@aas1990a:

عــيــسـاوي طــال عــمــرك
عــيــسـاوي طــال عــمــرك
Open In TikTok:
Region: IQ
Wednesday 30 July 2025 20:59:57 GMT
333
56
2
3

Music

Download

Comments

user28724024158237
زينب زينب :
اي والله اوووف كلبي 😭
2025-07-31 15:13:40
1
aksjvypab03
آسہؤُ آلَدلَمہيہهہ 🦅 :
💔💔💔💔💔💔
2025-07-31 07:19:42
1
To see more videos from user @aas1990a, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

নফস... নফস বড়ই ভয়ংকর যা বান্দাদের আল্লাহর প্রিয় হতে বাদা দেয় প্রথমত নফস কি...?? নফস হলো মানুষের অন্তরের সেই শক্তি, যা তার চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণকে প্রভাবিত করে। এটি মানুষের মনের মতোই, যা তাকে ভালো অথবা খারাপ কাজে উৎসহ দিয়ে থাকে....... ইসলামি চিন্তাধারায়, নফস তিনটি প্রধান স্তরে ভাগ করা হয়েছে ১. নফস আল-আম্মারা (মানসিক ইচ্ছা বা ক্ষতিকারক নফস) এটি সবচেয়ে নিচু স্তরের নফস, যা মানুষের খারাপ এবং পাপী ইচ্ছা, ক্ষোভ, লোভ, এবং খারাপ কর্মের প্রতি আক্রশন সৃষ্টি করে... নফস আল-আম্মারা মানুষকে খারাপ কাজ করতে উৎসাহিত করে, যেমন হিংসা, লোভ, রাগ, গিবত পেছনে কথা বলা এবং অন্যদের প্রতি অশ্রদ্ধা আল্লাহ কুরআনে বলেন.... আমি আমার সৃষ্টির মধ্যে এমন একটি নফস দিয়েছি, যা শুধু পাপের দিকে প্রবণ (সূরা ইউসুফ: ৫৩) ২. নফস আল-লাওয়ামা (অস্তিত্ববোধী বা অনুশোচনাপূর্ণ নফস) এটি মাঝারি স্তরের নফস, যেখানে মানুষ ভালো এবং খারাপ কাজের মধ্যে দ্বিধা অনুভব করে যখন মানুষ পাপ করে, তখন নফস আল-লাওয়ামা তাকে অনুশোচনা ও আত্মসমালোচনার দিকে পরিচালিত করে। কুরআনে বলা হয়েছে আমি নিজেকে ধিক্কার দিচ্ছি, কারণ আমি যে অন্যায় করেছি, তার জন্য আমি অনুতপ্ত (সূরা কিয়ামাহ, ২) এই দুইটা নফসের মূখ্য রূপ ৩. নফস আল-মুত্মইন্নাহ (নিরবচ্ছিন্ন বা শান্ত নফস) এটি সবচেয়ে উন্নত স্তরের নফস, যা আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আনুগত্য ও সন্তুষ্টি প্রকাশ করে এই নফস আল্লাহর নির্দেশনা মেনে চলে, পাপ থেকে দূরে থাকে, এবং আল্লাহর প্রতি গভীরআস্থা ও ভালোবাসা থাকে আল্লাহ কুরআনে বলেন হে নফস, তুমি এখন শান্ত ও সন্তুষ্ট হয়েছো, তোমার রবের প্রতি সন্তুষ্টি ও শান্তিতে ফিরে যাও (সূরা আল-ফাগর২৭-২৮) নফসের ক্ষমতা এবং চ্যালেঞ্জ নফস শক্তিশালী এবং মানুষকে বিভিন্ন ভাবেএবং ভয় দেখিয়ে তার ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে চায়, এটি তখনই আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে যখন আমরা সতর্ক এবং প্রার্থনাশীল থাকি রাসূল (সা.) বলেছেন, নফসের প্রতি বিজয়ী হওয়া, পৃথিবী এবং সমস্ত কিছুর চেয়ে বেশি মূল্যবান নফসের খাদ্য.. হারাম রিজিক বা সন্দেহপূর্ণ খাদ্য গ্রহণ নফসকে দুর্বল করে এবং পাপের প্রতি আকর্ষণ বাড়ায় নবীজি (সা.) বলেছেন একজন মানুষের দেহে হারাম খাদ্য প্রবেশ করলে তার দোয়া ৪০ দিন পর্যন্ত কবুল হয় না দুনিয়ার সম্পদ, খ্যাতি, এবং বিলাসবহুল জীবনযাত্রার প্রতি আসক্তি নফসকে আরও লোভী করে তোলে আল্লাহ বলেন তোমরা দুনিয়ার জীবনকে ভালোবাসো এবং পরকালকে উপেক্ষা করো, (সূরা আল-আ'লা ১৬-১৭) অনৈতিক সম্পর্ক, দৃষ্টির সংযম না রাখা এবং অশ্লীলতা নফসের প্রধান খাদ্য নবীজি (সা.) বলেছেন হারাম দৃষ্টিই শয়তানের তীরের একটি তীর নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, এবং দোয়া থেকে দূরে থাকা নফসকে গাফিলতিতে নিমজ্জিত করে আল্লাহ বলেন নিশ্চয় অলসতা এবং গাফিলতি নফসকে দুর্বল করে দেয় রাগ, হিংসা, এবং অহংকার নফসকে দূষিত করে এটি মানুষকে অন্যের প্রতি অন্যায় আচরণে প্ররোচিত করে নবীজি (সা.) বলেছেন রাগ শয়তানের কাছ থেকে আসে, এবং এটি আগুনের মতো প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া, খরচ করা, এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন নফসকে তুষ্ট করে এবং পাপের দিকে নিয়ে যায় নফসের খাদ্য ও তা নিয়ন্ত্রণ করার উপায়...  বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত, জিকির, এবং দোয়া করার মাধ্যমে নফসকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় ভালো মানুষদের সাথে সময় কাটানো এবং জ্ঞান অর্জন নফসকে পাপ থেকে দূরে রাখে হারাম খাবার, সন্দেহজনক কাজ, এবং বিলাসিতা এড়িয়ে চলা আল্লাহর ভয় অন্তরে ধারণ করা এবং সব কাজে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করা রোজা নফসের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনার একটিকার্যকর মাধ্যম নবীজি (সা.) বলেছেন রোজা হলো নফসের ঢাল,,,, দুনিয়ার প্রতি আসক্তি কমিয়ে আখিরাতের প্রতি মনোযোগ বাড়ানো নফসের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ইসলামে নফসকে নিয়ন্ত্রণ করা একধরনের আত্মিক সংগ্রাম। এই সংগ্রামে সফল হতে হলে কিছু  গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে আল্লাহর স্মরণ নফসকে শান্ত রাখে এবং খারাপ ইচ্ছা থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে নামাজ এবং অন্যান্য ইবাদত নফসকে আল্লাহর প্রতি মনোযোগী রাখে যাতে মানুষের অন্তর পবিত্র থাকে। রোজা নফসের নিয়ন্ত্রণের একটি বড় মাধ্যম এটি মানুষের ক্ষুধা ও কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করে, এবং আত্মবিশ্বাস ও তাওয়ার অধিকারী করে নিজের সেবা না করে, অন্যদের সেবা করা নফসকে তৃপ্তি দেয় যা আত্মিক উন্নতির দিকে নিয়ে যায় ভুল কাজের জন্য তাওবা করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া নফসের নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে নফস যা খুব জটিল বিষয়, যা মানুষের আচরণ ও চরিত্র ওপর হয়ে থাকে, এটি ভালো বা খারাপ হতে পারে, তবে মানুষের চেষ্টা ও আল্লাহর সাহায্যে এটি পূর্ণরূপে পবিত্র করা সম্ভব ইসলাম নফসকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিয়মিত ইবাদত, এবং আল্লাহর স্মরণ করা নফসকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, দুআ, ইসলামিক জ্ঞান, আত্মসমালোচনা, তাওবা, সৎ সঙ্গী, ধৈর্য, যিকির এবং সৎ কাজ করা জরুরি এই সব উপায় মেনে চললে নফসের নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব#islamic_video #IslamicReminder
নফস... নফস বড়ই ভয়ংকর যা বান্দাদের আল্লাহর প্রিয় হতে বাদা দেয় প্রথমত নফস কি...?? নফস হলো মানুষের অন্তরের সেই শক্তি, যা তার চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণকে প্রভাবিত করে। এটি মানুষের মনের মতোই, যা তাকে ভালো অথবা খারাপ কাজে উৎসহ দিয়ে থাকে....... ইসলামি চিন্তাধারায়, নফস তিনটি প্রধান স্তরে ভাগ করা হয়েছে ১. নফস আল-আম্মারা (মানসিক ইচ্ছা বা ক্ষতিকারক নফস) এটি সবচেয়ে নিচু স্তরের নফস, যা মানুষের খারাপ এবং পাপী ইচ্ছা, ক্ষোভ, লোভ, এবং খারাপ কর্মের প্রতি আক্রশন সৃষ্টি করে... নফস আল-আম্মারা মানুষকে খারাপ কাজ করতে উৎসাহিত করে, যেমন হিংসা, লোভ, রাগ, গিবত পেছনে কথা বলা এবং অন্যদের প্রতি অশ্রদ্ধা আল্লাহ কুরআনে বলেন.... আমি আমার সৃষ্টির মধ্যে এমন একটি নফস দিয়েছি, যা শুধু পাপের দিকে প্রবণ (সূরা ইউসুফ: ৫৩) ২. নফস আল-লাওয়ামা (অস্তিত্ববোধী বা অনুশোচনাপূর্ণ নফস) এটি মাঝারি স্তরের নফস, যেখানে মানুষ ভালো এবং খারাপ কাজের মধ্যে দ্বিধা অনুভব করে যখন মানুষ পাপ করে, তখন নফস আল-লাওয়ামা তাকে অনুশোচনা ও আত্মসমালোচনার দিকে পরিচালিত করে। কুরআনে বলা হয়েছে আমি নিজেকে ধিক্কার দিচ্ছি, কারণ আমি যে অন্যায় করেছি, তার জন্য আমি অনুতপ্ত (সূরা কিয়ামাহ, ২) এই দুইটা নফসের মূখ্য রূপ ৩. নফস আল-মুত্মইন্নাহ (নিরবচ্ছিন্ন বা শান্ত নফস) এটি সবচেয়ে উন্নত স্তরের নফস, যা আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আনুগত্য ও সন্তুষ্টি প্রকাশ করে এই নফস আল্লাহর নির্দেশনা মেনে চলে, পাপ থেকে দূরে থাকে, এবং আল্লাহর প্রতি গভীরআস্থা ও ভালোবাসা থাকে আল্লাহ কুরআনে বলেন হে নফস, তুমি এখন শান্ত ও সন্তুষ্ট হয়েছো, তোমার রবের প্রতি সন্তুষ্টি ও শান্তিতে ফিরে যাও (সূরা আল-ফাগর২৭-২৮) নফসের ক্ষমতা এবং চ্যালেঞ্জ নফস শক্তিশালী এবং মানুষকে বিভিন্ন ভাবেএবং ভয় দেখিয়ে তার ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে চায়, এটি তখনই আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে যখন আমরা সতর্ক এবং প্রার্থনাশীল থাকি রাসূল (সা.) বলেছেন, নফসের প্রতি বিজয়ী হওয়া, পৃথিবী এবং সমস্ত কিছুর চেয়ে বেশি মূল্যবান নফসের খাদ্য.. হারাম রিজিক বা সন্দেহপূর্ণ খাদ্য গ্রহণ নফসকে দুর্বল করে এবং পাপের প্রতি আকর্ষণ বাড়ায় নবীজি (সা.) বলেছেন একজন মানুষের দেহে হারাম খাদ্য প্রবেশ করলে তার দোয়া ৪০ দিন পর্যন্ত কবুল হয় না দুনিয়ার সম্পদ, খ্যাতি, এবং বিলাসবহুল জীবনযাত্রার প্রতি আসক্তি নফসকে আরও লোভী করে তোলে আল্লাহ বলেন তোমরা দুনিয়ার জীবনকে ভালোবাসো এবং পরকালকে উপেক্ষা করো, (সূরা আল-আ'লা ১৬-১৭) অনৈতিক সম্পর্ক, দৃষ্টির সংযম না রাখা এবং অশ্লীলতা নফসের প্রধান খাদ্য নবীজি (সা.) বলেছেন হারাম দৃষ্টিই শয়তানের তীরের একটি তীর নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, এবং দোয়া থেকে দূরে থাকা নফসকে গাফিলতিতে নিমজ্জিত করে আল্লাহ বলেন নিশ্চয় অলসতা এবং গাফিলতি নফসকে দুর্বল করে দেয় রাগ, হিংসা, এবং অহংকার নফসকে দূষিত করে এটি মানুষকে অন্যের প্রতি অন্যায় আচরণে প্ররোচিত করে নবীজি (সা.) বলেছেন রাগ শয়তানের কাছ থেকে আসে, এবং এটি আগুনের মতো প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া, খরচ করা, এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন নফসকে তুষ্ট করে এবং পাপের দিকে নিয়ে যায় নফসের খাদ্য ও তা নিয়ন্ত্রণ করার উপায়... বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত, জিকির, এবং দোয়া করার মাধ্যমে নফসকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় ভালো মানুষদের সাথে সময় কাটানো এবং জ্ঞান অর্জন নফসকে পাপ থেকে দূরে রাখে হারাম খাবার, সন্দেহজনক কাজ, এবং বিলাসিতা এড়িয়ে চলা আল্লাহর ভয় অন্তরে ধারণ করা এবং সব কাজে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করা রোজা নফসের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনার একটিকার্যকর মাধ্যম নবীজি (সা.) বলেছেন রোজা হলো নফসের ঢাল,,,, দুনিয়ার প্রতি আসক্তি কমিয়ে আখিরাতের প্রতি মনোযোগ বাড়ানো নফসের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ইসলামে নফসকে নিয়ন্ত্রণ করা একধরনের আত্মিক সংগ্রাম। এই সংগ্রামে সফল হতে হলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে আল্লাহর স্মরণ নফসকে শান্ত রাখে এবং খারাপ ইচ্ছা থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে নামাজ এবং অন্যান্য ইবাদত নফসকে আল্লাহর প্রতি মনোযোগী রাখে যাতে মানুষের অন্তর পবিত্র থাকে। রোজা নফসের নিয়ন্ত্রণের একটি বড় মাধ্যম এটি মানুষের ক্ষুধা ও কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করে, এবং আত্মবিশ্বাস ও তাওয়ার অধিকারী করে নিজের সেবা না করে, অন্যদের সেবা করা নফসকে তৃপ্তি দেয় যা আত্মিক উন্নতির দিকে নিয়ে যায় ভুল কাজের জন্য তাওবা করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া নফসের নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে নফস যা খুব জটিল বিষয়, যা মানুষের আচরণ ও চরিত্র ওপর হয়ে থাকে, এটি ভালো বা খারাপ হতে পারে, তবে মানুষের চেষ্টা ও আল্লাহর সাহায্যে এটি পূর্ণরূপে পবিত্র করা সম্ভব ইসলাম নফসকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিয়মিত ইবাদত, এবং আল্লাহর স্মরণ করা নফসকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, দুআ, ইসলামিক জ্ঞান, আত্মসমালোচনা, তাওবা, সৎ সঙ্গী, ধৈর্য, যিকির এবং সৎ কাজ করা জরুরি এই সব উপায় মেনে চললে নফসের নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব#islamic_video #IslamicReminder

About