@qalbyabyad: magnifique Rappel... #muslim #rappels_islam #islamic_video #قران

QalbyAbyad
QalbyAbyad
Open In TikTok:
Region: MA
Monday 15 September 2025 21:19:01 GMT
756
94
1
2

Music

Download

Comments

satartraore
satartraore :
Allahou Akbar
2025-09-23 17:17:30
1
To see more videos from user @qalbyabyad, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

নিজেরই বাগদত্তা কে নিজেরই বড় বোনের সাথে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের দেখে থমকে দাঁড়িয়ে পড়ল হিয়া। নিজের চোখকে যেনো বিশ্বাস করতে পারছে না হিয়া। পরশু ওর বিয়ে আর আজ এমন একটা দৃশ্য দেখে হিয়া যেন শ্বাস নিতেও ভূলে গেল। ছয় বছর ধরে ভালোবাসে হিয়া ছেলে টাকে। চার বছর আগে ওদের বাগদান সম্পন্ন হয়েছে। বাড়ির প্রত্যেকটা মানুষ জানে হিয়া ঠিক কতটা ভালোবাসে রিদ্ধ কে! তার ভেতরে নিজেরই বড় বোনের সাথে এমন ঘনিষ্ঠ ভাবে দেখে মানতে পারলো না হিয়া।  হিয়া রিদ্ধর জন্য ওয়েডিং গিফট কিনতে সপিংমলে এসেছিল। গিফট কেনার আগে খুদা লাগায় কিছু খাওয়ার জন্য একটা রেস্টুরেন্টে ঢোকার পর পরই ও খেয়াল করে ওর বোন রিধি ও রিদ্ধ কোনার সাইডের একটা টেবিলে পাশাপাশি বসে আছে। আজ বেশি ভীর না থাকায় ভেতরটা ফাঁকা। কয়েকজন মাত্র আছে। হিয়া ভূল দেখেছে কিনা দেখার জন্য কাছে যেতেই ও থমকে দাঁড়ালো। হিয়ার বড় বোন রিধিকে, রিদ্ধ জরিয়ে ধরে ঠোঁটে চুমু খাচ্ছে। হিয়া দেখে কেমন জানি স্তব্ধ হয়ে গেছে। আচমকা ওদের কথা বলায় হিয়া স্বাভাবিক হলো। হিয়া ওদের কাছে থাকায় শুনতে পেল সব কথায়। —
নিজেরই বাগদত্তা কে নিজেরই বড় বোনের সাথে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের দেখে থমকে দাঁড়িয়ে পড়ল হিয়া। নিজের চোখকে যেনো বিশ্বাস করতে পারছে না হিয়া। পরশু ওর বিয়ে আর আজ এমন একটা দৃশ্য দেখে হিয়া যেন শ্বাস নিতেও ভূলে গেল। ছয় বছর ধরে ভালোবাসে হিয়া ছেলে টাকে। চার বছর আগে ওদের বাগদান সম্পন্ন হয়েছে। বাড়ির প্রত্যেকটা মানুষ জানে হিয়া ঠিক কতটা ভালোবাসে রিদ্ধ কে! তার ভেতরে নিজেরই বড় বোনের সাথে এমন ঘনিষ্ঠ ভাবে দেখে মানতে পারলো না হিয়া। হিয়া রিদ্ধর জন্য ওয়েডিং গিফট কিনতে সপিংমলে এসেছিল। গিফট কেনার আগে খুদা লাগায় কিছু খাওয়ার জন্য একটা রেস্টুরেন্টে ঢোকার পর পরই ও খেয়াল করে ওর বোন রিধি ও রিদ্ধ কোনার সাইডের একটা টেবিলে পাশাপাশি বসে আছে। আজ বেশি ভীর না থাকায় ভেতরটা ফাঁকা। কয়েকজন মাত্র আছে। হিয়া ভূল দেখেছে কিনা দেখার জন্য কাছে যেতেই ও থমকে দাঁড়ালো। হিয়ার বড় বোন রিধিকে, রিদ্ধ জরিয়ে ধরে ঠোঁটে চুমু খাচ্ছে। হিয়া দেখে কেমন জানি স্তব্ধ হয়ে গেছে। আচমকা ওদের কথা বলায় হিয়া স্বাভাবিক হলো। হিয়া ওদের কাছে থাকায় শুনতে পেল সব কথায়। —" আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচতে পারবো না রিদ্ধ!" কান্না করতে করতে রিধি বলল। রিদ্ধ রিধির চোখের পানি মুছে দিয়ে বলল,,, —" আমিও তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবো না রিধি! আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি! অনেক!" রিধির কান্নার আওয়াজ আরো জোড়ালো হলো। আশে পাশে মানুষ না থাকায় কেউ শুনতে পেল না সেই কান্না। রিধি রিদ্ধর হাত ধরে বলল,, —" আমিও তোমাকে অনেক ভালোবাসি রিদ্ধ! আমি সত্যি মরে যাব তোমার সাথে হিয়ার বিয়ে হলে!" —" আমি এ বিয়ে করবো না রিধি। আমি আজ হিয়াকে সব খুলে বলবো। তারপর বাড়ির সবাইকে বলবো!" —" কিন্তু ওরা কখনোই রাজি হবেনা! আমাকে সবাই খারাপ ভাববে রিদ্ধ! আমাকে বাবা অন্য কোথাও বিয়ে দিয়ে দিবে!" —" না! এমন টা হবে না! দরকার পড়লে আমরা আজ রাতে পালিয়ে যাব!" প্রথম টুকু শুনেই হিয়ার চোখ দিয়ে অনবরত পানি পরতে লাগলো। কিন্তু শেষ এর টা শুনতেই হাত থেকে ফোন নিচে পড়ে গেল ওর। আচমকা আওয়াজ হতেই ধড়পড়িয়ে উঠল রিধি-রিদ্ধ! হিয়াকে এখানে দেখে অবাক হলো দুজনেই। রিধি ভয়ে কাদলো। রিদ্ধর পাশ থেকে উঠে এসে হিয়ার হাত ধরে ওকে কিছু বলার আগেই হিয়া সে হাত ঝাড়া মেরে দিল। এবার শব্দ করে কেঁদে উঠলো রিধি। সেই কান্নার আওয়াজ উপস্থিত সবার কানে গেল। সবাই কি উৎসুক হয়ে তাকিয়ে আছে তাদের দিকে। রিদ্ধ উঠে এসে রিধির হাত ধরে চোখ দিয়ে ইশারা করল সে দেখে নিবে। রিদ্ধ এগিয়ে গিয়ে হিয়ার এক হাত ধরল। রিদ্ধ কে হিয়া অসম্ভব ভালোবাসায় রিধির মতো হাত ঝাড়া দিতে পারলো না। " হিয়া! জানি সত্যি শুনে হয়তো তুমি বিশ্বাস করতে পারছো না! কিন্তু এটায় সত্যি। আমার কোনো ইনটেনশন ছিল না তোমাকে ধোঁকা দেওয়ার! আমি আগেই তোমাকে জানাতে চেয়েছিলাম! কিন্তু প্রত্যেক বার তোমার বাচ্চামি, তোমার আমার প্রতি তীব্র ভালোবাসা! আমাকে মানা করেছে সত্যি বলতে! হিয়া! আমি কখনোই তোমাকে অন্য নজরে দেখি নি! নিধিকে যেমন বোনের মতো দেখেছি তোমাকেও শুরু থেকে তেমনি দেখেছি! তুমি যেদিন জানিয়েছিলে তুমি আমাকে ভালোবাসো! সেদিন তুমি চৌদ্দ বছরের একটি বাচ্চা মেয়ে ছিলে! আমি ভেবেছিলাম এটা তোমার আবেগ। আস্তে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে। পরে যখন আব্বু আম্মু তোমার সাথে আমার বাগদান করালো তখন ও আমি নিজেকে বুঝিয়েছি! আমিও একদিন তোমাকে ভালোবাসবো! একদিন না একদিন আমি ভালোবেসেই ফেলবো তোমাকে! কিন্তু আমি ভূল ছিলাম। এই ছয় বছরের কখনো তোমার জন্য আমার হৃদয়ে একটু অন্য রকম অনুভুতি হয়নি। তুমিই বলো হিয়া যে সম্পর্কে সামান্য অনূভুতি নেই সামান্য ভালোবাসা নেই সেই সম্পর্ক কি কখনো আদেও পূর্ণতা পেত? সংসার তো ভালোবাসা দিয়ে তৈরি হয়! দুজনের সমান এফোট লাগে। এই সংসার টা কি কখনো আদেও ভালো হত? একপাক্ষিক ভালোবাসায় কখনো পূর্ণতা পায় না হিয়া! আমি সরি আমি তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়ে ফেলেছি! আ'ম সরি!" এতটুকু শুনে হিয়ার চোখ থেকে অনর্গল অশ্রু ঝরতে থাকলও শুধু রিদ্ধর হাত টা ছাড়িয়ে কাদতে কাদতে ছূটে বেড়িয়ে গেল সপিংমল থেকে। রিদ্ধ ওর পেছনে যেতে নিলেই হাত ধরে আটকে নিল রিধি। সে কাঁদতে কাঁদতে চোখ বুলিয়ে ফেলেছে। রিদ্ধ যেয়ে রিধির মাথাটা ওর বুকে চেপে রেখে কাঁদতে নিষেধ করলো। আর পেছন ফিরে হিয়ার চলে যাওয়ার দিকে করুন চোখে তাকালো। হিয়া যেয়ে ড্রাইভারকে গাড়ি বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বললো। ড্রাইভার ও গাড়ি স্টাট দিল। কিন্তু হিয়া আর কান্না আটকাতে পারলো না! হু হু করে কেঁদে ফেলল গাড়িতে। বয়স্ক ড্রাইভার লিটন চিন্তিত হয়ে বার বার জিজ্ঞাসা করলো কি হয়েছে। কিন্তু কান্নারত হিয়া একটা জবাব ও দিল না। জবাব না পেয়ে ড্রাইভারও আর ঘাটলো না। ____ #সূচনা_পর্ব #আমার_হিয়ার_মাঝে #foryou #foryoupage

About