@a_s_00033: من وين تابعتني 🌚🔥#مالي_خلق_احط_هاشتاقات #الشعب_الصيني_ماله_حل😂😂 #ذواقين__الشعر_الشعبي

الاسندر بنت الناصرية👑
الاسندر بنت الناصرية👑
Open In TikTok:
Region: IQ
Tuesday 26 August 2025 05:09:34 GMT
215753
23305
163
582

Music

Download

Comments

_o96_
حُـب الامام ؏ـلي سبيـل رشادنــ :
ها ورده صليت 🥰
2025-10-20 09:35:51
5
.a16628
♡𝐴♡ :
اشهد انه علي ولي الله ♥
2025-10-19 19:33:27
1
zcf_uijd
أّبًوٌ هّـأّشُـمً :
ياعلي
2025-10-22 19:14:14
0
a____l_50
"علاؤي-ال-خلف؛ :
يا علي❤
2025-10-22 20:01:37
0
313_qq0
كــــــــــرار حيدڕ🫡😅 :
عادي اخذ الفيديو 🥺♥
2025-08-30 06:24:44
8
ali050875
قجم |🌟🗽 :
يا الله
2025-10-19 20:36:03
2
zin.a22
,ًزينب313 :
ابداعج
2025-10-20 20:01:46
0
user8417449031147
حفيدهہ ؏ـلـَʊ̤ آلـڪرآر🕊️✨ :
يا علي دخيلك 🤲🤲
2025-10-19 18:57:46
3
user4819478438454
احمد الوفي🤍🥹 :
ستمري فدوه ختي 💗
2025-08-27 16:48:50
4
gggf.bhfe
اموري ❤️ :
حلو🥰
2025-10-18 18:54:29
0
zl_3z2z
خيگـان :
يـــاعـــلـــي🤎
2025-10-20 20:33:51
0
zhs___17
my dear m :
نشرت شوفو
2025-10-20 16:31:32
0
user4614197728078
احمدالبصراوي :
ياعلي
2025-10-19 22:49:12
0
tdbnzzbnbc
𓄼⇣:♯̶ڪـحـيـلان ⤹𓄼 :
يا علي ❤
2025-10-19 21:01:58
2
hfg.vhb
بنت الناصريه 🎀🌴🎀 :
دخيل اسمك 🙂‍↕️🔥
2025-08-26 08:47:57
9
dytdp9kxtnbo
𝓜𝓞𝓠𝓣𝓐𝓓𝓐 :
اشهد ان عليأ بلحق ولي الله 💜
2025-08-26 06:54:36
4
user3322060944405
سعد رحيم :
ياعلي مدد
2025-10-18 21:46:21
1
user3188613001348
حسين :
٠
2025-10-19 12:07:21
0
user3917217222259
ياس حربكه 🔪🤫 :
ستمري ختي 🥀
2025-08-30 13:57:05
2
.kad71
كرار ‹› KAD :
يا حسين
2025-10-20 16:25:36
0
hh313_3
Michael :
أخذت الفيديو صاحب المنشور ابريني الذمه
2025-10-19 03:26:32
0
user4600414216577
الامـــبر اطور 🇧🇷 :
عمي سيد فاقد وڪطع 👍
2025-08-28 17:51:21
1
user370059903106
علاوي لحلوي🫶🤍 :
ياعلي
2025-10-19 20:30:58
0
sajadsajad7900
احمد قاسم :
يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا علي يا
2025-09-06 10:57:19
0
user1534201714580
حسن علاء :
😆😇😅هقاه
2025-10-19 14:22:51
0
To see more videos from user @a_s_00033, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করতো রুমি নামের একটি মেয়ে | একদিন রুমিকে বাবা তাকে দোকানে আটা কেনার জন্য  পাঠায়| রুমি আটা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল | এমন সময় রাস্তার  অপর পাশ দিয়ে সুমন নামের একটি ছেলে শহর থেকে গ্রামে গাড়ি চালিয়ে  আসতেছিল| সুমনের গাড়িতে ধাক্কা  লেগে রুমির সমস্ত  আটা পড়ে যায়| রুমি সুমনকে বলে, আপনি অন্ধ  নাকি।  দেখে গাড়ি চালাতে পারেন না |  সুমন  চুপচাপ হয়ে  শুধু  রুমিকে দেখেই যাচ্ছে | রুমি,কি হল কথা কানে যায় না |আজব তো।  রুমি এই কথা বলে সেখান থেকে চলে যাই |  সুমন প্রথম দেখাতেই রুমিকে ভালোবেসে ফেলে| সে পরের দিন রুমিকে তার মনের কথা বলে, কিন্তু  রুমি রাজি হয় না | এভাবে  কয়েক দিন রুমির পিছনে যুরতে যুরতে হঠাৎ একদিন  রুমি রাজি হয়ে যায়| তারা  দুজনে একসাথে যুরত ফোনে কথা বলত | এভাবেই কয়েক দিন কেটে যায়| একদিন সুমন রুমিকে  বলে কালকে সে গ্রাম  ছেড়ে শহরে চলে যাবে | রুমি তাকে বলে, তুমি আমাকে ভুলে যাবে না তো| রুমি মন খারাপ  হয়ে যায়| রুমি মন খারাপ  দেখে সুমন বলে,কালকে তোমাকে একটা সারপ্রাইজ  দিব | এই কথা শুনে  রুমি একটু মন ভালো হয়ে যায়| পরেরদিন রুমি দেখে সুমন তাদের বাড়িতে  এসেছে | সুমন তার  বাবার সাথে  কথা  বলছে | হঠাৎ করে তাঁর  বাবা তাকে ডাক দেয় |সে তার বাবার কাছে যায় | তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে সে  সুমনকে ভালোবাসে কিনা | সে ভয়ে ভয়ে  বলে বলে হ্যা| তার বাবা বলে তাহলে কাজী ডাক আমার মেয়ের বিয়ে দিতে হবে তো| এরপর রুমি ও সুমনের বিয়ে  হয় | বিয়ে করে রুমিকে সুমন তাদের বাড়িতে  নিয়ে যায়| সুমনের মা রুমিকে একদমই পছন্দ করে না কিন্তু  সে সুমনকে সেটা বুঝতে  দেয় না |সুমনের বাবা ব্যাবসা করত সুমনের মা তাকে ব্যাবসা সামলাতে  বলে | সুমনের একটা বোন ছিল | সে রুমি অনেক ভালোবাসত| একদিন সুমন ব্যাবসার কাজে অনেক দূরে  যায়| তখন  তার মা  রুমিকে  দিয়ে বাড়ির  সব কাজ করাত | একটু দেরি হলেই তাকে অনেক  মারত| সুমনের বোন কিছু বললে তাকেই অনেক বকাঝকা করত| সুমনের মা সুমনকে রুমির নামে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলতে থাকে | এমনকি এটাও বলে রুমির নাকি তাদের বাড়ির কাজের লোকের সাথে সম্পর্ক আছে|সে সুমনকে তাড়াতাড়ি করে  বাড়ি চলে আসতে বলে|  সুমন তাকে বলে সে পরশু চলে আসবে | এরপর সে পরের দিন চলে আসে | সে বাড়ি এসে দেখে তার মা রুমিকে দিয়ে ঘর মুছাছে এবং একটু ময়লা থাকলেই তাকে অনেক মারছে | সে তার মাকে ডাক দেয় | তাকে দেখে তার মা অবাক হয়ে যায় | সে তাকে জিজ্ঞেস করে সে  তো বলছিল পরশু আসবে |সুমন বলে পরশু আসলে তো তোমাদের আসল চেহারা দেখতে পেতাম না |সুমন তার মাকে বলে রুমি আর এ বাড়িতে থাকবে না |সে বাড়ি  এসে রুমি তাড়াতাড়ি করে  ব্যাগ গুছাতে বলে | তার মা অনেক খুশি  হচ্ছিল | সে মনে করছিল সুমন হয়তো তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিবে | তার মা  তাড়াতাড়ি করে  রুমির ব্যাগ গুছয়ে দেয় | এরপর সুমন রুমিকে নিয়ে বাড়ি  থেকে বের হয়ে যায় | তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে সে  কেন যাচ্ছে | সুমন বলে,আজ থেকে আমি আর রুমি এ বাড়িতে  থাকবো না | তার মা তাকে বলে, তুই কেন বাড়ি  থেকে চলে যাবি | যে বাড়িতে  আমার বউয়ের  কোনো মূল্য  নেই সে বাড়িতে  আমি কি করে থাকবো|  সুমন তার মায়ের কথায় কান  দেয় না |সে রুমিকে নিয়ে বাড়ি  থেকে বের হয়ে যায় এবং  তারা  দুজনে একসাথে  সংসার করতে থাকে |  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করতো রুমি নামের একটি মেয়ে | একদিন রুমিকে বাবা তাকে দোকানে আটা কেনার জন্য পাঠায়| রুমি আটা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল | এমন সময় রাস্তার অপর পাশ দিয়ে সুমন নামের একটি ছেলে শহর থেকে গ্রামে গাড়ি চালিয়ে আসতেছিল| সুমনের গাড়িতে ধাক্কা লেগে রুমির সমস্ত আটা পড়ে যায়| রুমি সুমনকে বলে, আপনি অন্ধ নাকি। দেখে গাড়ি চালাতে পারেন না | সুমন চুপচাপ হয়ে শুধু রুমিকে দেখেই যাচ্ছে | রুমি,কি হল কথা কানে যায় না |আজব তো। রুমি এই কথা বলে সেখান থেকে চলে যাই | সুমন প্রথম দেখাতেই রুমিকে ভালোবেসে ফেলে| সে পরের দিন রুমিকে তার মনের কথা বলে, কিন্তু রুমি রাজি হয় না | এভাবে কয়েক দিন রুমির পিছনে যুরতে যুরতে হঠাৎ একদিন রুমি রাজি হয়ে যায়| তারা দুজনে একসাথে যুরত ফোনে কথা বলত | এভাবেই কয়েক দিন কেটে যায়| একদিন সুমন রুমিকে বলে কালকে সে গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যাবে | রুমি তাকে বলে, তুমি আমাকে ভুলে যাবে না তো| রুমি মন খারাপ হয়ে যায়| রুমি মন খারাপ দেখে সুমন বলে,কালকে তোমাকে একটা সারপ্রাইজ দিব | এই কথা শুনে রুমি একটু মন ভালো হয়ে যায়| পরেরদিন রুমি দেখে সুমন তাদের বাড়িতে এসেছে | সুমন তার বাবার সাথে কথা বলছে | হঠাৎ করে তাঁর বাবা তাকে ডাক দেয় |সে তার বাবার কাছে যায় | তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে সে সুমনকে ভালোবাসে কিনা | সে ভয়ে ভয়ে বলে বলে হ্যা| তার বাবা বলে তাহলে কাজী ডাক আমার মেয়ের বিয়ে দিতে হবে তো| এরপর রুমি ও সুমনের বিয়ে হয় | বিয়ে করে রুমিকে সুমন তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়| সুমনের মা রুমিকে একদমই পছন্দ করে না কিন্তু সে সুমনকে সেটা বুঝতে দেয় না |সুমনের বাবা ব্যাবসা করত সুমনের মা তাকে ব্যাবসা সামলাতে বলে | সুমনের একটা বোন ছিল | সে রুমি অনেক ভালোবাসত| একদিন সুমন ব্যাবসার কাজে অনেক দূরে যায়| তখন তার মা রুমিকে দিয়ে বাড়ির সব কাজ করাত | একটু দেরি হলেই তাকে অনেক মারত| সুমনের বোন কিছু বললে তাকেই অনেক বকাঝকা করত| সুমনের মা সুমনকে রুমির নামে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলতে থাকে | এমনকি এটাও বলে রুমির নাকি তাদের বাড়ির কাজের লোকের সাথে সম্পর্ক আছে|সে সুমনকে তাড়াতাড়ি করে বাড়ি চলে আসতে বলে| সুমন তাকে বলে সে পরশু চলে আসবে | এরপর সে পরের দিন চলে আসে | সে বাড়ি এসে দেখে তার মা রুমিকে দিয়ে ঘর মুছাছে এবং একটু ময়লা থাকলেই তাকে অনেক মারছে | সে তার মাকে ডাক দেয় | তাকে দেখে তার মা অবাক হয়ে যায় | সে তাকে জিজ্ঞেস করে সে তো বলছিল পরশু আসবে |সুমন বলে পরশু আসলে তো তোমাদের আসল চেহারা দেখতে পেতাম না |সুমন তার মাকে বলে রুমি আর এ বাড়িতে থাকবে না |সে বাড়ি এসে রুমি তাড়াতাড়ি করে ব্যাগ গুছাতে বলে | তার মা অনেক খুশি হচ্ছিল | সে মনে করছিল সুমন হয়তো তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিবে | তার মা তাড়াতাড়ি করে রুমির ব্যাগ গুছয়ে দেয় | এরপর সুমন রুমিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় | তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে সে কেন যাচ্ছে | সুমন বলে,আজ থেকে আমি আর রুমি এ বাড়িতে থাকবো না | তার মা তাকে বলে, তুই কেন বাড়ি থেকে চলে যাবি | যে বাড়িতে আমার বউয়ের কোনো মূল্য নেই সে বাড়িতে আমি কি করে থাকবো| সুমন তার মায়ের কথায় কান দেয় না |সে রুমিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় এবং তারা দুজনে একসাথে সংসার করতে থাকে | গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক  অষ্টম শ্রেণিতে এবং  সংকুড়ি  পঞ্চম  শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল  এবং সারাক্ষণ  দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি  একসঙ্গে  স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে  একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল  | সংকুড়ি  লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর  বান্ধবী  আলিয়া আজ স্কুলে  আসেনিই| সে স্কুল  শেষ করে তাঁর  দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা  বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় |  অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি  অনিককে বলে সে  আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে  আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম  অবস্থা  দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় |  এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে  এবং  অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি  তাকে কালকে ফুচকা  খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে  ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে  বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়|  পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু  অনিক আসে না | সংকুড়ি  পরে জানতে পারে অনিক তাঁর  গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে  যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী  নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের  গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর  বান্ধবী  সেখান  থেকে  বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে  কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে |  কিন্তু  অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে  কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই  ভুল করেছে | সংকুড়ি   অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি  কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে  সরি বলে এবং  তাদের  সম্পর্ক  ঠিক  হয়ে যায়|   গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক অষ্টম শ্রেণিতে এবং সংকুড়ি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল এবং সারাক্ষণ দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি একসঙ্গে স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল | সংকুড়ি লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর বান্ধবী আলিয়া আজ স্কুলে আসেনিই| সে স্কুল শেষ করে তাঁর দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় | অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি অনিককে বলে সে আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম অবস্থা দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় | এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে এবং অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি তাকে কালকে ফুচকা খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়| পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু অনিক আসে না | সংকুড়ি পরে জানতে পারে অনিক তাঁর গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর বান্ধবী সেখান থেকে বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে | কিন্তু অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই ভুল করেছে | সংকুড়ি অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে সরি বলে এবং তাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যায়| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |

About