❤️🩹উপন্যাস প্রেমী🫣🙂 :
তেজা আপা বলেছিল যতদিন লেখালেখি করবে ফেসবুকেই করবে। কিন্তু কিছু খারাপ লোক তার অনুমতি ব্যাতিত বই প্রকাশ করছিল। তাই তেজা আপি বই প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়। আর ইলমা আপুর হয়তো তেজা আপুর বই প্রকাশের বিষয় টা ভালো লাগে নাই। তাই সে জেলাস হয়ে ইনডাইরেক্টলি অবরুদ্ধ নিশীথকে পদ্মজার কপি বলছে। যাতে তেজস্মিতা মূর্তেজা আপুর বই কেও না কিনে। লেখক / লেখিকার অধিকার রয়েছে ছদ্মনামে লেখালেখি করার। তেজস্মিতা মূর্তেজা আপুর অধিকার আছে ছদ্মনামে লেখালেখি করার। ইলমা বেহরোজ আপুর উচিৎ হয়নি তেজস্মিতা মূর্তেজার আপুর অনুমতি ছাড়া তার আসল নাম প্রকাশ করার।
পদ্মজা একটি কাল্পনিক গল্প। যাতে গ্রাম্য জীবন , ১৯৭১ এর পরের গ্রামীণ জীবন , পরিবার , সেসময় মেয়েদের পড়াশোনা , জমিদার বাড়ি , নারী পাচার, খারাপ মানুষদের ভালো সেজে থাকা , ছলনাময়ী নায়ক যে আসলে খলনায়ক , সৌন্দর্যের পুজারী নায়ক , খুন , অন্যায় কে ধ্বংস করা নায়িকা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে লেখা।
অপরদিকে তেজস্মিতা মূর্তেজা আপু রাজনীতি , অর্থনীতি , মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস , সমাজতন্ত্র , গণতন্ত্র , জামাত শিবির , বিএনপি , আওয়ামী লীগ , টরচার্সেল , এমপি , মন্ত্রী , মহাজন , শিবিরের ছেলেদের ওপর অত্যাচার , হাফিজদের খুন , লড়াই করে সর্বহারা মানুষের টিকে থাকা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে লিখেছেন যা অন্য কেউ এতটা সুন্দর করে লেখিনী।
আপনাদেরকে দুইটা সহজ পার্থক্য বলি।
১) পদ্মজা যেখানে অনেক খুন করেছে বিনা দ্বিধায় সেখানে অন্তু একটা খুন করেই অনুশোচনায় ছিল যে সে তার রবকে কি জবাব দিবে। অন্তু বার বার ভেবেছে খারাপ লোকদের শাস্তি দাওয়ার আমি কে ? আমার রব সবার বিচার করবে। অন্তর উদ্যেশ্য ছিল সকল অন্যায়কারীকে আইনের হাতে তুলে দাওয়া। আর পদ্মজা বেবিচার কারীদের নিজের হাতে খুন করেছে।
২) আমির হাওলাদার একজন ছলনাময়ী মিথ্যাবাদী প্রতারক পুরুষ ছিল। যে মুখোশের আড়ালে নিজের খারাপ সত্তাকে লুকিয়ে রাখতো। জয় আমির শুরু থেকে বলেছে সে খারাপ কারণ সে খারাপ স এমনিই খারাপ। জয়ের অতীতে তার সাথে অনেক অন্যায় অবিচার হয়েছে যার কারণে সে এই ধরণীর বুকে টিকে থাকতে খারাপ হয়েছে। আর আমি হাওলাদার নিজের ইচ্ছায় খারাপ হয়েছে।আমাদের পাপিষ্ঠ পুরুষ জয় আমির কোনো ছলনাময়ী পুরুষ ছিল না। সে মজার ছলেও সব সময় সত্যিই বলত
2025-10-11 10:11:49