লাব ভাস্কো দা গামার কোচের। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত এই ক্লাবে খেলেছেন। ২০০৮ সালে ইতালির ক্লাব ইন্টারমিলান ৪ মিলিয়ন ইউরোতে তাকে কিনে নেয়। যদিও ধারে ভাস্কোতেই খেলেন তিনি। এ সময় ভাস্কোকে সিরি-এ বি শিরোপা অর্জনে সহায়তা করেন কুতিনহো। ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত মিলানের হয়ে খেলেন তিনি। এরপর ২০১৩ থেকে ২০১৮ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ইংলিশ ক্লাব লিভারপুলের হয়ে খেলেছেন কুতিনহো। এ বছরের জানুয়ারিতে বার্সেলোনায় যোগ দেন কুতিনহো। ব্রাজিলের হয়ে কুতিনহোর জন্য প্রথম সুযোগ আসে ২০০৫ সালে। এ বছর তিনি অনূর্ধ্ব-১৫ দলে ডাক পান। এরপর ২০০৯ সালে ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭, ২০১০ সালে জাতীয় দল, ২০১১ সালে ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ দলের জার্সি গায়ে খেলেন কুতিনহো। ২০১৪ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপে কুতিনহোর ওপর তৎকালীন কোচ স্কলারি ভরসা না রাখলেও বিশ্বকাপের পর ভরসা রেখেছেন নতুন কোচ দুঙ্গা। দেশের হয়ে ৩৫ ম্যাচে করেছেন ৯ গোল। ক্রিষ্টিয়ান ধর্মভক্ত কুতিনহো তার ফুটবল ক্যারিয়ারে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি রোনালদিনহোকেই আইডল মানেন। ব্যক্তিজীবনে এক কন্যাসন্তানের জনক কুতিনহোর সব থেকে কাছের বন্ধু ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকা নেইমার ও রবার্তো ফিরমিনো। রাশিয়া বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়া কুতিনহো অবশ্যই চেষ্টা করবেন তার বন্ধুসম সতীর্থদের নিয়ে এবারের বিশ্বকাপের মঞ্চ রাঙাতে।💜@Bahia Principe Hotels&Resorts #blackboy_alamin_20 #brazilian

About