@maroom097: #CapCut #كربلاء #ياحسين❤️😭 #الشعب_الصيني_ماله_حل #ياعلي

مَ | 1999 🪴🤍.
مَ | 1999 🪴🤍.
Open In TikTok:
Region: SA
Monday 20 October 2025 20:17:00 GMT
12726
831
17
75

Music

Download

Comments

user77139450025
منوعات :
يارب ارزقني زياره سيدي ومولاي الحسين😭😭😭 يارب اجعل الحسين شفيعي وشفيع ذريتي😭😭😭
2025-10-21 02:20:53
3
userjbgw8xgshi
حزن العيون 💔🥺 :
اااخ😭
2025-10-21 09:56:48
1
skb7516
skb75 :
العوده يا مولاي يا ابا عبد الله
2025-10-22 11:41:19
1
alkj23
💝 :
ايه. والله
2025-10-24 07:47:44
1
user71724866578770
user71724866578770 :
اللة محمد علي اللة محمد علي اللة
2025-10-21 07:57:53
1
ndndbd160
ايه 🥰 :
😭😭😭
2025-10-23 19:58:32
1
user6781266229299
زهراء :
😭😭😭
2025-10-22 19:07:29
1
ahmed07059
الفراشه 🦋 :
🥰🥰🥰
2025-10-22 12:47:38
1
zanooob815
Zanooob :
😭😭😭
2025-10-22 02:59:38
1
ebrahim349h
ebrahim349h :
💔💔💔💔
2025-10-21 17:39:34
1
ebrahim349h
ebrahim349h :
💔💔💔
2025-10-21 17:32:36
1
dyn2d0neayk8
dyn2d0neayk8 :
😔😔😔😘😘❤️❤
2025-10-21 14:31:21
1
amhana6
user2476126255343 :
🤲🤲🤲🤲🤲🤲💔
2025-10-21 13:36:35
1
.2076220
القطيف 2 :
💔💔💔💔💔💔💔😭😭
2025-10-21 12:07:50
1
moneyllls
خليل رعد :
🥰🥰🥰
2025-10-25 09:38:37
0
fatmaessa40
fatmaessa40 :
حسين حسين حسين حسين حسين حسين حسين
2025-10-21 02:45:19
2
sjjtimmy12
Duh :
السلام عليك يا سيدي ومولاي يا أبا عبدالله الحسين
2025-10-21 12:11:49
1
To see more videos from user @maroom097, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

অনেকেই জানেন না আসলে সুদানে কী ঘটছে... কেন তারা একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে? এটাই সেই সুদান, যাকে একসময় বলা হতো “আফ্রিকার খাদ্যভাণ্ডার” — নীলনদের বরকতময় দেশ, যেখানে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম কৃষি প্রকল্প গেজিরা স্কিম। সোনা ও গবাদিপশুর দিক থেকেও সুদান বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ দেশ। অথচ আজ সেই দেশই দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ ও ধ্বংসের প্রতিচ্ছবি। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ১ কোটি (১০ মিলিয়ন) এর বেশি সুদানি মানুষ মারাত্মক খাদ্যসংকটে ভুগছে এবং দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে। প্রশ্ন হলো — প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এই দেশ কীভাবে রক্ত ও ধ্বংসে ডুবে গেল? বর্তমান সংঘাতের মূল কারণ সুদানের চলমান গৃহযুদ্ধ শুরু হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে, যখন দেশের দুই প্রধান সামরিক বাহিনী একে অপরের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নেয় — 1. সুদানিজ আর্মড ফোর্সেস (SAF), এবং 2. র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (RSF), যাকে জাঞ্জাউইদ নামেও ডাকা হয়। এই সংঘাত মূলত ক্ষমতা, সামরিক নিয়ন্ত্রণ, এবং সুদানের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পদের দখল নিয়ে। পটভূমি হলো — ২০১৯ সালে গণবিক্ষোভের মুখে প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরের ৩০ বছরের শাসনের অবসান ঘটে। এরপর একটি সামরিক–নাগরিক যৌথ সরকার গঠিত হয়। কিন্তু অল্পদিনের মধ্যেই সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান এবং আধাসামরিক বাহিনী RSF-এর প্রধান মোহাম্মদ হামদান দাগালো (হেমেদতি)-এর মধ্যে ক্ষমতার লড়াই শুরু হয়। RSF-কে সেনাবাহিনীতে একীভূত করা, ভবিষ্যতের বেসামরিক সরকারের কাঠামো, এবং ক্ষমতা ভাগাভাগি নিয়ে বিরোধ দ্রুতই যুদ্ধের দিকে গড়ায়। প্রথমে যুদ্ধ সীমাবদ্ধ ছিল রাজধানী খার্তুমে, কিন্তু পরে তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে, বিশেষ করে দারফুর অঞ্চলে, যেখানে এটি জাতিগত সংঘাতে রূপ নেয়। একসময় শান্তির প্রতীক আল-ফাশির শহর এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত। ⸻ RSF কিভাবে শক্তিশালী হলো RSF মূলত সেনাবাহিনীর অংশ ছিল না — এটি ছিল একটি উপজাতীয় মিলিশিয়া। ২০১৯ সালের গণবিক্ষোভের সময় আল-বশির তার শাসন টিকিয়ে রাখতে তাদের সহায়তা নেয়, তাদের আধা-সরকারি মর্যাদা দেয় এবং হেমেদতিকে জেনারেল পদে উন্নীত করে। এই বাহিনীর নাম দেওয়া হয় র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (RSF)। যখন ২০১৯ সালের এপ্রিলে আল-বশির ক্ষমতাচ্যুত হন, তখন জেনারেল আল-বুরহানসহ তার কর্মকর্তারা ক্ষমতা নেয় এবং একটি ট্রানজিশনাল মিলিটারি কাউন্সিল গঠন করেন। জনগণ প্রথমে তা মেনে নেয়, কিন্তু অচিরেই বেসামরিক সরকারের দাবি তোলে। এই সময় ফোর্সেস অব ফ্রিডম অ্যান্ড চেঞ্জ (FFC) নামের একটি জোট গঠিত হয়, যারা বেসামরিক শাসন দাবি করে। আন্তর্জাতিক চাপের মুখে সামরিক বাহিনী ২০১৯ সালের আগস্টে একটি যৌথ বেসামরিক–সামরিক সরকার গঠনে রাজি হয়। অর্থনীতিবিদ আবদাল্লা হামদক প্রধানমন্ত্রী হন, আর আল-বুরহান থাকেন সেনাপ্রধান। এই সময়ে সুদান আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করে, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে, এবং “সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক দেশ” তালিকা থেকেও বাদ পড়ে। কিন্তু ২০২১ সালের অক্টোবরে আল-বুরহান এক অভ্যুত্থান ঘটান, বেসামরিক সরকার ভেঙে দেন এবং হামদককে গৃহবন্দী করেন। সেনাবাহিনী আবার সম্পূর্ণ ক্ষমতা নেয় — আর সেখান থেকেই নতুন সংঘাতের বীজ বপন হয়। এরই মধ্যে RSF বিশাল শক্তিধর বাহিনীতে পরিণত হয়। তাদের সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্তি নিয়ে বিরোধ চরমে ওঠে, এবং ২০২৩ সালের এপ্রিলে তা পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে পরিণত হয়। খার্তুম ধ্বংস হয়, আল-ফাশিরে গণহত্যা ও দুর্ভিক্ষের খবর ছড়িয়ে পড়ে। ১ কোটিরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। ২০১৯ সালের “স্বাধীনতার বিপ্লব” এখন অরাজকতায় রূপ নিয়েছে। ⸻ বিদেশি স্বার্থ ও হস্তক্ষেপ সুদানের যুদ্ধ কেবল অভ্যন্তরীণ নয় — এতে বিদেশি শক্তিগুলোরও গভীর স্বার্থ জড়িত। Part  1
অনেকেই জানেন না আসলে সুদানে কী ঘটছে... কেন তারা একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে? এটাই সেই সুদান, যাকে একসময় বলা হতো “আফ্রিকার খাদ্যভাণ্ডার” — নীলনদের বরকতময় দেশ, যেখানে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম কৃষি প্রকল্প গেজিরা স্কিম। সোনা ও গবাদিপশুর দিক থেকেও সুদান বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ দেশ। অথচ আজ সেই দেশই দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ ও ধ্বংসের প্রতিচ্ছবি। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ১ কোটি (১০ মিলিয়ন) এর বেশি সুদানি মানুষ মারাত্মক খাদ্যসংকটে ভুগছে এবং দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে। প্রশ্ন হলো — প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এই দেশ কীভাবে রক্ত ও ধ্বংসে ডুবে গেল? বর্তমান সংঘাতের মূল কারণ সুদানের চলমান গৃহযুদ্ধ শুরু হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে, যখন দেশের দুই প্রধান সামরিক বাহিনী একে অপরের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নেয় — 1. সুদানিজ আর্মড ফোর্সেস (SAF), এবং 2. র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (RSF), যাকে জাঞ্জাউইদ নামেও ডাকা হয়। এই সংঘাত মূলত ক্ষমতা, সামরিক নিয়ন্ত্রণ, এবং সুদানের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পদের দখল নিয়ে। পটভূমি হলো — ২০১৯ সালে গণবিক্ষোভের মুখে প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরের ৩০ বছরের শাসনের অবসান ঘটে। এরপর একটি সামরিক–নাগরিক যৌথ সরকার গঠিত হয়। কিন্তু অল্পদিনের মধ্যেই সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান এবং আধাসামরিক বাহিনী RSF-এর প্রধান মোহাম্মদ হামদান দাগালো (হেমেদতি)-এর মধ্যে ক্ষমতার লড়াই শুরু হয়। RSF-কে সেনাবাহিনীতে একীভূত করা, ভবিষ্যতের বেসামরিক সরকারের কাঠামো, এবং ক্ষমতা ভাগাভাগি নিয়ে বিরোধ দ্রুতই যুদ্ধের দিকে গড়ায়। প্রথমে যুদ্ধ সীমাবদ্ধ ছিল রাজধানী খার্তুমে, কিন্তু পরে তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে, বিশেষ করে দারফুর অঞ্চলে, যেখানে এটি জাতিগত সংঘাতে রূপ নেয়। একসময় শান্তির প্রতীক আল-ফাশির শহর এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত। ⸻ RSF কিভাবে শক্তিশালী হলো RSF মূলত সেনাবাহিনীর অংশ ছিল না — এটি ছিল একটি উপজাতীয় মিলিশিয়া। ২০১৯ সালের গণবিক্ষোভের সময় আল-বশির তার শাসন টিকিয়ে রাখতে তাদের সহায়তা নেয়, তাদের আধা-সরকারি মর্যাদা দেয় এবং হেমেদতিকে জেনারেল পদে উন্নীত করে। এই বাহিনীর নাম দেওয়া হয় র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (RSF)। যখন ২০১৯ সালের এপ্রিলে আল-বশির ক্ষমতাচ্যুত হন, তখন জেনারেল আল-বুরহানসহ তার কর্মকর্তারা ক্ষমতা নেয় এবং একটি ট্রানজিশনাল মিলিটারি কাউন্সিল গঠন করেন। জনগণ প্রথমে তা মেনে নেয়, কিন্তু অচিরেই বেসামরিক সরকারের দাবি তোলে। এই সময় ফোর্সেস অব ফ্রিডম অ্যান্ড চেঞ্জ (FFC) নামের একটি জোট গঠিত হয়, যারা বেসামরিক শাসন দাবি করে। আন্তর্জাতিক চাপের মুখে সামরিক বাহিনী ২০১৯ সালের আগস্টে একটি যৌথ বেসামরিক–সামরিক সরকার গঠনে রাজি হয়। অর্থনীতিবিদ আবদাল্লা হামদক প্রধানমন্ত্রী হন, আর আল-বুরহান থাকেন সেনাপ্রধান। এই সময়ে সুদান আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করে, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে, এবং “সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক দেশ” তালিকা থেকেও বাদ পড়ে। কিন্তু ২০২১ সালের অক্টোবরে আল-বুরহান এক অভ্যুত্থান ঘটান, বেসামরিক সরকার ভেঙে দেন এবং হামদককে গৃহবন্দী করেন। সেনাবাহিনী আবার সম্পূর্ণ ক্ষমতা নেয় — আর সেখান থেকেই নতুন সংঘাতের বীজ বপন হয়। এরই মধ্যে RSF বিশাল শক্তিধর বাহিনীতে পরিণত হয়। তাদের সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্তি নিয়ে বিরোধ চরমে ওঠে, এবং ২০২৩ সালের এপ্রিলে তা পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে পরিণত হয়। খার্তুম ধ্বংস হয়, আল-ফাশিরে গণহত্যা ও দুর্ভিক্ষের খবর ছড়িয়ে পড়ে। ১ কোটিরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। ২০১৯ সালের “স্বাধীনতার বিপ্লব” এখন অরাজকতায় রূপ নিয়েছে। ⸻ বিদেশি স্বার্থ ও হস্তক্ষেপ সুদানের যুদ্ধ কেবল অভ্যন্তরীণ নয় — এতে বিদেশি শক্তিগুলোরও গভীর স্বার্থ জড়িত। Part 1

About