Language
English
عربي
Tiếng Việt
русский
français
español
日本語
한글
Deutsch
हिन्दी
简体中文
繁體中文
Home
How To Use
Language
English
عربي
Tiếng Việt
русский
français
español
日本語
한글
Deutsch
हिन्दी
简体中文
繁體中文
Home
Detail
@user3909571812961:
مثنه حسن
Open In TikTok:
Region: IQ
Monday 08 December 2025 12:07:29 GMT
44
4
0
1
Music
Download
No Watermark .mp4 (
1.76MB
)
No Watermark(HD) .mp4 (
1.76MB
)
Watermark .mp4 (
2.99MB
)
Music .mp3
Comments
There are no more comments for this video.
To see more videos from user @user3909571812961, please go to the Tikwm homepage.
Other Videos
my little bed nook finally feels complete with this pink toile wallpaper! highly recommend peel-and-stick wallpaper to transform a studio/small apartment space and booking a Tasker on @Taskrabbit ! #peelandstickwallpaper #apartmenttour #taskrabbitpartner #creatorsearchinsights
It’s @ameliamarni ‘s world — wearing the VALERIE Bustier & Mini Skirt. . . . . . #runaway #set #new #arrivals
#كورابيكا⛓️💛 #الشعب_الصيني_ماله_حل😂😂 #fyp #dancewithpubgm #foryoupage #foryou #viral #viralviedos #دازاي #كيوكا #كنجي #انمي
#চিত্রাঙ্গনা #ইশরাত_জাহান_জেরিন #পর্ব_৪৬ ফারাজের মুখে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।এই মুহুর্তে যদি ঘোড়াও তার সামনে ডিম পারত তবুও হয়ত সে একটু প্রতিক্রিয়া দেখাত না।কারন আপাতত তার মস্তিষ্ক জুড়ে প্রিয়তমা বিচরণ করছে।তবে চিত্রা জলদি বিছানা ছেড়ে উঠে পড়ল। নিলু এসেছে?তার মানে নিলুর কিচ্ছু হয় নি? সে ঠিক আছে। অন্দরমহলে পৌঁছাতেই চিত্রা মিতালীর দিকে তাকাল।মিতালী কিংকর্তব্যবিমূঢ়। কিছুক্ষণ আগেও যে মেয়েটাকে সে এখানে বসিয়ে রেখে গিয়েছিল,সে গেল কোথায়?চারপাশে তাকিয়ে মেয়েটাকে কোথাও দেখতে না পেয়ে সে উদ্গ্রীব হয়ে উঠল। "নিলু?"মিতালী ডাক দিল।কোনো সাড়া নেই।ডাকাডাকির শব্দ শুনে উপরতলা থেকে রুমানা এলাহী,রোশান, রাজনসহ বাকিরাও বেরিয়ে এল। এক মুহূর্তেই বাড়ির পরিবেশ পাল্টে গেল। সবাই উৎকণ্ঠিত হয়ে এদিক-ওদিক তাকাচ্ছে। ফারাজ এতক্ষণ বুকের কাছে হাত গুঁজে দাঁড়িয়ে ছিল।এখন তার বিরক্ত লাগছে।রাজন নিচে নেমে এল। কপালে ভাঁজ ফেলে বলল,"আরে থাম তো!সন্ধ্যার বেলা এত চেঁচামেচি করছিস কেন?" মিতালী ব্যাকুল কণ্ঠে বলল, "ভাই,সত্যি আমি নিলু নামের একটা মাইয়ারে এইখানে বসাইয়া রাইখা গেছিলাম!" রাজনের ভ্রু কুঁচকে গেল। "মেয়েটার নাম নিলু,এটা তুই জানলি কীভাবে?" "জিজ্ঞেস করছিলাম।ওর অবস্থা ভালা ছিল না। সে কইল,"চিত্রা আপার সাথে একটু কথা আছে, শুধু একবার তারে ডাইকা আনো।" আমি তাই ওরে এখানে বসাইয়া চিত্রা আপারে খবর দিয়া আনতে গেলাম।কিন্তু ফিইরা আইসা দেখি মাইয়াটা গায়েব!" রোশান বিরক্ত হয়ে বলল,"এখন তো কেউ নেই?কে না কে এসেছিল,তা নিয়ে বাড়ি মাথায় তুলতে হবে নাকি?দেশের অবস্থা ভালো না,ছিনতাই বাড়ছে।অযথা এমন হুটহাট কাউকে অন্দরমহলে ঢুকাবি না!" রাজন সুর মিলিয়ে বলল, "দেখিস নাই?পুকুরে দুইটা লাশ ভাসাইয়া দিছে! কোনোদিন না জানি তুই-ই টার্গেটে পড়ে যাস।" মিতালী ভয়ে চুপ হয়ে গেল। ফারাজ একবার রাজন আর রোশানের দিকে তাকাল। তারপর এক দমে বলল,"সবাই যার যার ঘরে চলে যাও!" সবাই যেতেই ফারাজের দৃষ্টি স্থির হলো চিত্রার দিকে। মেয়েটার মুখ কেমন ফ্যাকাশে লাগছে। আজ সারাদিনে অনেক কিছু দেখেছে। মানসিকভাবে বেশ ধকল যাচ্ছে ওর ওপর।ফারাজ ধীরে ধীরে চিত্রার দিকে এগিয়ে গেল। "বউ!" চিত্রা নিঃশব্দে তার দিকে তাকাল। "বাজিতপুর যাবো।জিনিসপত্র যা লাগবে,প্যাক করে নাও।" চিত্রা বিস্মিত দৃষ্টিতে ফারাজের চোখের দিকে তাকিয়ে রইল। বাজিতপুর? কিন্তু হঠাৎ সেখানে কেন? - সকাল থেকে মোহনার শরীরটা বেশ খারাপ লাগছে।গা গুলিয়ে উঠছে।মাথার ভেতর ধকধক করা যন্ত্রণা হচ্ছে।আজ টাফনিলও কোনো কাজ করছে না।তারিখ কত আজ? ক্যালেন্ডারের দিকে হাত বাড়িয়ে চোখ বুলিয়ে নেয় সে।মুহূর্তেই তার শরীর ঠান্ডা হয়ে আসে।বুকের ভেতর কেমন যেন শূন্য লাগতে থাকে। না...না! সময় তো পেরিয়ে গেছে!মোহনার সারা শরীর কাঁপতে থাকে।মাথার ভেতর একটাই প্রশ্ন।সে কি গর্ভবতী?না, এটা অসম্ভব!সে ধীরে ধীরে টেবিলের দিকে তাকায়। রোশান সেখানে বসে কিছু হিসাব কষছে।ব্যবসায়িক ব্যাপার-স্যাপার নিয়েই ব্যস্ত।ভুলেও রোশান কিছু জানলে চলবে না।কিন্তু যদি জানতে পেরে যায়?যদি সে ধরা পড়ে যায়?মোহনার শ্বাস গলায় আটকে আসে।বাচ্চার কথা মনে পড়তেই ভেতরটা শীতল হয়ে যায়। না,সে আর সন্তানহারা হতে চায় না!বাচ্চার কান্না তাকে রাতে ঘুমাতে দেয় না। সে জানতে পারলে একেও মেরে ফেলবে। বাচ্চাটাকে একেবারে ফেলবে।মোহনা নিজেকে আরেকবার স্বান্তনা দেয়। আগে পরীক্ষা করতে হবে।যদি সে গর্ভবতী না হয় তাহলে তো এসব ভয় অযৌক্তিক। "মোহনা!"রোশানের ডাক শুনে চমকে ওঠে সে। "জ্বী!"কণ্ঠ কাঁপছে। "এক গ্লাস পানি দাও তো।" মোহনা ভয়ে ভয়ে জগের দিকে এগিয়ে যায়।খাটের পাশে রাখা ছোট্ট টেবিলের ওপর জগটা ছিল।গ্লাসে পানি ঢালতে গিয়ে মোহনার হাত কাঁপছে।তবু সে নিজেকে সামলে নেয়।পানি নিয়ে রোশানের দিকে এগোতেই আবারও ডাক পড়ল, "এই, মোহনা!"চমকে ওঠে সে। হাত ফসকে গ্লাসটা পড়ে যায় মেঝেতে।মুহূর্তের মধ্যে ভেঙে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায় কাঁচের গ্লাসটা।রোশান এক ঝলক ভাঙা কাঁচের দিকে তাকায়।তারপর মুহূর্তের মধ্যেই মোহনাকে টেনে নিয়ে আসে কাছে।গলা চেপে ধরে দাতে দাত পিষে বলে,"কি লুকাচ্ছো জানেমান?আমাকে চিনো তো? আমি কেমন সেটাও আশা করি জানো।সাবধান নিজের যমদূতকে ঢেকো না।" রোশান মোহনাকে ধাক্কা দিয়ে কাঁচের ওপর ফেলে দেয়।চোখের সামনে দপদপ করতে থাকে র*ক্তমাখা কাঁচের টুকরো। শরীরের একপাশ ক্ষতবিক্ষত। র*ক্ত গড়িয়ে পড়ছে মেঝেতে। তবু মোহনার মুখ থেকে কোনো শব্দ বের হয় না।সে ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ায়।যন্ত্রণা চেপে ধরে নিজেকে সামলায়।যদি মাটির নিচে একটা ফাটল থাকত, তাহলে সে তাতে ঢুকে চিরদিনের মতো হারিয়ে যেত।কিন্তু তার উপায় নেই। মৃ*ত্যু ছাড়া মুক্তি কোথায়? আকাশ আজ এক শোকপট।কালো মেঘের দুর্ভেদ্য আবরণে ঢাকা।যেখানে চন্দ্রের রূপালী আলো অসহায়ভাবে বিলীন হয়ে গেছে।বাতাসের শীতল প্রবাহ শিরদাঁড়ায় এক অদৃশ্য শিকল জড়িয়ে দিয়েছে। তার নির্মম শৈত্য হাড়ের গভীরতম প্রকোষ্ঠেও অনুপ্রবেশ করছে। #চলবে #চিত্রাঙ্গনা #copylink #unfreezemyacount #_xxpi_
#a #fyp
You what it is #bee #beemovie #edit #dreamworks
About
Robot
Legal
Privacy Policy