𝐏𝐚𝐫𝐭-13||♥︎~অসমাপ্ত_ভালোবাসা~♥︎ pov:কথাগুলো ভাবতেই yn এর চোখ জলে ভরে উঠে। তবুও সে আজকে দাঁড়িয়েই থাকবে। Yn খুব ভালো করেই বুঝতে পারছে তার দাঁড়িয়ে থাকার কারনে tae এর প্রচন্ড অস্বস্তি হচ্ছে। তাইতো সে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে আছে। Tae তার পাশে বসে থাকা Jennie এর দিকে তাকায়। হ্যা এই Jennie কেই সে অনেক ভালোবাসে। যার পাশে tae কে সবথেকে বেশি মানায়। Yn কখনো তার যোগ্য ছিলো না। Tae কবুল বলে ফেললো। সবাই 'আলহামদুলিল্লাহ ' বললো। Yn নিজের চোখে পাশে লেপ্টে থাকা জলটুকু মুছে, tae এবং Jennie এর কাছে গিয়ে বললো,, Yn: অভিনন্দন নব-দম্পত্তিকে। খুব সুখি হও তোমরা। যদিও তোমাদের কপালে সুখ আছে কিনা তা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে। আর mr. kim taehyung তোমাকে শেষবারের মতো একটা কথা বলতে চাই...আমি তোমাকে যেভাবে ভালোবেসে ছিলাম ঠিক সেই ভাবে তুমি ও একজনকে ভালোবাসবে আর সে তোমাকে সেভাবে ধ্বংস করবে যেভাবে তুমি আমায় ধ্বংস করেছিলে...সেদিন বুঝবে যে একজনকে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসলে কিভাবে ক্ষত বিক্ষত হতে হয়...আমার ও পরাণ পুড়েছিলো তোমার জন্য কিন্তু তুমি বুঝোনি...একদম তোমার পরাণ ও পুরবে যেভাবে আমার তোমার জন্য পুড়েছিল... Yn এর এই কথাগুলো যেন tae এর আবার ও হৃদয়ে গিয়ে লাগলো। সে বাকরুদ্ধ হয়ে yn এর দিকে তাকিয়ে আছে। তখন Jennie ক্ষিপ্ত গলায় yn কে বলে,, Jennie: এই মেয়ে তুমি কি বলতে চাইছো? তুমি কি আমাদের কোনভাবে অভিশাপ দিচ্ছো? আর যদি দিয়ে ও থাকো তাহলে ও আমাদের কিচ্ছু হবে না..কারন তোমার অভিশাপ কখনোই আমাদের লাগবে না.. Jennie এর কথা শুনে yn মুচকি হেঁসে বলে,, Yn: তা নয় সময়ের উপর ছেড়ে দেই। ঠিক আছি.. এখন আসছি।ভালো থেকো সবাই। আল্লাহ হাফেজ। এই কথাটি বলে একপ্রকার ছুটেই বেড়িয়ে গেলো yn। Yn এর কথার মানে বুঝতে অসুবিধা হলো না tae এর। তার মানে yn চলে যাচ্ছে এই বাড়ি ছেড়ে। তাদের থেকে অনেকটা দূরে। tae এর বুকটা ধক করে উঠে। Tae উঠে দাঁড়িয়ে চলে যেতে নিলে পিছন থেকে তার মা তার হাত ধরে বলে,, Tae/মা: কোথায় যাচ্ছো তুমি? Tae: মা yniee চলে যাচ্ছে। Tae/মা: যাক। তোমাকে এতো ভাবতে হবে না। তুমি এখন Jennie কে নিয়ে ভাবো। মায়ের কথা শুনে tae দমে গেলো। রাস্তায় এলোমেলো ভাবে হেঁটে যাচ্ছে yn। কোথায় যাবে কার কাছে যাবে সে কিছুই জানে না। এই বিরাট ঢাকা শহরে তার তো কেউ নেই। Yn শুধু এইটাই জানে তাকে অনেক দূরে যেতে হবে। Tae এর থেকে অনেক দূরে। যেখানে yn এবং তার সন্তান ভালো থাকবে। সকাল থেকে কিছু না খাওয়ার জন্যে yn এর শরীরটা প্রচন্ড দূর্বল। ঠিক মতো হাটতেও পারছে না। মাথা ঘুড়াচ্ছে। সামনে একটি বিশাল গাড়ি তার দিকেই এগিয়ে আসছে। গাড়িটা একটু আগালেই হয়তো yn কে ধাক্কা দিয়ে চলে যাবে। রাস্তার লোকেরা গাড়ির সামনে থেকে yn কে সরে যেতে বলছে কিন্তু সে পারছে না। হাটার শক্তিটুকুও সে পাচ্ছে না। তাহলে কী এখানেই শেষ হয়ে যাবে তার এবং তার সন্তানের জীবনের অধ্যায়? চোখ খুলে নিজেকে হসপিটালের বেডে আবিষ্কার করে yn। হাতে কোন পরিচিত পুরুষের স্পর্শ পেতেই সে লাফিয়ে উঠে দেখে তার সুখ-দুঃখের একমাত্র সাথী তার প্রানপ্রিয় বন্ধু jimin দাঁড়িয়ে আছে। Jimin কে দেখে yn আর নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে না। কেঁদে উঠে Jimin কে ঝাপটে ধরে। বোনের সমতুল্য প্রানপ্রিয় বেস্টফ্রেন্ডকে এইভাবে কাঁদতে দেখে Jimin এর ও বুকে ভিষন কষ্ট শুরু হয়। তার নিজের কোন বোন নেই। Yn কেই সেই জায়গায়টুকু সে দিয়েছিলো সবসময় yn এর মুখশ্রিতে অদ্ভুদ এক হাঁসি ঝুলে থাকতো।আজ সেই মুখশ্রীতে কান্নার আভাস। যা সহজে মেনে নিতে পারছে না jimin। Jimin এর সাথে yn এর পরিচয় হয় চট্টগ্রামে। Yn দু বছরের জন্যে চট্টগ্রামে শিফট হয়ে গিয়েছিলো। চট্টগ্রামের একটি স্বনামধন্য কলেজে সে চাঞ্চ পেয়েছিলো। খালাকে ছাড়াই একা সেখানে একটি হোস্টেলে থাকতে তার কিছুটা প্রব্লেম হয়েছিলো। কলেজের প্র‍থম দিনে সে খুব তাড়াহুড়ো করে বেড়িয়ে যেতে নিলে কারো গাড়ির সাথে ধাক্কা লেগে তার হাতে থাকা সব বই পড়ে যায়। Yn এর সাথে ধাক্কা লেগে যাওয়া গাড়িটির মালিক গাড়ি থেকে বেড়িয়ে yn কে কোনরকম সরি বলে। তার পায়ে তেমন ব্যাথা না পেলেও হাতে বেশ চট পেয়েছে। Yn তার সামনে থাকা লোকটার দিকে তাঁকিয়ে দেখে একজন লম্বাটে ছেলে। দেখতে বেশ সুদর্শন।উজ্জ্বল শ্যামবর্নের ছেলেটির গাঁয়ে ডক্টরের এপ্রোন ছিলো। গলায় ঝুলছিলো একটি মেডিকেল কলেজের আইডি কার্ড। (Nxt prt jodi prte chao tahole 400 cp and bshi kore cmnt jodi dne krte nah pro tahole nxt prt ar up dibo nah...😤😤) #bts #btsedit #btsvideos #kimtaehyung #yoonkook97 #bts_official_bighit #fyp #fypシ゚ #foryoupage #foryou #capcut #views #grow #viral #viraltiktok #viral_video #trending #trendingvideo #tiktok #bdtiktokofficial #trendingtiktok #unfrezzmyaccount #unfrezzmyaccount #unfrezzmyaccount @BTS @TikTok @TikTok Bangladesh @For You House ⍟ - @min_yoonkook07