@southernstyleandhome: Replying to @Jodi | Southernstyleandhome half zip short sleeve hoodie is perfect for transitioning into fall. It’s lightweight but still has the hood on the back. Perfect to wear with leggings. #halfziphoodie #falltops #summertofalloutfits #fallfashion #ootdfashion #leggingsoutfit #falltop

Jodi | Southernstyleandhome
Jodi | Southernstyleandhome
Open In TikTok:
Region: US
Tuesday 22 July 2025 00:16:20 GMT
730
7
5
0

Music

Download

Comments

kendallmills40
Kendall ✨ :
Love this for leggings!
2025-07-22 00:31:41
1
trulytorij_
🩷🪩🧡 TRULYTORIJ 🧡🪩🩷 :
Love it 💕
2025-07-22 00:49:55
1
wgsheficmnh
Nina :
Beautiful clothes, so are people.💕
2025-07-22 09:31:32
1
To see more videos from user @southernstyleandhome, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

✿—•তোমাকে চাই||༅𝐒𝟑🕊️ –পর্ব ২৪| |🌿 সন্ধার সোনালি আলোয় গোটা শহর যেন ঝকঝকে। জাংকুক আর তেইহিয়ং ঢুকে পড়ে প্যারিসের এক বিলাসবহুল শপিং মলে। মলের ভেতর ঢুকতেই ঠাণ্ডা এসির বাতাস তাদের গায়ে এসে লাগে। চারপাশে ঝকঝকে কাঁচের দোকান, উজ্জ্বল আলো, পারফিউমের হালকা ঘ্রাণে ভরে আছে বাতাস।তারা ঢুকে পড়ে Gucci-র এক স্টোরে।জাংকুক প্রথমেই তুলে নেয় টিশার্ট। কিন্তু সাইজ ছোট। জাংকুকের গায়ে হবে না।  তেইহিয়ং অবাক হয়ে বলে, –'এটা কার জন্য? আমাদের কারো শরীরে তো এইটা হবে না।  জাংকুক হাসি দেয়, তখনই পাশ দিয়ে এক ফরাসি বিক্রয়কর্মী এসে জাংকুককে সালাম জানায়, পুরোনো পরিচিতের মতো। –'মসিয়ে মির্জা, তুজুর অঁ প্লেজির' (মিস্টার মির্জা, সবসময় আনন্দের বিষয় আপনাদের পেয়ে) এরপর তারা চলে যায় এক গয়নার দোকানে।জাংকুক দেখছে। তেইহিয়ং একটা সোনার লকেট কিনে। আরো অনেক কিছু কিনে তারা।তখনই তাদের নজর পড়ে একদল গার্লস গ্রুপের দিকে। তারা সবাই একটা সাইডে দাঁড়িয়ে আঁড়চোখে তেইহিয়ং আর জাংকুক কে দেখছে। ওরা দুইজন এগিয়ে যায় মেয়েগুলোর দিকে। মেয়েগুলো তো ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে আছে মির্জাদের দিকে। তেইহিয়ং জাংকুক কে চোখ টিপ দিয়ে বলে, –'বিদেশি মালগুলোর মনে হয় আমাদেরকে মনে ধরেছে। আয় একটু এক্কা দুক্কা খেলি ওদের সাথে। জাংকুক ও মাথা নাড়িয়ে সম্মতি দেয়। আর ওরা দুইজন মেয়েদের কাছে গিয়ে flirt করতে থাকে।চারপাশে ঘুরে বেড়ানো লোকজন, ক্যামেরার ফ্ল্যাশ, ব্র্যান্ডেড দোকানগুলোর উজ্জ্বল আলো।মলের মাঝখানে বসানো এক নরম সোফায় বসে আছে তেইহিয়ং আর জাংকুক। তাদের চারপাশে গার্লস গ্রুপ। কেউ জাংকুকের কাঁধে হেলান দিয়ে বসে আছে, কেউ আবার তেইহিয়ং এর কানে কিছু ফিসফিস করে কথা বলছে।হঠাৎ এক মেয়ের গালে হালকা হাতে জাংকুক স্পর্শ করে বলে, –'Tu es trop mignon (তুমি অনেক কিউট) এরপর মেয়েটার গালে চুমু দেয়। অর্থাৎ ২০১ নম্বর চু*মু।তেইহিয়ং আর জাংকুক অনেক সপিং করলো। সপিং শেষ করে বাড়ি ফিরে সব জিনিসপএ তাদের রুমে এনে জিনিসপত্র গুছাতে শুরু করলো। অন্যদিকে,
✿—•তোমাকে চাই||༅𝐒𝟑🕊️ –পর্ব ২৪| |🌿 সন্ধার সোনালি আলোয় গোটা শহর যেন ঝকঝকে। জাংকুক আর তেইহিয়ং ঢুকে পড়ে প্যারিসের এক বিলাসবহুল শপিং মলে। মলের ভেতর ঢুকতেই ঠাণ্ডা এসির বাতাস তাদের গায়ে এসে লাগে। চারপাশে ঝকঝকে কাঁচের দোকান, উজ্জ্বল আলো, পারফিউমের হালকা ঘ্রাণে ভরে আছে বাতাস।তারা ঢুকে পড়ে Gucci-র এক স্টোরে।জাংকুক প্রথমেই তুলে নেয় টিশার্ট। কিন্তু সাইজ ছোট। জাংকুকের গায়ে হবে না। তেইহিয়ং অবাক হয়ে বলে, –'এটা কার জন্য? আমাদের কারো শরীরে তো এইটা হবে না। জাংকুক হাসি দেয়, তখনই পাশ দিয়ে এক ফরাসি বিক্রয়কর্মী এসে জাংকুককে সালাম জানায়, পুরোনো পরিচিতের মতো। –'মসিয়ে মির্জা, তুজুর অঁ প্লেজির' (মিস্টার মির্জা, সবসময় আনন্দের বিষয় আপনাদের পেয়ে) এরপর তারা চলে যায় এক গয়নার দোকানে।জাংকুক দেখছে। তেইহিয়ং একটা সোনার লকেট কিনে। আরো অনেক কিছু কিনে তারা।তখনই তাদের নজর পড়ে একদল গার্লস গ্রুপের দিকে। তারা সবাই একটা সাইডে দাঁড়িয়ে আঁড়চোখে তেইহিয়ং আর জাংকুক কে দেখছে। ওরা দুইজন এগিয়ে যায় মেয়েগুলোর দিকে। মেয়েগুলো তো ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে আছে মির্জাদের দিকে। তেইহিয়ং জাংকুক কে চোখ টিপ দিয়ে বলে, –'বিদেশি মালগুলোর মনে হয় আমাদেরকে মনে ধরেছে। আয় একটু এক্কা দুক্কা খেলি ওদের সাথে। জাংকুক ও মাথা নাড়িয়ে সম্মতি দেয়। আর ওরা দুইজন মেয়েদের কাছে গিয়ে flirt করতে থাকে।চারপাশে ঘুরে বেড়ানো লোকজন, ক্যামেরার ফ্ল্যাশ, ব্র্যান্ডেড দোকানগুলোর উজ্জ্বল আলো।মলের মাঝখানে বসানো এক নরম সোফায় বসে আছে তেইহিয়ং আর জাংকুক। তাদের চারপাশে গার্লস গ্রুপ। কেউ জাংকুকের কাঁধে হেলান দিয়ে বসে আছে, কেউ আবার তেইহিয়ং এর কানে কিছু ফিসফিস করে কথা বলছে।হঠাৎ এক মেয়ের গালে হালকা হাতে জাংকুক স্পর্শ করে বলে, –'Tu es trop mignon (তুমি অনেক কিউট) এরপর মেয়েটার গালে চুমু দেয়। অর্থাৎ ২০১ নম্বর চু*মু।তেইহিয়ং আর জাংকুক অনেক সপিং করলো। সপিং শেষ করে বাড়ি ফিরে সব জিনিসপএ তাদের রুমে এনে জিনিসপত্র গুছাতে শুরু করলো। অন্যদিকে, "হোম ডেলিভারি থাপ্পড়" ব্যানার টাঙানো অফিসে তালা লাগিয়ে বাড়ি ফিরছিলো লিসা, মেহেরীন, Yn, জেনি আর ইমা। হঠাৎ করে তাদের কানে খটখট শব্দ হলো। এমন মনে হচ্ছে আশেপাশে কেউ কোনো কিছুু কাটছে, এই যেমন- গাছে উঠে ফল পাড়ছে কিংবা গাছটাই কেটে ফেলছে। এদের মধ্যে জেনি একটু ভীতু টাইপের। জেনি ভয়ে লিসার জামা খামচে ধরে।লিসা বিরক্তি নিয়ে বলে, –' কি সমস্যা তোর? এমন ভয় পাচ্ছিস কেনো? জেনি: কি..কিসের শ..শব্দ? ভূ..ভূত না তো?? Yn: ওফ জেনি, এই গ্রামে ভূত আসবে কি করে? মেহেরীন : কেনো আসতে পারে না নাকি? ইমা: আরে ধুর, ভূত হলে এতক্ষণে কেউ বেঁচে থাকতাম নাকি? আশে পাশে কিছু আছে হয়তো দেখ জেনি: আমি পারবো না, পারলে জুতো দিয়ে মার আমাকে। তাও ওইখানে কি আছে তা দেখতে যাবো না আমি। যদি ভূত আমার ঘাড় মটকে দেয়। ও বাবা গোওও! Yn: শালা, মেয়ে হয়েও তোর এত ভয়? মেহেরীন : মেয়েরাই তো ভয় পায় লিসা: তুই চুপ কর ইমা: চল গিয়ে দেখি ওইদিকে কি হচ্ছে ইমা, লিসা আর Yn আগে আগে হাঁটছে। মেহেরীন আর লিসা একসাথে পিছনে হাঁটছে।কিছুটা সামনে যেতেই তারা দেখতে পায় এই জুয়েল চুর। Yn দের অফিসের পাশের নারিকেল গাছটায় আবার উঠেছে নারিকেল চুরি করার জন্য। Yn তো অনেক রেগে যায়। Yn: আবেএএ শালা, তুই নিচে নামবি নাকি বুলেট দিয়ে তোর কলিজা ফুটো করে দিবো? জুয়েল চুর গাছের উপর থেকে বলে, –' নামবো না, দেখি তুই কি করতে পারিস Yn: শা*লা, দেখাচ্ছি তোকে মজা। বলেই Yn মাটিতে পড়ে থাকা ছোট ছোট পাথর হাতে নিয়ে ছুঁড়ে মারতে থাকে জুয়েল চুরের উপর। এখন একে একে লিসা, ইমা, মেহেরীন, জেনি সবাই পাথর ছুড়ছে। এক পর্যায়ে জুয়েল চুর সহ্য করতে না পেরে গাছ থেকে নেমে দৌড়ে পালিয়ে যায়। কপি লিংক করো না কেনো? মন খারাপের মধ্যেও ff দেই। আর তোমাদের কপি লিংক করতে কষ্ট হয়। ৮০০+ কপি লিংক করবা! #fyp #taehyung #jungkook #fyp #taehyung #jungkook

About