@mrleavealegacy: #LegacySpeaks #voiceover #narrator #Reels #contentcreator #highvibrations

Legacy
Legacy
Open In TikTok:
Region: US
Saturday 26 July 2025 10:14:24 GMT
595
125
8
1

Music

Download

Comments

chelleallison1
bonnet bae💕 :
yes
2025-07-28 15:30:43
1
volanda.hill
Volanda Hill :
True Facts ❤️❤️❤️
2025-07-26 11:08:01
1
elenaolague2
Elena Olague :
🥰🥰🥰
2025-07-27 19:02:02
1
lelaj3
lelaj3 :
❤❤❤
2025-07-26 17:32:34
1
nisesedee
Denise :
🥰🥰🥰
2025-07-26 16:26:31
1
passionatebee8
TOO BLESSED TO BE CURSED :
🥰🥰🥰🥰🥰
2025-07-26 16:18:38
1
crazysexycool1010
Crazysexycool1010 :
🥰🥰🥰
2025-07-26 14:54:27
1
valeriek31
valeriek31 :
🦋🦋🦋
2025-07-26 21:45:46
0
To see more videos from user @mrleavealegacy, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

Part-24 || #𓆩Mr_Gangstar𓆪  তীর্থ হাঁপাতে হাঁপাতে অবাক বিস্ময়ে বলে উঠলো, — তুই এতো ইজিলি ওই বুড়োটাকে পটিয়ে ফেললি? কিন্তু কিভাবে? — রহিম চাচা টাইপ মানুষরা একটু বেশিই ইমোশনাল হয় বুঝলি? উনার বাজারের ব্যাগটা জোড় করে হাতে নিয়ে বললাম তাকে ঠিক আমার বাবার মতো দেখতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আমার বাবা হঠাৎই আল্লাহ পেয়ারা হয়ে গেছে যার ফলে আমি আজ কর্মহীন অনাথ বালিকা। ব্যস কেল্লা ফতে। — তুই আঙ্কেলকে মৃত বানিয়ে দিলি? — উহুম! তোর বাপকে বানাইছি। কারণ বাপের নামটা তাজমুল আহমেদ বলেছিলাম। কথাটা বলেই চারপাশ কাঁপিয়ে হেসে উঠলো Yn2। তীর্থ রাগে গজগজ করতে করতে বলে উঠলো, — শালা বাটপার!! তীর্থের কথায় Yn2
Part-24 || #𓆩Mr_Gangstar𓆪 তীর্থ হাঁপাতে হাঁপাতে অবাক বিস্ময়ে বলে উঠলো, — তুই এতো ইজিলি ওই বুড়োটাকে পটিয়ে ফেললি? কিন্তু কিভাবে? — রহিম চাচা টাইপ মানুষরা একটু বেশিই ইমোশনাল হয় বুঝলি? উনার বাজারের ব্যাগটা জোড় করে হাতে নিয়ে বললাম তাকে ঠিক আমার বাবার মতো দেখতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আমার বাবা হঠাৎই আল্লাহ পেয়ারা হয়ে গেছে যার ফলে আমি আজ কর্মহীন অনাথ বালিকা। ব্যস কেল্লা ফতে। — তুই আঙ্কেলকে মৃত বানিয়ে দিলি? — উহুম! তোর বাপকে বানাইছি। কারণ বাপের নামটা তাজমুল আহমেদ বলেছিলাম। কথাটা বলেই চারপাশ কাঁপিয়ে হেসে উঠলো Yn2। তীর্থ রাগে গজগজ করতে করতে বলে উঠলো, — শালা বাটপার!! তীর্থের কথায় Yn2 "র হাসির গতি বাড়ছে বয় কমছে না। অনেক কষ্টে হাসি থামিয়ে তীর্থের কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলে উঠলো সে, — কি রে? তোর মনিকা বেপ্পির কি খবর জানু? — আর বলিস না। হেতি মাইয়া তো নয় আরেক আলামত। জীবনের প্রথম মেয়ে পটাতে আমার দুই দুটো ঘন্টা লাগছে। তবে প্ল্যান সাকসেসফুল। আমার সামনে বসেই আমার সিভি পাঠিয়ে ন্যাকা কান্না করে চাকরী কনফার্ম করিয়েছে সে। আসার সময় বোন ডেকে আমার হারিয়ে যাওয়া শেফালিকে খুঁজে পেলে বিয়ের দাওয়াত দিবো বলে কথা দিয়ে এসেছি। কথাটা বলেই আরেক দফা হেসে নিলো দুজনে। পার্কের একটা বেঞ্চিতে বসে আছে ওরা। Yn2 'র গায়ে মিষ্টি রঙের শাড়ি। লম্বা চুলগুলো আজও বেণী করে রেখেছে সে। যা এখন মাটি থেকে আধহাত উপরে ঝুলাঝুলি করছে। তীর্থ ঘড়িটা একবার দেখে নিয়েই উঠে দাঁড়ালো। এখন বারোটা বাজে ঠিক দুপুর দুটোই সোহেল আর সিকিউরিটি চিপের সাথে দেখা করতে হবে তাকে। Yn2 কে বিদায় দিয়ে একটা রিক্সা নিয়ে চলে গেলো সে। মালিহার সাথেও দেখা করতে হবে আজ। প্লেবয় টাইপ ছেলে হয়েও এই মালিহা নামক মেয়েটাতে কিভাবে যেনো আটকে গেছে সে। মালিহা সামনে থাকলে অন্যান্য মেয়েদের মতো তার শরীরের বিভিন্ন ভাজে তাকাতে ইচ্ছে করে না তীর্থের। বিরামহীনভাবে মালিহার হাসিমাখা মুখটায় শুধু দেখতে ইচ্ছে করে তার। কথায় আছে না? সব পাখিরই নীড় আছে। তেমনই তীর্থের মতো বেপরোয়া পাখিটির নীড় হলো মালিহা! Yn2 চুপচাপ বসে বাদাম চিবুচ্ছে। এই দুপুরের প্রচন্ড গরমে Yn2 'র তুলতুলে গাল দুটো কেমন গোলাপী আভা ছড়াচ্ছে। দুপুরের দিকে পার্কে তেমন একটা মানুষ থাকে না। আজও নেই…কেমন একটা জনশূন্য চারপাশের পরিবেশ! Yn2 'র দৃষ্টি পার্কের বাইরে একগুচ্ছ পথশিশুর উপর। ওরা বল ছুঁড়াছুঁড়ি করে কিছু একটা খেলছে আর খিলখিল করে হাসছে। Yn2 'র মনে হচ্ছে এই মুহূর্তে এই শিশুগুলো পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ। সবচেয়ে সুখী মানুষ! Yn2 একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বাচ্চাদের দিকে এগিয়ে গেলো। এই বাচ্চাদের খুশিটুকুতে ভাগ বসানোর কি লোভটায় না হচ্ছে তার। তেয়হিউং একমনে ড্রাইভ করে চলেছে। চোখদুটো রাস্তার দিকে স্থির থাকলেও মনটা খুবই বিক্ষিপ্ত তার। তাই সব কাজ ফেলে একটু তাজা নিশ্বাস নিতেই গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছে সে। আজকের এই দিনটাতেই মাকে হারিয়েছিলো তেয়হিউং। তখন সে তের বছরের ছোট বাচ্চা। এই ছোট্ট বয়সেই কতো কিছু বুঝে নিতে হয়েছে তাকে। তার শৈশবটাকে একগাদা দুশ্চিন্তা ধাবিয়ে দিয়েছিলো কতো নির্মমভাবে!! হঠাৎই গাড়ির সামনে কিছু পড়ায় মনের অজান্তেই ব্রেক কষলো সে। কিছুক্ষণ চুপচাপ বসে থেকে ব্যাপারটা বুঝতে পেরেই একরকম ছুটে বেরিয়ে এলো। একটা পিচ্চি মেয়ে তার গাড়ির সামনে থেকে বল উঠাচ্ছে। গায়ে ময়লা ছেঁড়া জামা। আরেকটু হলেই গাড়ির নিচে পিষে যেতো মেয়েটা। তেয়হিউং ব্যস্ত হয়ে মেয়েটিকে কোলে তুলে নিলো। হাত-পা চেইক করে দুশ্চিন্তামাখা কন্ঠে বলে উঠলো, — কোথাও লেগেছে তোমার? মেয়েটা কিছুক্ষণ পিটপিট করে তাকিয়ে থেকে হাত দিয়ে ডান পা টা দেখিয়ে দিলো। তেয়হিউং হাতের ইশারা লক্ষ করে পায়ের দিকে তাকাতেই দেখলো ডানপায়ের হাঁটুর নিচে খানিকটা ছিলে গিয়ে রক্ত বেরিয়ে এসেছে। তেয়হিউং গাড়ি থেকে ফার্স্ট এইড বক্সটা নিয়ে পিচ্চিটিকে বসিয়ে দিলো পার্কের একটি ব্রেঞ্চে। বোতলের পানি দিয়ে জায়গাটি ধুয়ে এন্টিসেপটিক লাগিয়ে খুব যত্ন করে ব্যান্ডেজ লাগিয়ে দিলো। ততক্ষনে বাকি বাচ্চারাও ঘিরে ধরেছে তাকে। সবাই খুব বিস্ময় নিয়ে তেয়হিউং কৈ পর্যবেক্ষন করে চলেছে। এই লোকটির ছবি কতো দেখেছে তারা। ওইতো পার্কের বাইরেই একটা বিল বোর্ডে আইসক্রিম নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে লোকটি। কি সুন্দর দেখতে! ব্যান্ডেজ শেষে হাসিমুখে বাচ্চাটির দিকে তাকালো তেয়হিউং। মেয়েটির উশকুখুশকু চুলে একটু হাত বুলিয়ে নরম কন্ঠে বলে উঠলো, — ব্যাথা করে? মেয়েটি মাথা নেড়ে না জানালো। যার অর্থ ব্যাথা করে না। বাচ্চাটির দু’হাত মুঠোতে নিয়ে আবারও বলে উঠলো তেয়হিউং, — ক্ষুধা পেয়েছে? কিছু খাবে? মেয়েটি কিছু বললো না। বড়লোকদের ভালো ব্যবহারে অভ্যস্ত নয় তারা। বড়লোকদের ভালো ব্যবহারে বুক কাঁপে তাদের। তেয়হিউং মেয়েটিকে কোলে তুলে নিয়ে, (পরের পার্টে জংকুক থাকবে) #fyp #jeon_sanju

About